নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পৌষের শেষ সপ্তাহে তাপমাত্রা তুলনামূলক একটু বেশিই ছিল। এর মধ্য গত কয়েক দিন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টি ও কুয়াশাচ্ছন্ন মেঘলা আকাশের কারণে গত দুই-তিন দিন ধরে রোদের দেখা পায়নি অনেকে। তবে শনিবার (১৫ জানুয়ারি) থামবে, দেশের কোথাও কোথাও মিলবে রোদের দেখা, এর মধ্য দিয়ে ১ থেকে ২ ডিগ্রী তাপমাত্রা বাড়তে পারে। আবহাওয়া অফিস বলছে, বৃষ্টি থামার পর দু-তিন দিনের মধ্যে বাড়তি তাপমাত্রা আবার কমতে শুরু করবে।
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। আগামীকাল দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টিপাত হবে, তারপর পুরোপুরি বৃষ্টি কেটে যাবে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় মিলতে পারে রোদের দেখাও। তবে পরশু দিন থেকে তাপমাত্রা কমতে থাকবে। উত্তর পশ্চিম অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তবে দেশের অন্য অঞ্চল গুলোতে কুয়াশাসহ শীতের তীব্রতা বাড়বে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় হালকা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। মধ্যরাত থেকে নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রী বাড়তে পারে।
শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়া ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর টেকনাফে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে ঢাকায় গতকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইভাবে ময়মনসিংহে ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, চট্টগ্রামে ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সিলেটে ছিল ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজশাহীতে ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রংপুরে ছিল ১৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, খুলনায় ছিল ১৭ দশমিক ৫ এবং বরিশালে ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময়ে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে নোয়াখালীর হাতিয়া ও বরিশালের খেপুপাড়ায় ২ মিলিমিটার। এ ছাড়া ফরিদপুর, মাদারীপুর, রাঙামাটি, কুমিল্লা, চাঁদপুর ও শ্রীমঙ্গলে ১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
পৌষের শেষ সপ্তাহে তাপমাত্রা তুলনামূলক একটু বেশিই ছিল। এর মধ্য গত কয়েক দিন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টি ও কুয়াশাচ্ছন্ন মেঘলা আকাশের কারণে গত দুই-তিন দিন ধরে রোদের দেখা পায়নি অনেকে। তবে শনিবার (১৫ জানুয়ারি) থামবে, দেশের কোথাও কোথাও মিলবে রোদের দেখা, এর মধ্য দিয়ে ১ থেকে ২ ডিগ্রী তাপমাত্রা বাড়তে পারে। আবহাওয়া অফিস বলছে, বৃষ্টি থামার পর দু-তিন দিনের মধ্যে বাড়তি তাপমাত্রা আবার কমতে শুরু করবে।
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। আগামীকাল দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টিপাত হবে, তারপর পুরোপুরি বৃষ্টি কেটে যাবে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় মিলতে পারে রোদের দেখাও। তবে পরশু দিন থেকে তাপমাত্রা কমতে থাকবে। উত্তর পশ্চিম অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তবে দেশের অন্য অঞ্চল গুলোতে কুয়াশাসহ শীতের তীব্রতা বাড়বে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু’এক জায়গায় হালকা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। মধ্যরাত থেকে নদীর পার্শ্ববর্তী এলাকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রী বাড়তে পারে।
শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়া ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর টেকনাফে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভাগীয় শহরগুলোর মধ্যে ঢাকায় গতকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইভাবে ময়মনসিংহে ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, চট্টগ্রামে ছিল ১৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সিলেটে ছিল ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজশাহীতে ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রংপুরে ছিল ১৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, খুলনায় ছিল ১৭ দশমিক ৫ এবং বরিশালে ছিল ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময়ে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে নোয়াখালীর হাতিয়া ও বরিশালের খেপুপাড়ায় ২ মিলিমিটার। এ ছাড়া ফরিদপুর, মাদারীপুর, রাঙামাটি, কুমিল্লা, চাঁদপুর ও শ্রীমঙ্গলে ১ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের শহরগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী তাপ ধারণকারী গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণে শীর্ষে রয়েছে। নতুন তথ্য অনুযায়ী, চীনের সাংহাই এ তালিকার শীর্ষে। সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্তকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে বিশ্লেষণ করে এই বিষয়টি জানা গেছে। তথ্য প্রকাশ করেছে সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আল
১০ ঘণ্টা আগেবার্ষিক শত বিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের শর্ত পূরণ হয়নি গত এক দশকেও। এর মধ্যেই জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় উন্নত দেশগুলোর কাছে বছরে এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের দাবি উঠেছে স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশগুলোর পক্ষ থেকে।
১৬ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
২ দিন আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
২ দিন আগে