চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
ডাম্পিং স্টেশন না থাকায় যেখানে সেখানে ময়লা ফেলছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা। বাসাবাড়ি, প্রতিষ্ঠান ও শিল্প কারখানার বর্জ্য সংগ্রহ করে তা বিভিন্ন জনবহুল এলাকাসহ নদীর পাড়ে ফেলছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে হুমকির মুখে পড়ছে পরিবেশ-প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য। তেমনি দুর্ভোগে রয়েছে পৌরবাসী। এ ছাড়া পর্যাপ্ত ডাস্টবিনও নেই পৌর এলাকায়। যেগুলো রয়েছে তাও অযত্ন-অবহেলায় ভেঙে পড়েছে।
এদিকে শিগগিরই পৌরবাসী এ সমস্যা থেকে রেহাই পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন। তিনি জানান, ডাম্পিং স্টেশনের কাজ চলছে। আগামী ৬ মাসের মধ্যে ডাম্পিং স্টেশনের কাজ শেষ হবে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা সূত্র জানা গেছে, ইতিমধ্যে বর্জ্য শোধনাগারের প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ করছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা। বিশাল এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে ২ নম্বর ওয়ার্ডের গাইদঘাট রোডের পাশে ৩ একর জমিতে। যার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।
সূত্র আরও জানায়, চুয়াডাঙ্গা শহরের যত ময়লা-আবর্জনা তা সব এক স্থানে জমা হবে। এরপর সেই আবর্জনা শোধন করে তৈরি হবে জৈব সার, প্লাস্টিকের পণ্য ও অন্যান্য দ্রব্য। ডাম্পিং স্টেশনের প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ কোটি ৫৮ লাখ ৬৬ হাজার ৬৩৪ টাকা। ৬ মাসের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হবে। এ কাজটি শুরু হয়েছে ২০২০ সালের মার্চে। শিগগিরই এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবে পৌরবাসী।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সেলিমুল হাবিব বলেন, চুয়াডাঙ্গার অন্যতম একটি সমস্যা ময়লা আবর্জনা। আমরা রাস্তায় চলাফেরা করতে পারি না। উৎকট গন্ধের কারণে সামাজিক পরিবেশ ও প্রকৃতির আবহাওয়ায় চরম ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু এখন পৌরসভা একটা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ডাম্পিং স্টেশনের উদ্যোগ নিয়েছে। এবার আমরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারব।
কথা হয় পৌর এলাকার কেদারগঞ্জের সাইদুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের শহরের যত ময়লা আবর্জনা সবই সড়কের আশপাশে ফেলা হয়। এতে রাস্তায় চলাচল করতে চরম অসুবিধা হয়। কিন্তু এখন পৌরসভা ডাম্পিং স্টেশন তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। আশা করি খুব দ্রুতই আমরা পৌরবাসী এই ময়লা আবর্জনার হাত থেকে রেহাই পাব।’
একই এলাকার আবু বক্কর জানান, যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলানোয় পৌরবাসী একটা ভাগাড়ে বসবাস করছে। যদি ডাম্পিং স্টেশনের কারণে এসব ময়লা আবর্জনা থেকে মুক্তি মিলে তবেই শহর বাসযোগ্য হবে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন বলেন, পৌরবাসীর দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ শহরের ময়লা আবর্জনা। আমাদের পৌরবাসী একটু সচেতন হলে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা থাকবে না। এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা পৌর ডাম্পিং স্টেশনের কাজ চলছে। আশা করছি আগামী ৬ মাসের মধ্যে ডাম্পিং স্টেশনের কাজ শেষ হবে। চুয়াডাঙ্গার যত ময়লা আবর্জনা সব এক জায়গায় জমা হবে। এভাবে পৌরবাসীর দীর্ঘ দিনের দাবি পূরণ হবে। সেই সঙ্গে রাস্তায় বা যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনার আর দেখা মিলবে না।
ডাম্পিং স্টেশন না থাকায় যেখানে সেখানে ময়লা ফেলছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা। বাসাবাড়ি, প্রতিষ্ঠান ও শিল্প কারখানার বর্জ্য সংগ্রহ করে তা বিভিন্ন জনবহুল এলাকাসহ নদীর পাড়ে ফেলছে পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে হুমকির মুখে পড়ছে পরিবেশ-প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য। তেমনি দুর্ভোগে রয়েছে পৌরবাসী। এ ছাড়া পর্যাপ্ত ডাস্টবিনও নেই পৌর এলাকায়। যেগুলো রয়েছে তাও অযত্ন-অবহেলায় ভেঙে পড়েছে।
এদিকে শিগগিরই পৌরবাসী এ সমস্যা থেকে রেহাই পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন। তিনি জানান, ডাম্পিং স্টেশনের কাজ চলছে। আগামী ৬ মাসের মধ্যে ডাম্পিং স্টেশনের কাজ শেষ হবে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা সূত্র জানা গেছে, ইতিমধ্যে বর্জ্য শোধনাগারের প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ করছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা। বিশাল এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে শহর থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে ২ নম্বর ওয়ার্ডের গাইদঘাট রোডের পাশে ৩ একর জমিতে। যার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।
সূত্র আরও জানায়, চুয়াডাঙ্গা শহরের যত ময়লা-আবর্জনা তা সব এক স্থানে জমা হবে। এরপর সেই আবর্জনা শোধন করে তৈরি হবে জৈব সার, প্লাস্টিকের পণ্য ও অন্যান্য দ্রব্য। ডাম্পিং স্টেশনের প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ কোটি ৫৮ লাখ ৬৬ হাজার ৬৩৪ টাকা। ৬ মাসের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন হবে। এ কাজটি শুরু হয়েছে ২০২০ সালের মার্চে। শিগগিরই এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পাবে পৌরবাসী।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সেলিমুল হাবিব বলেন, চুয়াডাঙ্গার অন্যতম একটি সমস্যা ময়লা আবর্জনা। আমরা রাস্তায় চলাফেরা করতে পারি না। উৎকট গন্ধের কারণে সামাজিক পরিবেশ ও প্রকৃতির আবহাওয়ায় চরম ক্ষতি হচ্ছে। কিন্তু এখন পৌরসভা একটা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ডাম্পিং স্টেশনের উদ্যোগ নিয়েছে। এবার আমরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারব।
কথা হয় পৌর এলাকার কেদারগঞ্জের সাইদুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের শহরের যত ময়লা আবর্জনা সবই সড়কের আশপাশে ফেলা হয়। এতে রাস্তায় চলাচল করতে চরম অসুবিধা হয়। কিন্তু এখন পৌরসভা ডাম্পিং স্টেশন তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। আশা করি খুব দ্রুতই আমরা পৌরবাসী এই ময়লা আবর্জনার হাত থেকে রেহাই পাব।’
একই এলাকার আবু বক্কর জানান, যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলানোয় পৌরবাসী একটা ভাগাড়ে বসবাস করছে। যদি ডাম্পিং স্টেশনের কারণে এসব ময়লা আবর্জনা থেকে মুক্তি মিলে তবেই শহর বাসযোগ্য হবে।
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন বলেন, পৌরবাসীর দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ শহরের ময়লা আবর্জনা। আমাদের পৌরবাসী একটু সচেতন হলে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা থাকবে না। এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গা পৌর ডাম্পিং স্টেশনের কাজ চলছে। আশা করছি আগামী ৬ মাসের মধ্যে ডাম্পিং স্টেশনের কাজ শেষ হবে। চুয়াডাঙ্গার যত ময়লা আবর্জনা সব এক জায়গায় জমা হবে। এভাবে পৌরবাসীর দীর্ঘ দিনের দাবি পূরণ হবে। সেই সঙ্গে রাস্তায় বা যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনার আর দেখা মিলবে না।
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে
১৯ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
২১ ঘণ্টা আগেজমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
৫ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৮ দিন আগে