রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা কর্মীরা। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে তাঁরা এ দাবি জানান।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটার মাধ্যমে অকৃতকার্যদের ভর্তি করানো হয় কি না, সেটি আমাদের জানা নেই। কোটা প্রয়োজন শুধুমাত্র অনগ্রসর গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের জন্য। যারা বিভিন্ন কারণে শিক্ষা থেকে পিছিয়ে রয়েছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানরা কিভাবে পিছিয়ে পড়া হয় সেটি আমাদের বোধগম্য নয়। এই কোটার মাধ্যমে ভর্তি একটি স্বৈরাচারী সিদ্ধান্ত। অবিলম্বে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এই কোটা বাতিল করতে হবে।
মানববন্ধনে বক্তারা আরও বলেন, দেশে কি এত অভাব পড়েছে যে মেধাহীন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ দিতে হবে? ভর্তি পরীক্ষায় অনেকে পাশ করার পর ভালো নম্বর পেয়েও ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে না। সেখানে কেন পোষ্য কোটায় অকৃতকার্যদের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে? মেধাহীন শিক্ষার্থীদের দিয়ে কোনোভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যেতে পারে না। তাই অতি দ্রুত ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে পোষ্য কোটা বাতিল চাই।
কর্মসূচিতে সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক আমানুল্লাহ খানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নাইমুল ইসলাম। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকাশ আলী, বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক সুজন রানা প্রমুখ।
উল্লেখ্য, চলতি শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় পাস নম্বর ৪০ নম্বর ধার্য করা হয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৬ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পোষ্য কোটার জন্য ভর্তি পরীক্ষার পাস নম্বর ৪০ থেকে ৩০ করে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে প্রশাসন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতা কর্মীরা। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে তাঁরা এ দাবি জানান।
কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, পৃথিবীর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পোষ্য কোটার মাধ্যমে অকৃতকার্যদের ভর্তি করানো হয় কি না, সেটি আমাদের জানা নেই। কোটা প্রয়োজন শুধুমাত্র অনগ্রসর গোষ্ঠীর শিক্ষার্থীদের জন্য। যারা বিভিন্ন কারণে শিক্ষা থেকে পিছিয়ে রয়েছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানরা কিভাবে পিছিয়ে পড়া হয় সেটি আমাদের বোধগম্য নয়। এই কোটার মাধ্যমে ভর্তি একটি স্বৈরাচারী সিদ্ধান্ত। অবিলম্বে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এই কোটা বাতিল করতে হবে।
মানববন্ধনে বক্তারা আরও বলেন, দেশে কি এত অভাব পড়েছে যে মেধাহীন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ দিতে হবে? ভর্তি পরীক্ষায় অনেকে পাশ করার পর ভালো নম্বর পেয়েও ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে না। সেখানে কেন পোষ্য কোটায় অকৃতকার্যদের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে? মেধাহীন শিক্ষার্থীদের দিয়ে কোনোভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যেতে পারে না। তাই অতি দ্রুত ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে পোষ্য কোটা বাতিল চাই।
কর্মসূচিতে সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক আমানুল্লাহ খানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নাইমুল ইসলাম। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আকাশ আলী, বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক সুজন রানা প্রমুখ।
উল্লেখ্য, চলতি শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় পাস নম্বর ৪০ নম্বর ধার্য করা হয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৬ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পোষ্য কোটার জন্য ভর্তি পরীক্ষার পাস নম্বর ৪০ থেকে ৩০ করে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে প্রশাসন।
চীনের জিয়াংসু ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেনশি য়াল স্কলারশিপ ২০২৫-২৬-এর আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগেউপমহাদেশের প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে অন্যতম ঢাকা কলেজ। ১৮৪১ সালের ২০ নভেম্বর এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০ নভেম্বর কলেজটি ১৮৪তম বছরে পদার্পণ করবে। ঢাকা কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশার
৩ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে কমলালেবুর মতো বড় যে গোল বিল্ডিংটি দেখা যায়, তার নাম সি বিল্ডিং। এখানেই রয়েছে চোখধাঁধানো এক লাইব্রেরি। এ বিল্ডিংয়ে প্রবেশের পর প্রথমে চোখ পড়বে ইতালীয় রেনেসাঁ যুগের চিত্রশিল্পী রাফায়েলের চিত্র ‘দ্য স্কুল অব এথেন্স’।
৩ ঘণ্টা আগে‘সেরা’ বিষয়টি সব সময় ভালো অনুভূতি দেয়। শিক্ষার্থীরাও তাই ভবিষ্যতে সফল হতে সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করতে চান স্বাভাবিকভাবে। আমেরিকা বা ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চেয়ে পিছিয়ে নেই এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।
৩ ঘণ্টা আগে