বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
খ্যাতিমান নাট্যকার, অভিনেতা, লেখক ও শিক্ষক ড. ইনামুল হক আর নেই। আজ সোমবার দুপুরে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। খবরটি নিশ্চিত করেছেন অভিনেতা সাজু খাদেম। তিনি ড. ইনামুল হকের ছোট মেয়ের স্বামী।
সাজু বলেন, ‘কী কারণে তিনি মারা গেছেন এটা এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না। দীর্ঘদিন ধরে তাঁর ব্যাক পেইনের সমস্যা ছিল। সেই সমস্যাতেই তিনি বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। ইসলামিয়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
হাসপাতাল থেকে ড. ইনামুল হকের মরদেহ গোসল করানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এর পর বাড়ির কমপাউন্ডে রাখা হবে বলে জানান সাজু।
ড. ইনামুল হকের পুরো পরিবারই নাটকের সঙ্গে জড়িত। তাঁর দাম্পত্য সঙ্গী বরেণ্য নাট্যজন লাকী ইনাম। তাঁদের দুই মেয়ে হৃদি হক (স্বামী লিটু আনাম) আর প্রৈতি হক (স্বামী সাজু খাদেম)।
ফেনী পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকার নটর ডেম কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগ থেকে তিনি অনার্স ও এমএসসি সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে মানচেস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি লাভ করেন ড. ইনামুল হক।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি দীর্ঘ ৪৩ বছর শিক্ষকতা করেছেন। ১৫ বছর রসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান এবং দুই বছর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। নটরডেম কলেজে পড়াশোনার সময় তিনি প্রথম মঞ্চে অভিনয় করেন।
ফাদার গাঙ্গুলীর নির্দেশনায় তখন তিনি ‘ভাড়াটে চাই’ নাটকে প্রথম অভিনয় করেন। ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত নাটকের দল নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তিনি। এই দলের হয়ে প্রথম তিনি মঞ্চে অভিনয় করেন আতাউর রহমানের নির্দেশনায় ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নাটকে।
এরপর এই দলের হয়ে ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’, ‘নূরুল দীনের সারা জীবন’সহ আরও বহু নাটকে অভিনয় করেন। ১৯৯৫ সালে তিনি এই দল থেকে বের হয়ে প্রতিষ্ঠিত করেন নাগরিক নাট্যাঙ্গন।
এছাড়া অসংখ্য টিভি নাটক ও চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন ড. ইনামুল হক। তাঁর মৃত্যুতে দেশের বিনোদন অঙ্গনে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
খ্যাতিমান নাট্যকার, অভিনেতা, লেখক ও শিক্ষক ড. ইনামুল হক আর নেই। আজ সোমবার দুপুরে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। খবরটি নিশ্চিত করেছেন অভিনেতা সাজু খাদেম। তিনি ড. ইনামুল হকের ছোট মেয়ের স্বামী।
সাজু বলেন, ‘কী কারণে তিনি মারা গেছেন এটা এখনই বলা সম্ভব হচ্ছে না। দীর্ঘদিন ধরে তাঁর ব্যাক পেইনের সমস্যা ছিল। সেই সমস্যাতেই তিনি বাসায় হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। ইসলামিয়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
হাসপাতাল থেকে ড. ইনামুল হকের মরদেহ গোসল করানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এর পর বাড়ির কমপাউন্ডে রাখা হবে বলে জানান সাজু।
ড. ইনামুল হকের পুরো পরিবারই নাটকের সঙ্গে জড়িত। তাঁর দাম্পত্য সঙ্গী বরেণ্য নাট্যজন লাকী ইনাম। তাঁদের দুই মেয়ে হৃদি হক (স্বামী লিটু আনাম) আর প্রৈতি হক (স্বামী সাজু খাদেম)।
ফেনী পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকার নটর ডেম কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগ থেকে তিনি অনার্স ও এমএসসি সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে মানচেস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি লাভ করেন ড. ইনামুল হক।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি দীর্ঘ ৪৩ বছর শিক্ষকতা করেছেন। ১৫ বছর রসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান এবং দুই বছর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। নটরডেম কলেজে পড়াশোনার সময় তিনি প্রথম মঞ্চে অভিনয় করেন।
ফাদার গাঙ্গুলীর নির্দেশনায় তখন তিনি ‘ভাড়াটে চাই’ নাটকে প্রথম অভিনয় করেন। ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত নাটকের দল নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন তিনি। এই দলের হয়ে প্রথম তিনি মঞ্চে অভিনয় করেন আতাউর রহমানের নির্দেশনায় ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নাটকে।
এরপর এই দলের হয়ে ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’, ‘নূরুল দীনের সারা জীবন’সহ আরও বহু নাটকে অভিনয় করেন। ১৯৯৫ সালে তিনি এই দল থেকে বের হয়ে প্রতিষ্ঠিত করেন নাগরিক নাট্যাঙ্গন।
এছাড়া অসংখ্য টিভি নাটক ও চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন ড. ইনামুল হক। তাঁর মৃত্যুতে দেশের বিনোদন অঙ্গনে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী রুনা লায়লা। আজও গানের সঙ্গে কাটে তাঁর দিনরাত। সময় সুযোগ হলে নিজে যেমন গাইছেন, তেমনি সুর করছেন নতুন প্রজন্মের শিল্পীদের জন্য।
১ ঘণ্টা আগে২ নভেম্বর সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় ছিল দেশ নাটকের ‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের ১২৭তম প্রদর্শনী। প্রদর্শনী শুরুর আগেই দলটির সদস্য এহসানুল আজিজ বাবুকে ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে শিল্পকলার সামনে বিক্ষোভ করেন একদল লোক। পরে একাডেমির মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ গিয়ে তাঁদের শান্ত করলে প্রায় আ
১ ঘণ্টা আগেমিসরের ৪৫তম কায়রো চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হলো বাংলাদেশের সিনেমা ‘প্রিয় মালতী’র। শুক্রবার প্রিমিয়ার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নির্মাতা শঙ্খ দাসগুপ্ত, অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী, প্রযোজক আদনান আল রাজীব ও হাবিবুর রহমান তারেক।
১ ঘণ্টা আগেদর্শকের চাওয়ার জন্য হলেও বড় পর্দায় আমার কাজ করা উচিত। শাকিব ভাইয়ের মতো আমারও অনেক দর্শক আছে। যখন আমাদের দর্শক এক হয়ে যাবে, তখন তো ব্লাস্ট হবে।
১৪ ঘণ্টা আগে