অনলাইন ডেস্ক
অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও ক্রমবর্ধমান জলবায়ু সংকটের গভীর প্রভাব পড়ছে তরুণ প্রজন্মের চিন্তাধারায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে জরুরি পদক্ষেপ হিসেবে তরুণেরা জীবনযাপনের ধরনে ও খাদ্যতালিকায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনছেন।
সম্প্রতি জলবায়ুর জন্য পরিবর্তিত জীবনধারা নিয়ে তরুণদের মধ্যে এক জরিপ চালিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান। জরিপ অনুসারে, যুক্তরাজ্য, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন ও সুইডেন—এ সাতটি ইউরোপীয় দেশের তরুণেরা পরিবেশের জন্য জীবনযাপনের ধরনে উল্লেখযোগ্য কিছু পরিবর্তন আনতে ইচ্ছুক। পরিবেশের ক্ষতি কমাতে তাঁরা তুলনামূলক ছোট পরিবার, গাড়ির ব্যবহার বন্ধ, এমনকি নিরামিষাশী হতে প্রস্তুত।
তবে, ছোট ছোট পরিবর্তন আনতে তুলনামূলক কম আগ্রহ দেখিয়েছেন তরুণেরা। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার বন্ধ ও বেশি বেশি বৃক্ষ রোপণের মতো কর্মসূচিতে তরুণদের আগ্রহ তেমন লক্ষণীয় নয় বলে জরিপে উঠে আসে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য তরুণেরা সাহসী পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত হলেও প্রয়োজনীয় ছোট ছোট পরিবর্তনগুলো আনতে তাঁদের আগ্রহ আরও বাড়াতে হবে।
জরিপ প্রতিবেদনে পরামর্শ হিসেবে বলা হয়েছে, বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহারকারী বা বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপনকারীদের জন্য আর্থিক প্রণোদনার ব্যবস্থা করার মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে এ আগ্রহ বাড়াতে পারে সরকার। এ ছাড়া একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্যের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আরও টেকসই পণ্য ও সেবা পরিবেশে ইতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো।
জরিপে আরও দেখা যায়, চলমান অর্থনৈতিক দুর্দশার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তরুণদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায়। জরিপে অংশ নেওয়া অর্ধেকেরও বেশি তরুণের ধারণা, আগামী এক দশকের মধ্যে একটা বাড়ির মালিক হতে পারার বিষয়ে তাঁরা সন্দিহান। জরিপে অংশ নেওয়া একটি বড় এক অংশ বলেছেন, অর্থনৈতিক উদ্বেগ তাঁদের পরিবার গঠনের পথে বাধা হতে পারে।
জরিপে পাওয়া এ তথ্যগুলো থেকে বোঝা যায়, তরুণদের এ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা নিয়ে নীতিনির্ধারকদেরও সচেতন হওয়া উচিত। সেই সঙ্গে দরকার জলবায়ুর জন্য কার্যকর নীতি প্রণয়ন।
অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও ক্রমবর্ধমান জলবায়ু সংকটের গভীর প্রভাব পড়ছে তরুণ প্রজন্মের চিন্তাধারায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে জরুরি পদক্ষেপ হিসেবে তরুণেরা জীবনযাপনের ধরনে ও খাদ্যতালিকায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনছেন।
সম্প্রতি জলবায়ুর জন্য পরিবর্তিত জীবনধারা নিয়ে তরুণদের মধ্যে এক জরিপ চালিয়েছে সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান। জরিপ অনুসারে, যুক্তরাজ্য, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন ও সুইডেন—এ সাতটি ইউরোপীয় দেশের তরুণেরা পরিবেশের জন্য জীবনযাপনের ধরনে উল্লেখযোগ্য কিছু পরিবর্তন আনতে ইচ্ছুক। পরিবেশের ক্ষতি কমাতে তাঁরা তুলনামূলক ছোট পরিবার, গাড়ির ব্যবহার বন্ধ, এমনকি নিরামিষাশী হতে প্রস্তুত।
তবে, ছোট ছোট পরিবর্তন আনতে তুলনামূলক কম আগ্রহ দেখিয়েছেন তরুণেরা। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য ব্যবহার বন্ধ ও বেশি বেশি বৃক্ষ রোপণের মতো কর্মসূচিতে তরুণদের আগ্রহ তেমন লক্ষণীয় নয় বলে জরিপে উঠে আসে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য তরুণেরা সাহসী পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত হলেও প্রয়োজনীয় ছোট ছোট পরিবর্তনগুলো আনতে তাঁদের আগ্রহ আরও বাড়াতে হবে।
জরিপ প্রতিবেদনে পরামর্শ হিসেবে বলা হয়েছে, বৈদ্যুতিক গাড়ি ব্যবহারকারী বা বাড়িতে সোলার প্যানেল স্থাপনকারীদের জন্য আর্থিক প্রণোদনার ব্যবস্থা করার মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে এ আগ্রহ বাড়াতে পারে সরকার। এ ছাড়া একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্যের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আরও টেকসই পণ্য ও সেবা পরিবেশে ইতিবাচক প্রভাব রাখতে পারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো।
জরিপে আরও দেখা যায়, চলমান অর্থনৈতিক দুর্দশার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে তরুণদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায়। জরিপে অংশ নেওয়া অর্ধেকেরও বেশি তরুণের ধারণা, আগামী এক দশকের মধ্যে একটা বাড়ির মালিক হতে পারার বিষয়ে তাঁরা সন্দিহান। জরিপে অংশ নেওয়া একটি বড় এক অংশ বলেছেন, অর্থনৈতিক উদ্বেগ তাঁদের পরিবার গঠনের পথে বাধা হতে পারে।
জরিপে পাওয়া এ তথ্যগুলো থেকে বোঝা যায়, তরুণদের এ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা নিয়ে নীতিনির্ধারকদেরও সচেতন হওয়া উচিত। সেই সঙ্গে দরকার জলবায়ুর জন্য কার্যকর নীতি প্রণয়ন।
বার্ষিক শত বিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের শর্ত পূরণ হয়নি গত এক দশকেও। এর মধ্যেই জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় উন্নত দেশগুলোর কাছে বছরে এক ট্রিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণের দাবি উঠেছে স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশগুলোর পক্ষ থেকে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর। বায়ুদূষণের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সকালে পরিমাপ অনুযায়ী ঢাকার বায়ুদূষণের স্কোর ২৪৫। অন্যদিকে বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। গুরুতর বায়ুদূষণের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া দূষণের শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় ঘুরে ফিরে এই তিন দেশেরই বিভিন্ন
১ দিন আগেআজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে (কপ-২৯) দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জলবায়ু ও পরিবেশ সাংবাদিকদের সংগঠন ‘সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম’ (সাকজেএফ) এর নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে।
২ দিন আগেসেন্টমার্টিনের প্রবাল রক্ষায় সেখানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপকে কেন্দ্র করে গত কিছুদিন ধরেই আলোচনায় দ্বীপটি । এরই মধ্যে এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রবাল আবিষ্কৃত হলো প্রশান্ত মহাসাগরে। অসংখ্য ক্ষুদ্র প্রাণী একসঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি প্রাচীরের পরিবর্তে একটি বিশালাকায় প্রবাল গঠন করেছে সেখা
২ দিন আগে