বিনোদন ডেস্ক
গতকাল সালমান খানের গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে প্রকাশ্যে গুলি চালায় দুই ব্যক্তি। আর এরপরই পুরো ঘটনাকে কেন্দ্র করে হইচই পড়ে যায়। ইতিমধ্যেই এর দায় স্বীকার করেছে বিষ্ণই গ্যাং। প্রকাশ্যে এসেছে সেদিনের ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ। এদিকে মুম্বাই পুলিশ জানিয়েছে, পুরো ঘটনার পরিকল্পনা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে বসে।
পুলিশ জানিয়েছে, লরেন্স বিষ্ণইয়ের ভাই আনমোল বিষ্ণই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরেক গ্যাংস্টার রোহিত গোদারার কাছে শুটার বাছাইয়ের দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন। গোদারার পেশাদার শুটারদের নেটওয়ার্ক পুরো ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিস্তৃত আছে।
গোদারা এ হামলার পুরো দায়িত্ব দেন শুটার বিশালকে। এর আগে গোদারার বিভিন্ন অপারেশন সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছে বিশাল। সবশেষ গত মাসে গুরুগ্রাম-ভিত্তিক ব্যবসায়ী শচীন মুঞ্জালের খুনের ঘটনায় বিশালকে খুঁজছে পুলিশ। তাই সালমানের বাড়িতে এ হামলার দায়িত্বও পান বিশাল ওরফে কালু।
পুলিশ জানিয়েছে, বিশাল এবং অন্য আরেক সন্দেহভাজন রায়গড় জেলা থেকে একটি সেকেন্ড-হ্যান্ড বাইক কিনে সালমান খানের বাড়িতে পৌঁছান। এই বাইক বিক্রির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।
ইতিমধ্যেই এই ঘটনার পর একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। কেসটি বর্তমানে মুম্বাইয়ের অপরাধ শাখা দেখছে। জড়িতদের ধরতে মহারাষ্ট্র, দিল্লি, রাজস্থান, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাব এই পাঁচটি রাজ্যের পুলিশ সমন্বিত প্রচেষ্টা শুরু করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির একটি সূত্র জানিয়েছে, সালমান খানের বাড়ির বাইরে অবস্থান করা পুলিশের গাড়িটি গতকাল রোববার সকালে সেখানে উপস্থিত ছিল না।
এদিকে প্রকাশ্যে আসা সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, দুজন ব্যক্তিকে সালমানের বাড়ির সামনে দিয়ে বাইকে করে যেতে দেখা যায়। যেতে যেতে আচমকাই বাইকের গতি কমিয়ে দেন তাঁরা। তারপরই এক ব্যক্তি বাইক ধীর গতিতে চালাতে থাকেন, অন্যদিকে আরেকজন সালমান খানের বাড়িকে উদ্দেশ্য করে গুলি করতে থাকেন। তারপরই বাইক নিয়ে সেখান থেকে তাঁরা সরে পড়েন।
উল্লেখ্য, সবশেষ জেল থেকে সালমান খানকে হত্যার হুমকি দেন পাঞ্জাবের গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণই। লরেন্স তখন জানিয়েছিলেন, তাঁর জীবনের একমাত্র লক্ষ্য সালমান খানকে হত্যা করা। ২০১৮ সাল থেকেই সালমান খানকে হত্যার পরিকল্পনা করে আসছেন বিষ্ণই। সেই সময়ে খুনের হুমকির অভিযোগে তাঁর এক সহযোগীকে গ্রেপ্তারও করেছিল পুলিশ।
মাঝে পাঞ্জাব পুলিশের মহাপরিচালক জানান, লরেন্স বিষ্ণইয়ের সহযোগীরা মুম্বাইয়ে সালমান খানের বাড়ির আশপাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলেছিল। সালমানের পনভেলের ফার্মহাউজে ঢোকার মুখে তাঁকে হত্যার ছক কষেছিলেন লরেন্স।
গতকাল সালমান খানের গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে প্রকাশ্যে গুলি চালায় দুই ব্যক্তি। আর এরপরই পুরো ঘটনাকে কেন্দ্র করে হইচই পড়ে যায়। ইতিমধ্যেই এর দায় স্বীকার করেছে বিষ্ণই গ্যাং। প্রকাশ্যে এসেছে সেদিনের ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ। এদিকে মুম্বাই পুলিশ জানিয়েছে, পুরো ঘটনার পরিকল্পনা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে বসে।
পুলিশ জানিয়েছে, লরেন্স বিষ্ণইয়ের ভাই আনমোল বিষ্ণই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আরেক গ্যাংস্টার রোহিত গোদারার কাছে শুটার বাছাইয়ের দায়িত্ব অর্পণ করেছিলেন। গোদারার পেশাদার শুটারদের নেটওয়ার্ক পুরো ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বিস্তৃত আছে।
গোদারা এ হামলার পুরো দায়িত্ব দেন শুটার বিশালকে। এর আগে গোদারার বিভিন্ন অপারেশন সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছে বিশাল। সবশেষ গত মাসে গুরুগ্রাম-ভিত্তিক ব্যবসায়ী শচীন মুঞ্জালের খুনের ঘটনায় বিশালকে খুঁজছে পুলিশ। তাই সালমানের বাড়িতে এ হামলার দায়িত্বও পান বিশাল ওরফে কালু।
পুলিশ জানিয়েছে, বিশাল এবং অন্য আরেক সন্দেহভাজন রায়গড় জেলা থেকে একটি সেকেন্ড-হ্যান্ড বাইক কিনে সালমান খানের বাড়িতে পৌঁছান। এই বাইক বিক্রির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।
ইতিমধ্যেই এই ঘটনার পর একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। কেসটি বর্তমানে মুম্বাইয়ের অপরাধ শাখা দেখছে। জড়িতদের ধরতে মহারাষ্ট্র, দিল্লি, রাজস্থান, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাব এই পাঁচটি রাজ্যের পুলিশ সমন্বিত প্রচেষ্টা শুরু করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির একটি সূত্র জানিয়েছে, সালমান খানের বাড়ির বাইরে অবস্থান করা পুলিশের গাড়িটি গতকাল রোববার সকালে সেখানে উপস্থিত ছিল না।
এদিকে প্রকাশ্যে আসা সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, দুজন ব্যক্তিকে সালমানের বাড়ির সামনে দিয়ে বাইকে করে যেতে দেখা যায়। যেতে যেতে আচমকাই বাইকের গতি কমিয়ে দেন তাঁরা। তারপরই এক ব্যক্তি বাইক ধীর গতিতে চালাতে থাকেন, অন্যদিকে আরেকজন সালমান খানের বাড়িকে উদ্দেশ্য করে গুলি করতে থাকেন। তারপরই বাইক নিয়ে সেখান থেকে তাঁরা সরে পড়েন।
উল্লেখ্য, সবশেষ জেল থেকে সালমান খানকে হত্যার হুমকি দেন পাঞ্জাবের গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণই। লরেন্স তখন জানিয়েছিলেন, তাঁর জীবনের একমাত্র লক্ষ্য সালমান খানকে হত্যা করা। ২০১৮ সাল থেকেই সালমান খানকে হত্যার পরিকল্পনা করে আসছেন বিষ্ণই। সেই সময়ে খুনের হুমকির অভিযোগে তাঁর এক সহযোগীকে গ্রেপ্তারও করেছিল পুলিশ।
মাঝে পাঞ্জাব পুলিশের মহাপরিচালক জানান, লরেন্স বিষ্ণইয়ের সহযোগীরা মুম্বাইয়ে সালমান খানের বাড়ির আশপাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলেছিল। সালমানের পনভেলের ফার্মহাউজে ঢোকার মুখে তাঁকে হত্যার ছক কষেছিলেন লরেন্স।
দর্শকের চাওয়ার জন্য হলেও বড় পর্দায় আমার কাজ করা উচিত। শাকিব ভাইয়ের মতো আমারও অনেক দর্শক আছে। যখন আমাদের দর্শক এক হয়ে যাবে, তখন তো ব্লাস্ট হবে।
৫ ঘণ্টা আগেপুষ্পা ২-এর ট্রেলার হবে প্রায় পৌনে তিন মিনিটের। ট্রেলারের পুরোটা জুড়ে থাকবে টানটান উত্তেজনা। আগামীকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় প্রকাশ পাবে ট্রেলারটি।
৫ ঘণ্টা আগেতামিল ও তেলুগু সিনেমার এই আইকন তাঁর সময়ে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী ছিলেন। তাঁর বাড়িতে পাওয়া যায় ১০ হাজার ৫০০ শাড়ি, ৭৫০ জোড়া জুতা, ২৮ কেজি সোনা ও ৮০০ কেজি রূপা।
৫ ঘণ্টা আগেধানুশের উদ্দেশে ইনস্টাগ্রামে আজ তিন পৃষ্ঠার একটি খোলা চিঠি লিখেছেন নয়নতারা। তাতে ধানুশের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ এনেছেন অভিনেত্রী। তাঁদের এ দ্বন্দ্বের কেন্দ্রে রয়েছে একটি তথ্যচিত্র।
৮ ঘণ্টা আগে