বিজ্ঞপ্তি
‘পুরানো সেই দিনের কথা/ভুলবি কি রে হায়/ও সে চোখের দেখা/প্রাণের কথা-সে কি ভোলা যায়?’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গান সাবেক শিক্ষার্থীদের কণ্ঠে মুখরিত ছিল ঢাকার দক্ষিণ পূর্বাচলে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ স্টাডিজের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান। গতকাল শুক্রবার ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ স্টাডিজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী এবং তাঁদের পরিবারের মধ্যে হাসি, আনন্দ, স্মৃতিচারণ, আড্ডা ও কোলাহলে মুখর হয়ে উঠেছিল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। পুরোনো বন্ধুদের কাছে পেয়ে অনেকেই আবেগ-আপ্লুত হন। চলে পরস্পরের কুশল বিনিময়।
‘টাইম মার্চেস অন বাট মেমোরিজ স্টে’ শিরোনামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গতকাল সকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী মফিজুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে কেক কেটে পুনর্মিলনীর উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ছিল অতিথিদের আলোচনা ও সাবেক শিক্ষার্থীদের স্মৃতিচারণ। দ্বিতীয় পর্বে ছিল ফটোসেশন, স্পোর্টস, র্যাফেল ড্রসহ বিভিন্ন জমকালো আয়োজন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের রেজিস্ট্রার-ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জামাল হোসেন ও কোষাধ্যক্ষ মো. হাসান কাওসার। অতিথি ছিলেন বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান এএমএম হামিদুর রহমান ও তৌহিদা ইয়াসমিন হুমায়রা। বিভাগের উপদেষ্টা সাইদুর রহমানের স্বাগত বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে তিনি সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে বিভাগের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে তুলে ধরেন। সাবেকদের পক্ষ থেকে স্বাগত বক্তব্য দেন মোকাম্মল হোসেন নবীন।
দিনব্যাপী আমন্ত্রিত অতিথিদের বক্তব্যের পাশাপাশি অনুষ্ঠানের সমাপনী পর্বে পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনে মঞ্চ মাতিয়ে তোলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র নয়ন সাঈদ জীবন ও তাঁর ব্যান্ড রোমিও ব্রাদার্স। এ ছাড়া র্যাফেল ড্র, ক্রীড়া প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন জমকালো আয়োজন ও প্রায় ২০০ শিক্ষার্থীর সমাগমে পুনর্মিলনী আয়োজন হয়ে উঠেছিল প্রাণবন্ত।
ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ স্টাডিজের বিভাগীয় প্রধান সাদাত হাসানের কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনসূচক বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির পরিসমাপ্তি ঘোষিত হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোকাম্মেল হোসেন নবীন।
‘পুরানো সেই দিনের কথা/ভুলবি কি রে হায়/ও সে চোখের দেখা/প্রাণের কথা-সে কি ভোলা যায়?’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গান সাবেক শিক্ষার্থীদের কণ্ঠে মুখরিত ছিল ঢাকার দক্ষিণ পূর্বাচলে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ স্টাডিজের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান। গতকাল শুক্রবার ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ স্টাডিজ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থী এবং তাঁদের পরিবারের মধ্যে হাসি, আনন্দ, স্মৃতিচারণ, আড্ডা ও কোলাহলে মুখর হয়ে উঠেছিল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। পুরোনো বন্ধুদের কাছে পেয়ে অনেকেই আবেগ-আপ্লুত হন। চলে পরস্পরের কুশল বিনিময়।
‘টাইম মার্চেস অন বাট মেমোরিজ স্টে’ শিরোনামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে গতকাল সকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী মফিজুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে কেক কেটে পুনর্মিলনীর উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে ছিল অতিথিদের আলোচনা ও সাবেক শিক্ষার্থীদের স্মৃতিচারণ। দ্বিতীয় পর্বে ছিল ফটোসেশন, স্পোর্টস, র্যাফেল ড্রসহ বিভিন্ন জমকালো আয়োজন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের রেজিস্ট্রার-ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জামাল হোসেন ও কোষাধ্যক্ষ মো. হাসান কাওসার। অতিথি ছিলেন বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান এএমএম হামিদুর রহমান ও তৌহিদা ইয়াসমিন হুমায়রা। বিভাগের উপদেষ্টা সাইদুর রহমানের স্বাগত বক্তব্য দেওয়ার মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানে তিনি সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে বিভাগের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে তুলে ধরেন। সাবেকদের পক্ষ থেকে স্বাগত বক্তব্য দেন মোকাম্মল হোসেন নবীন।
দিনব্যাপী আমন্ত্রিত অতিথিদের বক্তব্যের পাশাপাশি অনুষ্ঠানের সমাপনী পর্বে পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনে মঞ্চ মাতিয়ে তোলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র নয়ন সাঈদ জীবন ও তাঁর ব্যান্ড রোমিও ব্রাদার্স। এ ছাড়া র্যাফেল ড্র, ক্রীড়া প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন জমকালো আয়োজন ও প্রায় ২০০ শিক্ষার্থীর সমাগমে পুনর্মিলনী আয়োজন হয়ে উঠেছিল প্রাণবন্ত।
ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ স্টাডিজের বিভাগীয় প্রধান সাদাত হাসানের কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনসূচক বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটির পরিসমাপ্তি ঘোষিত হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোকাম্মেল হোসেন নবীন।
উপমহাদেশের প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম ঢাকা কলেজ। ১৮৪১ সালের ২০ নভেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০ নভেম্বর কলেজটি ১৮৪তম বছরে পদার্পণ করবে। ঢাকা কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশার
১১ মিনিট আগেআমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে কমলালেবুর মতো বড় যে গোল বিল্ডিংটি দেখা যায়, তার নাম সি বিল্ডিং। এখানেই রয়েছে চোখধাঁধানো এক লাইব্রেরি। এ বিল্ডিংয়ে প্রবেশের পর প্রথমে চোখ পড়বে ইতালীয় রেনেসাঁ যুগের চিত্রশিল্পী রাফায়েলের চিত্র ‘দ্য স্কুল অব এথেন্স’।
২৪ মিনিট আগে‘সেরা’ বিষয়টি সব সময় ভালো অনুভূতি দেয়। শিক্ষার্থীরাও তাই ভবিষ্যতে সফল হতে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে চান স্বাভাবিকভাবে। আমেরিকা বা ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চেয়ে পিছিয়ে নেই এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
২৯ মিনিট আগে‘স্বদেশি স্পন্দনে, তারুণ্যের জয়গানে’ স্লোগান ধারণ করে থিয়েটার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করেছিল ২০১১ সালে। এরপর ২০১২ সালের ১৪ এপ্রিল প্রথম প্রযোজনা মঞ্চায়িত হয় ‘বউ’ নাটকের মাধ্যমে।
৪১ মিনিট আগে