শামিমুজ্জামান, খুলনা
খুলনা ওয়াসার পানির বিল নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা। কোনো মাসে নির্ধারিত ইউনিটের চেয়ে বিল বেশি, আবার কোনো মাসে আসছে কম। অভিযোগ রয়েছে, মিটার না দেখে বিল করায় এ ধরনের সমস্যায় পড়ছেন গ্রাহকেরা।
একাধিকবার ওয়াসায় অভিযোগ করলেও সমাধান পাননি তাঁরা। বিল নিয়ে সমস্যার কথা স্বীকার করে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, আগামী মার্চ মাসের মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে।
জানা গেছে, খুলনা ওয়াসার পানির গ্রাহক রয়েছে প্রায় ৩৯ হাজার। গ্রাহকদের বিল নিয়ে প্রতি মাসে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। খালিশপুরের গ্রাহক মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, ডিসেম্বর মাসে তার পানির বিল এসেছে ৩০ ইউনিটের ২৩৯ টাকা। অথচ তাঁর মিটারে বকেয়া রয়েছে আরও ৪৫০ ইউনিট। অর্থাৎ তাঁর যে বিল হওয়ার কথা, তার চেয়ে ৪৫০ ইউনিটের বিল কম এসেছে। তিনি বলেন, ‘প্রতি মাসে কম ইউনিটের বিল দেখিয়ে বিল করছে ওয়াসা। আবার মিটারে বিল বকেয়া থেকে যাচ্ছে। একসঙ্গে বকেয়া বিল করলে দিতে সমস্যা হবে। এ বিষয়ে ওয়াসায় একাধিকবার অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাইনি।’
অপরদিকে, একই অভিযোগ করেন খালিশপুর এলাকার এবাদত হোসেন। তিনি জানান, তার মিটারে রয়েছে ১ হাজার ৪৮৬ ইউনিট। অথচ বিল করা হয়েছে ১০০ ইউনিটের ৮৭৫ টাকা। তিনি অভিযোগ করেন, মিটার রিডার মিটার না দেখেই বিল করছেন। তিনি এই জটিলতা নিরসনের জন্য ওয়াসায় একাধিকবার অভিযোগ করলেও এখন পর্যন্ত সমাধান হয়নি।
আবার বেশি বিল করারও অভিযোগ করেন একই এলাকার আব্দুল আজিজ। তিনি জানান, তার মিটারে ৩০ ইউনিট থাকলেও বিল করা হয়েছে ১০০ ইউনিটের।
এদিকে, এই সমস্যা সমাধানের দাবি জানিয়েছে খুলনা নাগরিক সমাজ। সংগঠনটির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মো. বাবুল হাওলাদার জানান, ওয়াসার বিলের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের অদক্ষতার কারণে এই সমস্যা হচ্ছে। এতে মানুষের ভোগান্তি বাড়ে। যারা নিয়মিত বিল দিতে আগ্রহী তাদের আগ্রহ কমে যায়। দীর্ঘ দিন বিল না দেওয়ায় এক সময় গ্রাহকের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে। মানুষের ভোগান্তি বাড়ে। তিনি এই সমস্যা সমাধানের দাবি জানান।
অপরদিকে, খুলনা ওয়াসার এমডি মো. আবদুল্লাহ বলেন, ‘২০০৮ সালের ২ মার্চ খুলনা ওয়াসা প্রতিষ্ঠা হয়। তার পর থেকে প্রতিদিনই গ্রাহক বাড়ছে। বর্তমানে প্রায় ৩৯ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। কোনো কোনো মিটার রিডার মিটার না দেখেই বিল করায় এই সমস্যা হয়েছে। দোষীদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে। দোষী প্রমাণ হওয়ায় এরই মধ্যে দুজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কোনো গ্রাহক অভিযোগ করলে তাঁর বিলের সমস্যা মিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের সমস্যা না হয়, সে জন্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিল নেওয়া হবে। সফটওয়্যারের কাজ চলছে। আগামী মার্চের মধ্যে সফটওয়্যারের কাজ শেষ হবে। তখন এ ধরনের সমস্যা আর থাকবে না।’
খুলনা ওয়াসার পানির বিল নিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা। কোনো মাসে নির্ধারিত ইউনিটের চেয়ে বিল বেশি, আবার কোনো মাসে আসছে কম। অভিযোগ রয়েছে, মিটার না দেখে বিল করায় এ ধরনের সমস্যায় পড়ছেন গ্রাহকেরা।
একাধিকবার ওয়াসায় অভিযোগ করলেও সমাধান পাননি তাঁরা। বিল নিয়ে সমস্যার কথা স্বীকার করে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। তাঁরা বলছেন, আগামী মার্চ মাসের মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে।
জানা গেছে, খুলনা ওয়াসার পানির গ্রাহক রয়েছে প্রায় ৩৯ হাজার। গ্রাহকদের বিল নিয়ে প্রতি মাসে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। খালিশপুরের গ্রাহক মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, ডিসেম্বর মাসে তার পানির বিল এসেছে ৩০ ইউনিটের ২৩৯ টাকা। অথচ তাঁর মিটারে বকেয়া রয়েছে আরও ৪৫০ ইউনিট। অর্থাৎ তাঁর যে বিল হওয়ার কথা, তার চেয়ে ৪৫০ ইউনিটের বিল কম এসেছে। তিনি বলেন, ‘প্রতি মাসে কম ইউনিটের বিল দেখিয়ে বিল করছে ওয়াসা। আবার মিটারে বিল বকেয়া থেকে যাচ্ছে। একসঙ্গে বকেয়া বিল করলে দিতে সমস্যা হবে। এ বিষয়ে ওয়াসায় একাধিকবার অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাইনি।’
অপরদিকে, একই অভিযোগ করেন খালিশপুর এলাকার এবাদত হোসেন। তিনি জানান, তার মিটারে রয়েছে ১ হাজার ৪৮৬ ইউনিট। অথচ বিল করা হয়েছে ১০০ ইউনিটের ৮৭৫ টাকা। তিনি অভিযোগ করেন, মিটার রিডার মিটার না দেখেই বিল করছেন। তিনি এই জটিলতা নিরসনের জন্য ওয়াসায় একাধিকবার অভিযোগ করলেও এখন পর্যন্ত সমাধান হয়নি।
আবার বেশি বিল করারও অভিযোগ করেন একই এলাকার আব্দুল আজিজ। তিনি জানান, তার মিটারে ৩০ ইউনিট থাকলেও বিল করা হয়েছে ১০০ ইউনিটের।
এদিকে, এই সমস্যা সমাধানের দাবি জানিয়েছে খুলনা নাগরিক সমাজ। সংগঠনটির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মো. বাবুল হাওলাদার জানান, ওয়াসার বিলের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের অদক্ষতার কারণে এই সমস্যা হচ্ছে। এতে মানুষের ভোগান্তি বাড়ে। যারা নিয়মিত বিল দিতে আগ্রহী তাদের আগ্রহ কমে যায়। দীর্ঘ দিন বিল না দেওয়ায় এক সময় গ্রাহকের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে। মানুষের ভোগান্তি বাড়ে। তিনি এই সমস্যা সমাধানের দাবি জানান।
অপরদিকে, খুলনা ওয়াসার এমডি মো. আবদুল্লাহ বলেন, ‘২০০৮ সালের ২ মার্চ খুলনা ওয়াসা প্রতিষ্ঠা হয়। তার পর থেকে প্রতিদিনই গ্রাহক বাড়ছে। বর্তমানে প্রায় ৩৯ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। কোনো কোনো মিটার রিডার মিটার না দেখেই বিল করায় এই সমস্যা হয়েছে। দোষীদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে। দোষী প্রমাণ হওয়ায় এরই মধ্যে দুজনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কোনো গ্রাহক অভিযোগ করলে তাঁর বিলের সমস্যা মিটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর পাশাপাশি ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের সমস্যা না হয়, সে জন্য সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিল নেওয়া হবে। সফটওয়্যারের কাজ চলছে। আগামী মার্চের মধ্যে সফটওয়্যারের কাজ শেষ হবে। তখন এ ধরনের সমস্যা আর থাকবে না।’
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
২ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৬ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৬ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে