প্রতিনিধি, খুবি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ৩৩৫ কোটি টাকার সংশোধিত চলমান উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন পিআইসি কমিটির সভাপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। এ সভায় বর্ণিত প্রকল্পের অধীনে কাজ সমাপ্ত, নির্মাণাধীন ও শিগগিরই নির্মাণ শুরু করার প্রক্রিয়াধীন অবকাঠামোসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ের অগ্রগতি, উদ্ভূত সমস্যা ও সমাধানে প্রয়োজনীয় সুপারিশ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সভার শুরুতে প্রকল্পের পরিচিতি, প্রকল্পের উদ্দেশ্য, আর্থিক অগ্রগতি, প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক বাস্তবায়ন অগ্রগতি পাওয়ার পয়েন্টে উপস্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মুহা. মাহবুবুস সোবহান।
প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক ভৌত-অবকাঠামোর চলমান নির্মাণ অবস্থা তুলে ধরেন প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) মো. আব্দুর রাজ্জাক। সভায় পিআইসির সদস্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা কমিশনের বিভিন্ন বিভাগ ও শাখার ৬ জন প্রতিনিধি সশরীরে এবং কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।
সভায় অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা যায় করোনা মহামারিসহ বেশ কয়েকটি উদ্ভূত সমস্যার কারণে প্রকল্পের কাজ স্থবির হয়ে পড়ে। নতুন উপাচার্য যোগদানের পর তাঁর গতিশীল নেতৃত্ব, পরামর্শ ও গৃহীত পদক্ষেপর ফলে গত চার মাসের মধ্যে সকল স্তরে কাজের গতি ফিরে এসেছে। বর্তমানে প্রকল্পভুক্ত চলমান সকল কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া জিমনেসিয়াম এবং টিএসসি নির্মাণের বড় দুইটি কাজ আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে শুরু করা যাবে বলেও আশা প্রকাশ করা হয়। প্রতিনিধিদলের সদস্যবৃন্দ কাজের গতি ফিরে আসায় এবং নতুন উপাচার্যের নেতৃত্ব ও পদক্ষেপে প্রকল্পের সবদিকে মনিটরিং জোরদার হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
প্রতিনিধিবৃন্দ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বেশ কিছু সুপারিশ ও অভিমত প্রদান করেন। উপাচার্য এ প্রকল্পের কাজ ত্বরান্বিত করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেন এবং প্রতিনিধি দলের সহায়তা কামনা করেন। এ ছাড়া তিনি ভবিষ্যতে ক্যাম্পাস সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তা এবং নতুন নতুন ভৌত-অবকাঠামো নির্মাণের পরিকল্পনায় নতুন একটি প্রকল্প প্রস্তাবনা তৈরির বিষয়টিও তুলে ধরেন।
এ সময় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (উন্নয়ন বাজেট) মোল্লা মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান, উপসচিব মো. রফিকুল ইসলাম, উপাচার্যের সচিব সঞ্জয় সহাসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে প্রতিনিধিদলের সদস্যবৃন্দ চলমান বিভিন্ন ভৌত-অবকাঠামোর কাজ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ৩৩৫ কোটি টাকার সংশোধিত চলমান উন্নয়ন প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন পিআইসি কমিটির সভাপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। এ সভায় বর্ণিত প্রকল্পের অধীনে কাজ সমাপ্ত, নির্মাণাধীন ও শিগগিরই নির্মাণ শুরু করার প্রক্রিয়াধীন অবকাঠামোসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ের অগ্রগতি, উদ্ভূত সমস্যা ও সমাধানে প্রয়োজনীয় সুপারিশ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সভার শুরুতে প্রকল্পের পরিচিতি, প্রকল্পের উদ্দেশ্য, আর্থিক অগ্রগতি, প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক বাস্তবায়ন অগ্রগতি পাওয়ার পয়েন্টে উপস্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মুহা. মাহবুবুস সোবহান।
প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক ভৌত-অবকাঠামোর চলমান নির্মাণ অবস্থা তুলে ধরেন প্রধান প্রকৌশলী (ভারপ্রাপ্ত) মো. আব্দুর রাজ্জাক। সভায় পিআইসির সদস্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা কমিশনের বিভিন্ন বিভাগ ও শাখার ৬ জন প্রতিনিধি সশরীরে এবং কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।
সভায় অগ্রগতি পর্যালোচনায় দেখা যায় করোনা মহামারিসহ বেশ কয়েকটি উদ্ভূত সমস্যার কারণে প্রকল্পের কাজ স্থবির হয়ে পড়ে। নতুন উপাচার্য যোগদানের পর তাঁর গতিশীল নেতৃত্ব, পরামর্শ ও গৃহীত পদক্ষেপর ফলে গত চার মাসের মধ্যে সকল স্তরে কাজের গতি ফিরে এসেছে। বর্তমানে প্রকল্পভুক্ত চলমান সকল কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া জিমনেসিয়াম এবং টিএসসি নির্মাণের বড় দুইটি কাজ আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে শুরু করা যাবে বলেও আশা প্রকাশ করা হয়। প্রতিনিধিদলের সদস্যবৃন্দ কাজের গতি ফিরে আসায় এবং নতুন উপাচার্যের নেতৃত্ব ও পদক্ষেপে প্রকল্পের সবদিকে মনিটরিং জোরদার হওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন।
প্রতিনিধিবৃন্দ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বেশ কিছু সুপারিশ ও অভিমত প্রদান করেন। উপাচার্য এ প্রকল্পের কাজ ত্বরান্বিত করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করেন এবং প্রতিনিধি দলের সহায়তা কামনা করেন। এ ছাড়া তিনি ভবিষ্যতে ক্যাম্পাস সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তা এবং নতুন নতুন ভৌত-অবকাঠামো নির্মাণের পরিকল্পনায় নতুন একটি প্রকল্প প্রস্তাবনা তৈরির বিষয়টিও তুলে ধরেন।
এ সময় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব (উন্নয়ন বাজেট) মোল্লা মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান, উপসচিব মো. রফিকুল ইসলাম, উপাচার্যের সচিব সঞ্জয় সহাসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে প্রতিনিধিদলের সদস্যবৃন্দ চলমান বিভিন্ন ভৌত-অবকাঠামোর কাজ সরেজমিনে পরিদর্শন করেন।
উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, প্রযুক্তি ও গবেষণার জন্য জার্মানি শিক্ষার্থীদের কাছে একটি স্বপ্নের দেশ। জার্মানির অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনা মূল্যে টিউশন ফি এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ডিগ্রি পাওয়ার সুযোগ দেশটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে...
৪ ঘণ্টা আগেইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের (ইউসিএলএএন) একমাত্র অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির ইউকে ডিগ্রি প্রোগ্রাম চালু করেছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত ইউসিবি
১৬ ঘণ্টা আগেআকর্ষণীয় ছাড়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে ভর্তি চলছে। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই ভর্তি চলবে। এ সময়ে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভার ছাড়াও অতিরিক্ত ৫-১০ শতাংশ (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা) ছাড়ে স্প্রিং সেমিস্টার ২০২৫-এ ভর্তি হতে পারবেন। গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১৮ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) গবেষণা সহকারী, প্রদর্শকসহ চারটি পদের নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশের দাবিতে মানববন্ধন করেছে একদল চাকরিপ্রার্থী। আজ মঙ্গলবার সকালে মাউশি প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে