বিনোদন প্রতিবেদক
শিশুদের জন্য নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান সিসিমপুর কার্যক্রমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ। ‘প্রমোটিং এডুকেশন ফর আর্লি লার্নার্স এক্টিভিটি’ নামের প্রকল্পে বৈচিত্র্য-সাম্য- অন্তর্ভুক্তি বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে নানামুখি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে সংস্থাটি। তিন বছর মেয়াদি নতুন এই প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে ইউএসএআইডি।
নতুন এই প্রকল্পের আওতায় শিশুদের জন্য ৫২ পর্বের টেলিভিশন অনুষ্ঠান তৈরি করা হবে। যা প্রচারিত হবে দেশের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে। এর পাশাপাশি প্রকাশিত হবে শিশুদের উপযোগী গল্পের বই, ব্রেইল বই এবং ডিজিটাল শিক্ষা উপকরণ। একইসঙ্গে থাকবে বিদ্যালয় ও কমিউনিটিভিত্তিক কার্যক্রম। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের অবহেলিত শিশু, প্রতিবন্ধী শিশু এবং মেয়ে শিশুদের বিদ্যালয়ে ধরে রাখতে এবং তাদের শিখন ফলাফলকে আরও এগিয়ে নিতে বিদ্যালয়ে এবং কমিউনিটিতে কাজ করবে সিসিমপুর।
বিশ্ব শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে যৌথভাবে নতুন এই প্রকল্পের ঘোষণা দেয় সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ এবং ইউএসএআইডি। যা উদ্বোধন করেন ইউএসএআইডি বাংলাদেশের মিশন ডিরেক্টর ক্যাথরিন ডেভিস স্টিভেন্স। করোনা পরিস্থিতির কারণে সীমিত পরিসরের আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সদস্য প্রফেসর ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, এশিয়াটিক মার্কেটিং কমিউনিকেশন্স এর প্রধান সারা যাকের ও সিসিমপুরের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম।
নতুন প্রকল্প সম্পর্কে সিসিমপুরের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, সিসিমপুর সবসময়ই শিশুদের বিকাশ ও উন্নয়নে নতুন নতুন বিষয় নিয়ে কাজ করতে চায়। আমরা দেশের শিশুদের শিক্ষার মানকে এগিয়ে নিতে, তাদেরকে আরও সহনশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে এবং দেশের মানুষের সাথে মিলেমিশে বসবাস করার জন্য মানবিক গুণাবলি অর্জনে সহায়তা করতে বৈচিত্র্য-সাম্য-অন্তর্ভুক্তি এই তিন বিষয়কে উপজীব্য করে এবং শিখন ফলাফলকে প্রাধান্য দিয়ে ৫২ পর্বের নতুন টেলিভিশন অনুষ্ঠান তৈরি করতে যাচ্ছি। একই সঙ্গে এসব বিষয়ের ওপর গল্পের বই, ব্রেইল বই ও নানা শিক্ষা উপকরণও তৈরি করা হবে। পাশাপাশি চালানো হবে কমিউনিটিভিত্তিক নানা কার্যক্রম। আমরা বিশ্বাস করি নতুন এই প্রকল্প আমাদের শিশুদের আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয় হয়ে গড়ে উঠতে সাহায্য করবে।
২০০৫ সাল থেকে প্রাক-প্রাথমিক শিশু বিকাশ কার্যক্রমের আওতায় ‘সর্বত্র শিশুরা হয়ে উঠুক আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয়’ এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সিসেমি ওয়ার্কশপ-এর বাংলাদেশি সংস্করণ ‘সিসিমপুর’। সিসিমপুর অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারসহ নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহায়তা করছে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়।
সিসেমি ওয়ার্কশপ
“সিসেমি ওয়ার্কশপ” একটি অলাভজনক শিক্ষামূলক সংগঠন যার পেছনে রয়েছে ‘সিসেমি স্ট্রিট’ নামের অনুষ্ঠান যা টেলিভিশনকে শক্তিশালী শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে ১৯৬৯ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। সিসেমি ওয়ার্কশপ এমন একটি উদ্ভাবনী মাধ্যম যা শিশুদেরকে অনেক বেশি সম্পন্ন, সবল ও সদয় হয়ে উঠতে কাজ করে যাচ্ছে। সংস্থাটি ১৫০টিরও বেশি দেশে শিশুদের জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ও জনসেবামূলক কর্মসূচি বা প্রকল্প চালু রেখেছে। এই সকল উদ্যোগ বা প্রকল্প বিভিন্ন অঞ্চল বা জনগোষ্ঠীর চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে গবেষণার মাধ্যমে তৈরি করা হয়।
সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ
সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ (এসডব্লিউবি), সিসেমি ওয়ার্কশপ-এর একটি শাখা অফিস, যা সিসিমপুর নামে টেলিভিশন অনুষ্ঠান তৈরি করে থাকে। এটি বিশ্ব-বিখ্যাত টেলিভিশন প্রোগ্রাম সিসেমি স্ট্রিট-এর বাংলাদেশি সংস্করণ। বাংলাদেশি শিশুদের শিক্ষাগ্রহণকে আনন্দদায়ক ও উপভোগ্য করার লক্ষ্যে ২০০৫ সাল থেকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারিত হচ্ছে।
ইউএসএআইডি
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ইউ.এস. এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ইউএসএআইডি)’র মাধ্যমে বাংলাদেশকে আট'শ কোটি ডলারেরও বেশি উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করেছে। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশের কোভিড-১৯ মোকাবেলায় ৯ কোটি ডলারের বেশি প্রদান করেছে। ২০২০ সালে ইউএসএআইডি বাংলাদেশের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে ২০ কোটিরও বেশি ডলার প্রদান করেছে। ইউএসএআইডি বাংলাদেশে যে সকল কর্মসূচিতে সহায়তা প্রদান করে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও অনুশীলনের প্রসার, খাদ্য নিরাপত্তা ও
অর্থনৈতিক সুবিধাদির সম্প্রসারণ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নয়ন ও অভিযোজন এবং পরিবেশ সুরক্ষার মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন পরিস্থিতির সংগে খাপ খাওয়ানো।
শিশুদের জন্য নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান সিসিমপুর কার্যক্রমের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ। ‘প্রমোটিং এডুকেশন ফর আর্লি লার্নার্স এক্টিভিটি’ নামের প্রকল্পে বৈচিত্র্য-সাম্য- অন্তর্ভুক্তি বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে নানামুখি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে সংস্থাটি। তিন বছর মেয়াদি নতুন এই প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে ইউএসএআইডি।
নতুন এই প্রকল্পের আওতায় শিশুদের জন্য ৫২ পর্বের টেলিভিশন অনুষ্ঠান তৈরি করা হবে। যা প্রচারিত হবে দেশের বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে। এর পাশাপাশি প্রকাশিত হবে শিশুদের উপযোগী গল্পের বই, ব্রেইল বই এবং ডিজিটাল শিক্ষা উপকরণ। একইসঙ্গে থাকবে বিদ্যালয় ও কমিউনিটিভিত্তিক কার্যক্রম। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের অবহেলিত শিশু, প্রতিবন্ধী শিশু এবং মেয়ে শিশুদের বিদ্যালয়ে ধরে রাখতে এবং তাদের শিখন ফলাফলকে আরও এগিয়ে নিতে বিদ্যালয়ে এবং কমিউনিটিতে কাজ করবে সিসিমপুর।
বিশ্ব শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে যৌথভাবে নতুন এই প্রকল্পের ঘোষণা দেয় সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ এবং ইউএসএআইডি। যা উদ্বোধন করেন ইউএসএআইডি বাংলাদেশের মিশন ডিরেক্টর ক্যাথরিন ডেভিস স্টিভেন্স। করোনা পরিস্থিতির কারণে সীমিত পরিসরের আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সদস্য প্রফেসর ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, এশিয়াটিক মার্কেটিং কমিউনিকেশন্স এর প্রধান সারা যাকের ও সিসিমপুরের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম।
নতুন প্রকল্প সম্পর্কে সিসিমপুরের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, সিসিমপুর সবসময়ই শিশুদের বিকাশ ও উন্নয়নে নতুন নতুন বিষয় নিয়ে কাজ করতে চায়। আমরা দেশের শিশুদের শিক্ষার মানকে এগিয়ে নিতে, তাদেরকে আরও সহনশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে এবং দেশের মানুষের সাথে মিলেমিশে বসবাস করার জন্য মানবিক গুণাবলি অর্জনে সহায়তা করতে বৈচিত্র্য-সাম্য-অন্তর্ভুক্তি এই তিন বিষয়কে উপজীব্য করে এবং শিখন ফলাফলকে প্রাধান্য দিয়ে ৫২ পর্বের নতুন টেলিভিশন অনুষ্ঠান তৈরি করতে যাচ্ছি। একই সঙ্গে এসব বিষয়ের ওপর গল্পের বই, ব্রেইল বই ও নানা শিক্ষা উপকরণও তৈরি করা হবে। পাশাপাশি চালানো হবে কমিউনিটিভিত্তিক নানা কার্যক্রম। আমরা বিশ্বাস করি নতুন এই প্রকল্প আমাদের শিশুদের আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয় হয়ে গড়ে উঠতে সাহায্য করবে।
২০০৫ সাল থেকে প্রাক-প্রাথমিক শিশু বিকাশ কার্যক্রমের আওতায় ‘সর্বত্র শিশুরা হয়ে উঠুক আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয়’ এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে সিসেমি ওয়ার্কশপ-এর বাংলাদেশি সংস্করণ ‘সিসিমপুর’। সিসিমপুর অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারসহ নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহায়তা করছে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়।
সিসেমি ওয়ার্কশপ
“সিসেমি ওয়ার্কশপ” একটি অলাভজনক শিক্ষামূলক সংগঠন যার পেছনে রয়েছে ‘সিসেমি স্ট্রিট’ নামের অনুষ্ঠান যা টেলিভিশনকে শক্তিশালী শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে ১৯৬৯ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। সিসেমি ওয়ার্কশপ এমন একটি উদ্ভাবনী মাধ্যম যা শিশুদেরকে অনেক বেশি সম্পন্ন, সবল ও সদয় হয়ে উঠতে কাজ করে যাচ্ছে। সংস্থাটি ১৫০টিরও বেশি দেশে শিশুদের জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ও জনসেবামূলক কর্মসূচি বা প্রকল্প চালু রেখেছে। এই সকল উদ্যোগ বা প্রকল্প বিভিন্ন অঞ্চল বা জনগোষ্ঠীর চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে গবেষণার মাধ্যমে তৈরি করা হয়।
সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ
সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ (এসডব্লিউবি), সিসেমি ওয়ার্কশপ-এর একটি শাখা অফিস, যা সিসিমপুর নামে টেলিভিশন অনুষ্ঠান তৈরি করে থাকে। এটি বিশ্ব-বিখ্যাত টেলিভিশন প্রোগ্রাম সিসেমি স্ট্রিট-এর বাংলাদেশি সংস্করণ। বাংলাদেশি শিশুদের শিক্ষাগ্রহণকে আনন্দদায়ক ও উপভোগ্য করার লক্ষ্যে ২০০৫ সাল থেকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারিত হচ্ছে।
ইউএসএআইডি
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ইউ.এস. এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ইউএসএআইডি)’র মাধ্যমে বাংলাদেশকে আট'শ কোটি ডলারেরও বেশি উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করেছে। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিভিন্ন অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাংলাদেশের কোভিড-১৯ মোকাবেলায় ৯ কোটি ডলারের বেশি প্রদান করেছে। ২০২০ সালে ইউএসএআইডি বাংলাদেশের জনগণের জীবনমান উন্নয়নে ২০ কোটিরও বেশি ডলার প্রদান করেছে। ইউএসএআইডি বাংলাদেশে যে সকল কর্মসূচিতে সহায়তা প্রদান করে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও অনুশীলনের প্রসার, খাদ্য নিরাপত্তা ও
অর্থনৈতিক সুবিধাদির সম্প্রসারণ, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নয়ন ও অভিযোজন এবং পরিবেশ সুরক্ষার মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন পরিস্থিতির সংগে খাপ খাওয়ানো।
দর্শকের চাওয়ার জন্য হলেও বড় পর্দায় আমার কাজ করা উচিত। শাকিব ভাইয়ের মতো আমারও অনেক দর্শক আছে। যখন আমাদের দর্শক এক হয়ে যাবে, তখন তো ব্লাস্ট হবে।
৮ ঘণ্টা আগেপুষ্পা ২-এর ট্রেলার হবে প্রায় পৌনে তিন মিনিটের। ট্রেলারের পুরোটা জুড়ে থাকবে টানটান উত্তেজনা। আগামীকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় প্রকাশ পাবে ট্রেলারটি।
৮ ঘণ্টা আগেতামিল ও তেলুগু সিনেমার এই আইকন তাঁর সময়ে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী ছিলেন। তাঁর বাড়িতে পাওয়া যায় ১০ হাজার ৫০০ শাড়ি, ৭৫০ জোড়া জুতা, ২৮ কেজি সোনা ও ৮০০ কেজি রূপা।
৮ ঘণ্টা আগেধানুশের উদ্দেশে ইনস্টাগ্রামে আজ তিন পৃষ্ঠার একটি খোলা চিঠি লিখেছেন নয়নতারা। তাতে ধানুশের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ এনেছেন অভিনেত্রী। তাঁদের এ দ্বন্দ্বের কেন্দ্রে রয়েছে একটি তথ্যচিত্র।
১১ ঘণ্টা আগে