ইমাম হোসেন শামীম, ঢাকা
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে লুকিয়ে আছে অসংখ্য ছোট ঘটনা। কোনো কোনো ঘটনা এতটাই নৃশংস যে শুনলে বুক কেঁপে ওঠে। পাকিস্তানি বাহিনীর নির্মম অত্যাচারের শিকার হয়েছে এ দেশের মানুষ, বিজয় দিবসের নাটক ‘শ্বাপদ’ তারই প্রতিচ্ছবি। নাটকটি রচনা করেছেন মাসুম শাহরিয়ার। তিনি বলেন, ‘গল্পটি প্রথম শুনেছি ওয়াজিউল্লাহর নাতি রাশেদুল আউয়াল শাওনের কাছে। পরে গল্পের অনুপুঙ্খ পেয়েছি ওয়াজিউল্লাহর মেয়ে লুৎফুন্নেসার কাছে।’ নাটকটি পরিচালনা করেছেন গোলাম মুক্তাদির। প্রযোজনা করেছেন পিকলু চৌধুরী।
১৯৭১ সাল। নাটকের মূল চরিত্র ওয়াজিউল্লাহ চৌধুরী তখন পাকিস্তান রেলওয়েতে বিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত। রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পাকিস্তানের সরকারি চাকুরে। পাকিস্তানের ক্যাপ্টেন লতিফ তাঁকে হুকুম করেন, ‘ট্রেনে একটা খালি বগি জুড়তে হবে। কুমিল্লার বাইরে এক জায়গায় ট্রেন থামাবে। সেখান থেকে ওই বগিতে কিছু মাল তোলা হবে, যা রাতের মধ্যেই ডেলিভারি দিতে হবে। এই ঘটনা কাউকে জানানো যাবে না এবং যুদ্ধকালীন একটা অপারেশন হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এটিকে। মাল লোড-আনলোড করতে তোমার স্টাফদেরও সহযোগিতা লাগবে।’
ক্যাপ্টেনের আদেশ অমান্য করার উপায় নেই। সেই মোতাবেক কাজ করতে গিয়ে চমকে ওঠেন ওয়াজিউল্লাহ। কয়েক শ লাশ তোলা হয় খালি বগিতে। লাশ তোলার একপর্যায়ে ওয়াজিউল্লাহ খেয়াল করেন একটা লাশ যেন একটু নড়ে উঠল। একটা হ্যাজাক বাতি নিয়ে চলন্ত ট্রেনে লাশের বগিতে ঢোকেন ওয়াজিউল্লাহ। একজন দুজন নয়, ১৭টা শরীরে প্রাণের স্পন্দন পান তিনি। এ সময় তাঁদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে ওঠেন তিনি।
ওয়াজিউল্লাহ চরিত্রে অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান। নির্মাতা জানিয়েছেন, পুরো নাটকটি চিত্রায়িত হয়েছে সৈয়দপুরে। চিত্রায়নের সুবিধার্থে তিন দিনের জন্য একটি ট্রেন ভাড়া করা হয়েছিল।
নাটকের অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন শম্পা রেজা, শতাব্দী ওয়াদুদ, এফ এস নাইম, শবনম ফারিয়া, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে লুকিয়ে আছে অসংখ্য ছোট ঘটনা। কোনো কোনো ঘটনা এতটাই নৃশংস যে শুনলে বুক কেঁপে ওঠে। পাকিস্তানি বাহিনীর নির্মম অত্যাচারের শিকার হয়েছে এ দেশের মানুষ, বিজয় দিবসের নাটক ‘শ্বাপদ’ তারই প্রতিচ্ছবি। নাটকটি রচনা করেছেন মাসুম শাহরিয়ার। তিনি বলেন, ‘গল্পটি প্রথম শুনেছি ওয়াজিউল্লাহর নাতি রাশেদুল আউয়াল শাওনের কাছে। পরে গল্পের অনুপুঙ্খ পেয়েছি ওয়াজিউল্লাহর মেয়ে লুৎফুন্নেসার কাছে।’ নাটকটি পরিচালনা করেছেন গোলাম মুক্তাদির। প্রযোজনা করেছেন পিকলু চৌধুরী।
১৯৭১ সাল। নাটকের মূল চরিত্র ওয়াজিউল্লাহ চৌধুরী তখন পাকিস্তান রেলওয়েতে বিটি গার্ড হিসেবে কর্মরত। রেলওয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা পাকিস্তানের সরকারি চাকুরে। পাকিস্তানের ক্যাপ্টেন লতিফ তাঁকে হুকুম করেন, ‘ট্রেনে একটা খালি বগি জুড়তে হবে। কুমিল্লার বাইরে এক জায়গায় ট্রেন থামাবে। সেখান থেকে ওই বগিতে কিছু মাল তোলা হবে, যা রাতের মধ্যেই ডেলিভারি দিতে হবে। এই ঘটনা কাউকে জানানো যাবে না এবং যুদ্ধকালীন একটা অপারেশন হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এটিকে। মাল লোড-আনলোড করতে তোমার স্টাফদেরও সহযোগিতা লাগবে।’
ক্যাপ্টেনের আদেশ অমান্য করার উপায় নেই। সেই মোতাবেক কাজ করতে গিয়ে চমকে ওঠেন ওয়াজিউল্লাহ। কয়েক শ লাশ তোলা হয় খালি বগিতে। লাশ তোলার একপর্যায়ে ওয়াজিউল্লাহ খেয়াল করেন একটা লাশ যেন একটু নড়ে উঠল। একটা হ্যাজাক বাতি নিয়ে চলন্ত ট্রেনে লাশের বগিতে ঢোকেন ওয়াজিউল্লাহ। একজন দুজন নয়, ১৭টা শরীরে প্রাণের স্পন্দন পান তিনি। এ সময় তাঁদের বাঁচাতে মরিয়া হয়ে ওঠেন তিনি।
ওয়াজিউল্লাহ চরিত্রে অভিনয় করেছেন তারিক আনাম খান। নির্মাতা জানিয়েছেন, পুরো নাটকটি চিত্রায়িত হয়েছে সৈয়দপুরে। চিত্রায়নের সুবিধার্থে তিন দিনের জন্য একটি ট্রেন ভাড়া করা হয়েছিল।
নাটকের অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন শম্পা রেজা, শতাব্দী ওয়াদুদ, এফ এস নাইম, শবনম ফারিয়া, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
দর্শকের চাওয়ার জন্য হলেও বড় পর্দায় আমার কাজ করা উচিত। শাকিব ভাইয়ের মতো আমারও অনেক দর্শক আছে। যখন আমাদের দর্শক এক হয়ে যাবে, তখন তো ব্লাস্ট হবে।
৫ ঘণ্টা আগেপুষ্পা ২-এর ট্রেলার হবে প্রায় পৌনে তিন মিনিটের। ট্রেলারের পুরোটা জুড়ে থাকবে টানটান উত্তেজনা। আগামীকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় প্রকাশ পাবে ট্রেলারটি।
৬ ঘণ্টা আগেতামিল ও তেলুগু সিনেমার এই আইকন তাঁর সময়ে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী ছিলেন। তাঁর বাড়িতে পাওয়া যায় ১০ হাজার ৫০০ শাড়ি, ৭৫০ জোড়া জুতা, ২৮ কেজি সোনা ও ৮০০ কেজি রূপা।
৬ ঘণ্টা আগেধানুশের উদ্দেশে ইনস্টাগ্রামে আজ তিন পৃষ্ঠার একটি খোলা চিঠি লিখেছেন নয়নতারা। তাতে ধানুশের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ এনেছেন অভিনেত্রী। তাঁদের এ দ্বন্দ্বের কেন্দ্রে রয়েছে একটি তথ্যচিত্র।
৮ ঘণ্টা আগে