ইশরার হক
ইশরার হক উচ্চশিক্ষার জন্য নেদারল্যান্ডসের অরেঞ্জ নলেজ প্রোগ্রাম (ওকেপি) বৃত্তি পেয়েছেন। তাঁর জন্ম ঢাকায় হলেও বেড়ে ওঠা ফেনীতে। তিনি ইরাসমাস ইউনিভার্সিটি রটরড্যামে মাস্টার্স প্রোগ্রামে আরবান ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে এমএসসি ইন আরবান এনভায়রনমেন্ট, সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ বিষয়ে পড়াশোনা করছেন।
অরেঞ্জ নলেজ প্রোগ্রাম বৃত্তি
নেদারল্যান্ডস টেকসই উন্নয়নের আধুনিক চিন্তাধারার অন্যতম দিশারি দেশ। ডাচ মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স অরেঞ্জ নলেজ প্রোগ্রামের অর্থায়ন করে থাকে। এই বৃত্তি মূলত পৃথিবীর উঠতি অর্থনীতির দেশগুলোর বিভিন্ন টেকসই প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত চাকরিজীবী তরুণদের দেওয়া হয়।
বৃত্তি পাওয়ার অনুভূতি
আমার জন্য বৃত্তি পাওয়া খুবই অপ্রত্যাশিত এবং অবিশ্বাস্য একটি ঘটনা! পৃথিবীতে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রদত্ত অত্যন্ত সম্মানজনক বৃত্তিগুলোর মধ্যে এটি একটি।
পেছনের গল্প
এ বছর অরেঞ্জ নলেজ প্রোগ্রামে অন্য বছরগুলোর তুলনায় এত বেশি আবেদন জমা হয় যে তাদের পোর্টাল ক্র্যাশ করে! প্রথমবার যাঁদের আবেদন জমা হয়নি, তাঁদের দ্বিতীয়বার লিংক এবং ডেডলাইন দেওয়া হয়। আমি তখনই আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। এত আবেদনের কারণে রেজাল্ট দিতে দেরি ও ভর্তির সময়ও শেষ হয়ে যাচ্ছিল। তাই বাধ্য হয়ে টিউশন ফি, ডিপোজিট মানিসহ প্রায় ৩৫ লাখ টাকা জমা দিয়ে বৃত্তি পাওয়ার আগেই ভর্তি হই। দেশের বেশির ভাগ ব্যাংকে স্টুডেন্ট ফাইলের পারমিশন বন্ধসহ বিভিন্ন কারণে খুব দুশ্চিন্তা আর অশান্তিতে কাটে দিনগুলো। এর কিছুদিন পরে ফরেন মিনিস্ট্রি থেকে ই-মেইল আসে অভিনন্দন জানিয়ে। পুরো মেইলটা আমি পড়তে পারিনি! পরে বাবা এসে পুরোটা পড়ে নিশ্চিত করেন বিষয়টি। বিশ্ববিদ্যালয় দুই সপ্তাহের মধ্যে আমার সব জমা দেওয়া টাকা ফেরত দিয়ে প্লেনের টিকিট পাঠিয়ে দেয়। আমার পুরো পরিবারের জন্য খুবই আবেগময় একটা সময় ছিল সেটা।
বৃত্তিতে ‘কান্ট্রি ফোকাস’
এই বৃত্তি সাধারণত বিষয়ভিত্তিক নয়, কর্মক্ষেত্রভিত্তিক। বিশ্বের প্রায় ৩০টি দেশে এই বৃত্তি দেওয়া হয়। প্রতিবছর তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে আবেদনের জন্য যোগ্য দেশগুলোর নাম এবং প্রতিটি দেশের জন্য ‘কান্ট্রি ফোকাস’ নামে একটি পিডিএফ ডকুমেন্ট দেওয়া হয়। সেখানে কোন কোন দেশের কোন কোন ক্ষেত্রে কর্মরত পেশাজীবীরা আবেদন করতে পারবেন তা বিশদভাবে উল্লেখ করা থাকে। বৃত্তিটি মূলত দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স এবং শর্ট কোর্স দুই ক্ষেত্রেই দেওয়া হয়।
আবেদনের যোগ্যতা
এই বৃত্তি যেসব কোর্সে অর্থায়ন করে, সেগুলোর তালিকাসহ সব তথ্য তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে পিডিএফ আকারে। উল্লিখিত কোর্সগুলোর কোনো একটির অফার লেটার এবং প্রফেশনাল এক্সপেরিয়েন্সই সেখানে গুরুত্বপূর্ণ। একেবারে নতুন চাকরিজীবীরাও আবেদন করতে পারেন। পাশাপাশি গবেষণার অভিজ্ঞতা থাকলে সেটা উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব রাখে।
বৃত্তির সুযোগ-সুবিধা
এই বৃত্তিতে প্রতি মাসে শিক্ষার্থীরা ১ হাজার ১১৫ ইউরো ভাতা পেয়ে থাকেন। বিভিন্ন অনুষঙ্গ কেনার জন্য এককালীন ৬৭৩ ইউরো পান তাঁরা। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিমা, মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা, নেদারল্যান্ডস যাতায়াতের বিমান টিকিট ইত্যাদি দিয়ে থাকে। তিন মাস অন্তর সরকারকে স্টাডি প্রোগ্রেস তথ্য জমা দিতে হয়। বৃত্তির কন্ট্রাক্টে দেশে ফিরে যাওয়ার ক্লজ উল্লেখ করা থাকে এবং বিমানের রিটার্ন টিকিটও শুরুতেই দেওয়া থাকে। তাই বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা দেশে ফিরে যেতে বাধ্য। এখানে পড়া অবস্থায় বিভিন্ন ইন্টার্নের সুযোগ আছে। দেশে ফেরত যাওয়ার পরে আবার আসা যাবে না—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। চাকরিসূত্রে বা উচ্চশিক্ষার জন্য চাইলে আবারও আবেদন করা যেতে পারে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনে করতে মোটিভেশন লেটার, সার্টিফিকেট, ট্রান্সক্রিপ্ট, পোর্টফলিও, রিকমেন্ডেশন, পাসপোর্ট, আইইএলটিএসের সনদ ইত্যাদি লাগবে। নির্দিষ্টভাবে কোর্সের আবেদনের জন্য একটা ৫০০ শব্দের রচনা লিখতে হয়, বিষয় ও লেখার নিয়ম ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে। ওকেপিতে আবেদনের জন্য প্রথমে প্রয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার। এ ছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট হলো ‘এমপ্লয়ার স্টেটমেন্ট’। আপনি যেখানে কর্মরত, সেখান থেকে একটি সিল এবং সইসহ স্টেটমেন্ট দিতে হবে। স্টেটমেন্টে নির্দিষ্ট কিছু প্রশ্ন দেওয়া থাকবে, সেগুলোর উত্তর দিতে হবে। এর নমুনাও ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
আবেদন যেভাবে
ওকেপির লিস্টে নির্দিষ্ট কোর্সগুলোতে আবেদন করলে, অফার লেটার পাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আবেদনের সব ধরনের পদ্ধতি ই-মেইলে পাঠানো হয়। সেখানেই পোর্টালের লিংকও দেওয়া থাকে। একমাত্র এই লিংকেই আবেদন করতে হবে, নিজ থেকে কোনো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করা সম্ভব নয়। শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জোগাড় করতে আবেদনের জন্য যথেষ্ট সময়ও দেওয়া থাকে।
ইশরার হক, শিক্ষার্থী, ইরাসমাস ইউনিভার্সিটি রটরড্যাম
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
ইশরার হক উচ্চশিক্ষার জন্য নেদারল্যান্ডসের অরেঞ্জ নলেজ প্রোগ্রাম (ওকেপি) বৃত্তি পেয়েছেন। তাঁর জন্ম ঢাকায় হলেও বেড়ে ওঠা ফেনীতে। তিনি ইরাসমাস ইউনিভার্সিটি রটরড্যামে মাস্টার্স প্রোগ্রামে আরবান ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে এমএসসি ইন আরবান এনভায়রনমেন্ট, সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড ক্লাইমেট চেঞ্জ বিষয়ে পড়াশোনা করছেন।
অরেঞ্জ নলেজ প্রোগ্রাম বৃত্তি
নেদারল্যান্ডস টেকসই উন্নয়নের আধুনিক চিন্তাধারার অন্যতম দিশারি দেশ। ডাচ মিনিস্ট্রি অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স অরেঞ্জ নলেজ প্রোগ্রামের অর্থায়ন করে থাকে। এই বৃত্তি মূলত পৃথিবীর উঠতি অর্থনীতির দেশগুলোর বিভিন্ন টেকসই প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত চাকরিজীবী তরুণদের দেওয়া হয়।
বৃত্তি পাওয়ার অনুভূতি
আমার জন্য বৃত্তি পাওয়া খুবই অপ্রত্যাশিত এবং অবিশ্বাস্য একটি ঘটনা! পৃথিবীতে বিভিন্ন দেশের সরকারপ্রদত্ত অত্যন্ত সম্মানজনক বৃত্তিগুলোর মধ্যে এটি একটি।
পেছনের গল্প
এ বছর অরেঞ্জ নলেজ প্রোগ্রামে অন্য বছরগুলোর তুলনায় এত বেশি আবেদন জমা হয় যে তাদের পোর্টাল ক্র্যাশ করে! প্রথমবার যাঁদের আবেদন জমা হয়নি, তাঁদের দ্বিতীয়বার লিংক এবং ডেডলাইন দেওয়া হয়। আমি তখনই আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। এত আবেদনের কারণে রেজাল্ট দিতে দেরি ও ভর্তির সময়ও শেষ হয়ে যাচ্ছিল। তাই বাধ্য হয়ে টিউশন ফি, ডিপোজিট মানিসহ প্রায় ৩৫ লাখ টাকা জমা দিয়ে বৃত্তি পাওয়ার আগেই ভর্তি হই। দেশের বেশির ভাগ ব্যাংকে স্টুডেন্ট ফাইলের পারমিশন বন্ধসহ বিভিন্ন কারণে খুব দুশ্চিন্তা আর অশান্তিতে কাটে দিনগুলো। এর কিছুদিন পরে ফরেন মিনিস্ট্রি থেকে ই-মেইল আসে অভিনন্দন জানিয়ে। পুরো মেইলটা আমি পড়তে পারিনি! পরে বাবা এসে পুরোটা পড়ে নিশ্চিত করেন বিষয়টি। বিশ্ববিদ্যালয় দুই সপ্তাহের মধ্যে আমার সব জমা দেওয়া টাকা ফেরত দিয়ে প্লেনের টিকিট পাঠিয়ে দেয়। আমার পুরো পরিবারের জন্য খুবই আবেগময় একটা সময় ছিল সেটা।
বৃত্তিতে ‘কান্ট্রি ফোকাস’
এই বৃত্তি সাধারণত বিষয়ভিত্তিক নয়, কর্মক্ষেত্রভিত্তিক। বিশ্বের প্রায় ৩০টি দেশে এই বৃত্তি দেওয়া হয়। প্রতিবছর তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে আবেদনের জন্য যোগ্য দেশগুলোর নাম এবং প্রতিটি দেশের জন্য ‘কান্ট্রি ফোকাস’ নামে একটি পিডিএফ ডকুমেন্ট দেওয়া হয়। সেখানে কোন কোন দেশের কোন কোন ক্ষেত্রে কর্মরত পেশাজীবীরা আবেদন করতে পারবেন তা বিশদভাবে উল্লেখ করা থাকে। বৃত্তিটি মূলত দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স এবং শর্ট কোর্স দুই ক্ষেত্রেই দেওয়া হয়।
আবেদনের যোগ্যতা
এই বৃত্তি যেসব কোর্সে অর্থায়ন করে, সেগুলোর তালিকাসহ সব তথ্য তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে পিডিএফ আকারে। উল্লিখিত কোর্সগুলোর কোনো একটির অফার লেটার এবং প্রফেশনাল এক্সপেরিয়েন্সই সেখানে গুরুত্বপূর্ণ। একেবারে নতুন চাকরিজীবীরাও আবেদন করতে পারেন। পাশাপাশি গবেষণার অভিজ্ঞতা থাকলে সেটা উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব রাখে।
বৃত্তির সুযোগ-সুবিধা
এই বৃত্তিতে প্রতি মাসে শিক্ষার্থীরা ১ হাজার ১১৫ ইউরো ভাতা পেয়ে থাকেন। বিভিন্ন অনুষঙ্গ কেনার জন্য এককালীন ৬৭৩ ইউরো পান তাঁরা। পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিমা, মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা, নেদারল্যান্ডস যাতায়াতের বিমান টিকিট ইত্যাদি দিয়ে থাকে। তিন মাস অন্তর সরকারকে স্টাডি প্রোগ্রেস তথ্য জমা দিতে হয়। বৃত্তির কন্ট্রাক্টে দেশে ফিরে যাওয়ার ক্লজ উল্লেখ করা থাকে এবং বিমানের রিটার্ন টিকিটও শুরুতেই দেওয়া থাকে। তাই বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা দেশে ফিরে যেতে বাধ্য। এখানে পড়া অবস্থায় বিভিন্ন ইন্টার্নের সুযোগ আছে। দেশে ফেরত যাওয়ার পরে আবার আসা যাবে না—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। চাকরিসূত্রে বা উচ্চশিক্ষার জন্য চাইলে আবারও আবেদন করা যেতে পারে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনে করতে মোটিভেশন লেটার, সার্টিফিকেট, ট্রান্সক্রিপ্ট, পোর্টফলিও, রিকমেন্ডেশন, পাসপোর্ট, আইইএলটিএসের সনদ ইত্যাদি লাগবে। নির্দিষ্টভাবে কোর্সের আবেদনের জন্য একটা ৫০০ শব্দের রচনা লিখতে হয়, বিষয় ও লেখার নিয়ম ওয়েবসাইটে দেওয়া থাকে। ওকেপিতে আবেদনের জন্য প্রথমে প্রয়োজন বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার। এ ছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট হলো ‘এমপ্লয়ার স্টেটমেন্ট’। আপনি যেখানে কর্মরত, সেখান থেকে একটি সিল এবং সইসহ স্টেটমেন্ট দিতে হবে। স্টেটমেন্টে নির্দিষ্ট কিছু প্রশ্ন দেওয়া থাকবে, সেগুলোর উত্তর দিতে হবে। এর নমুনাও ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
আবেদন যেভাবে
ওকেপির লিস্টে নির্দিষ্ট কোর্সগুলোতে আবেদন করলে, অফার লেটার পাওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আবেদনের সব ধরনের পদ্ধতি ই-মেইলে পাঠানো হয়। সেখানেই পোর্টালের লিংকও দেওয়া থাকে। একমাত্র এই লিংকেই আবেদন করতে হবে, নিজ থেকে কোনো ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করা সম্ভব নয়। শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জোগাড় করতে আবেদনের জন্য যথেষ্ট সময়ও দেওয়া থাকে।
ইশরার হক, শিক্ষার্থী, ইরাসমাস ইউনিভার্সিটি রটরড্যাম
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
‘স্বদেশি স্পন্দনে, তারুণ্যের জয়গানে’ স্লোগান ধারণ করে থিয়েটার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করেছিল ২০১১ সালে। এরপর ২০১২ সালের ১৪ এপ্রিল প্রথম প্রযোজনা মঞ্চায়িত হয় ‘বউ’ নাটকের মাধ্যমে।
৭ মিনিট আগেবিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১ দিন আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১ দিন আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১ দিন আগে