তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার তালতলীতে পায়রা নদীর দফায় দফায় ভাঙনে দুর্বল হয়ে পড়েছে জয়ালভাঙা ও তেতুলবাড়িয়ার বেড়িবাঁধ। ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে ওই এলাকার ১০টি গ্রাম। খরস্রোতা পায়রা নদীর তীব্র পানি প্রবাহের মুখে থামছে না ভাঙন। ভাঙন রক্ষায় ব্যবস্থা না নিলে যেকোনো মুহূর্তে ওই এলাকার ১০টি গ্রাম পানিতে তলিয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করেন স্থানীয়রা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের জয়ালভাংগা ও তেতুলবাড়িয়া নামক স্থানে পায়রা নদীর ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে প্রায় ১০টি গ্রাম। এই ইউনিয়নের ১০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের দিন–রাত কাটছে ভাঙন আতঙ্কে। নদী ভাঙনে অনেকের বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। আর ভাঙনের শিকার পরিবারগুলো মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
গত রোববার দুপুরে উপজেলার জয়ালভাংগা এলাকায় গিয়ে এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পায়রা নদীর এই ভাঙন অব্যাহত থাকলে যে কোনো সময় জোয়ারের পানিতে হারিয়ে যাবে ফসলি জমি, ভিটে-বাড়িসহ নানা স্থাপনা। আগামী রাস পূর্ণিমায় জোয়ারের পানি বাড়বে। এ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার মধ্যে নদী ভাঙন থেকে যারা নিজেদের টিকিয়ে রাখছেন, তাঁরাও হয়তো ভাঙনের কবলে বিলীন হয়ে যাবেন। ইতিমধ্যে নদীর ভাঙনে বেড়িবাঁধের একাংশের মাটি সরে গিয়েছে।
ভাঙন আতঙ্কে থাকা ওই এলাকার বাসিন্দা সেলিম জানান, কয়েক বার ভাঙনে তাঁর ভিটে–বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নতুন করে বসতবাড়ি নির্মাণ করে কাছাকাছি বসবাস করা শুরু করেছেন তিনি। আবার ভাঙনের কবলে পড়লে সর্বস্বান্ত হয়ে যাবেন তিনি। পরিবার নিয়ে ভাঙনের আতঙ্কে বাস করছেন তাঁরা। তিনি আবারও ভাঙনের কবলে পড়বেন বলে আশঙ্কা করছেন।
ওই এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আলম জানান, এসব গ্রামে বহু জমি-জমার মালিক মুহূর্তেই সর্বস্বান্ত হয়ে গেছেন। অনেকে হয়তো আবার অন্যত্র বসতি গড়েছেন। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রতিকূলতা কাটিয়ে যখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চলে, ঠিক তখনই আবার সব হারিয়ে সর্বস্বান্ত হন উপকূলীয় এ এলাকার মানুষ।
ইউপি সদস্য আলম আরও বলেন, ‘এই ভাঙন অব্যাহত থাকলে এ গ্রামের অনেক মানুষ বসতভিটা হারাবে।’ এ জন্য সরকারের কাছে তিনি দাবি করেন যাতে স্থায়ীভাবে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয় এবং যতটুকু বেড়িবাঁধ ইতিমধ্যে ভেঙে গেছে তা যেন দ্রুত মেরামত করা হয়।
নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান দুলাল ফরাজী বলেন, ‘গত কয়েক দিনের জোয়ারে জয়ালভাংগা নামক স্থানের বেড়িবাঁধটি ভেঙে গেছে। আমার ইউনিয়ন রক্ষায় একমাত্র বেড়িবাঁধ এটি। এখান থেকে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেলে ১০ টিরও বেশি গ্রাম তলিয়ে যাবে।’
বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী কাইছার আলম বলেন, ‘ভাঙা স্থানগুলোর জন্য বরাদ্দের চাহিদা চেয়ে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ আসলে দ্রুত বেড়িবাঁধ মেরামত করা হবে।’
বরগুনার তালতলীতে পায়রা নদীর দফায় দফায় ভাঙনে দুর্বল হয়ে পড়েছে জয়ালভাঙা ও তেতুলবাড়িয়ার বেড়িবাঁধ। ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে ওই এলাকার ১০টি গ্রাম। খরস্রোতা পায়রা নদীর তীব্র পানি প্রবাহের মুখে থামছে না ভাঙন। ভাঙন রক্ষায় ব্যবস্থা না নিলে যেকোনো মুহূর্তে ওই এলাকার ১০টি গ্রাম পানিতে তলিয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করেন স্থানীয়রা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের জয়ালভাংগা ও তেতুলবাড়িয়া নামক স্থানে পায়রা নদীর ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে প্রায় ১০টি গ্রাম। এই ইউনিয়নের ১০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের দিন–রাত কাটছে ভাঙন আতঙ্কে। নদী ভাঙনে অনেকের বাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। আর ভাঙনের শিকার পরিবারগুলো মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
গত রোববার দুপুরে উপজেলার জয়ালভাংগা এলাকায় গিয়ে এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পায়রা নদীর এই ভাঙন অব্যাহত থাকলে যে কোনো সময় জোয়ারের পানিতে হারিয়ে যাবে ফসলি জমি, ভিটে-বাড়িসহ নানা স্থাপনা। আগামী রাস পূর্ণিমায় জোয়ারের পানি বাড়বে। এ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থার মধ্যে নদী ভাঙন থেকে যারা নিজেদের টিকিয়ে রাখছেন, তাঁরাও হয়তো ভাঙনের কবলে বিলীন হয়ে যাবেন। ইতিমধ্যে নদীর ভাঙনে বেড়িবাঁধের একাংশের মাটি সরে গিয়েছে।
ভাঙন আতঙ্কে থাকা ওই এলাকার বাসিন্দা সেলিম জানান, কয়েক বার ভাঙনে তাঁর ভিটে–বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নতুন করে বসতবাড়ি নির্মাণ করে কাছাকাছি বসবাস করা শুরু করেছেন তিনি। আবার ভাঙনের কবলে পড়লে সর্বস্বান্ত হয়ে যাবেন তিনি। পরিবার নিয়ে ভাঙনের আতঙ্কে বাস করছেন তাঁরা। তিনি আবারও ভাঙনের কবলে পড়বেন বলে আশঙ্কা করছেন।
ওই এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য আলম জানান, এসব গ্রামে বহু জমি-জমার মালিক মুহূর্তেই সর্বস্বান্ত হয়ে গেছেন। অনেকে হয়তো আবার অন্যত্র বসতি গড়েছেন। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই প্রতিকূলতা কাটিয়ে যখন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চলে, ঠিক তখনই আবার সব হারিয়ে সর্বস্বান্ত হন উপকূলীয় এ এলাকার মানুষ।
ইউপি সদস্য আলম আরও বলেন, ‘এই ভাঙন অব্যাহত থাকলে এ গ্রামের অনেক মানুষ বসতভিটা হারাবে।’ এ জন্য সরকারের কাছে তিনি দাবি করেন যাতে স্থায়ীভাবে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয় এবং যতটুকু বেড়িবাঁধ ইতিমধ্যে ভেঙে গেছে তা যেন দ্রুত মেরামত করা হয়।
নিশানবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান দুলাল ফরাজী বলেন, ‘গত কয়েক দিনের জোয়ারে জয়ালভাংগা নামক স্থানের বেড়িবাঁধটি ভেঙে গেছে। আমার ইউনিয়ন রক্ষায় একমাত্র বেড়িবাঁধ এটি। এখান থেকে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেলে ১০ টিরও বেশি গ্রাম তলিয়ে যাবে।’
বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী কাইছার আলম বলেন, ‘ভাঙা স্থানগুলোর জন্য বরাদ্দের চাহিদা চেয়ে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ আসলে দ্রুত বেড়িবাঁধ মেরামত করা হবে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
১৩ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৪ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে