প্রতিনিধি, ইবি
দীর্ঘ ১৭ মাস ধরে বন্ধ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। গত ১৪ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খোলা এবং ক্লাসে পাঠদান শুরুর বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। বৈঠক শেষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ২৭ সেপ্টেম্বরের পর খোলা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম।
একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলেই খুলে দেওয়া হবে হল। শেষ মুহূর্তেও দু-একটা হলে চলছে জোর প্রস্তুতি। বিভাগগুলো শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের কাছ থেকে টিকাসংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, হলের বাইরে মাস্ক পরার ব্যাপারে কঠোর থাকবে প্রশাসন। একই সঙ্গে হলে অছাত্রদের ওঠানো হবে না, গণরুম থাকবে না, টিকা কার্ড ও হল কার্ড দেখিয়েই শুধু হলে থাকার অনুমোদন মিলবে।
বিশ্ববিদ্যালয় হল প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি তপন কুমার জোদ্দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, `বিশ্ববিদ্যালয়ে হল খোলার প্রস্তুতি চলমান রয়েছে। এ জন্য আবাসিক ভবনগুলোকে পরিচ্ছন্ন করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত হলে আমরা যেকোনো মুহূর্তে শিক্ষার্থীদের জন্য হল উন্মুক্ত করতে পারব। তবে টিকা কার্ড ও হল কার্ড দেখে বৈধ শিক্ষার্থীরা হলে উঠতে পারবে।'
সভাপতি আরও বলেন, `হল খোলার আগে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হবে। প্রজ্ঞাপনে নীতিমালা থাকবে কারা হলে উঠতে পারবে এবং কীভাবে উঠতে হবে। হলে অছাত্রদের উঠতে দেওয়া হবে না। হলের মধ্যে গণরুম রাখা হবে না। হলে ওঠার পরে শিক্ষার্থীদের কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। কোনো শিক্ষার্থী টিকা না দিলে তাকে হলে উঠতে দেওয়া হবে না। হলে শুধু ওই সব শিক্ষার্থীকে উঠতে দেওয়া হবে, যাদের অন্তত এক ডোজ টিকা সম্পন্ন হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের জন্য প্রতিটি হলের সম্মুখে হাত ধোয়ার বেসিন স্থাপন করা হবে।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হলে প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করবে। ক্যাম্পাসের সর্বত্র স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এখন হল খোলার ব্যাপারে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সিসি ক্যামেরা ও লাইটিং সিস্টেমগুলো আপডেট করা হচ্ছে। ঝোপঝাড় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, `বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি। শিক্ষার্থীদেরও শতভাগ টিকার আওতায় আসতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাসে পাঠদান শুরু হবে। হল ও ক্যাম্পাস খুললে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব কার্যক্রম পরিচালিত হবে।'
দীর্ঘ ১৭ মাস ধরে বন্ধ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। গত ১৪ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খোলা এবং ক্লাসে পাঠদান শুরুর বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। বৈঠক শেষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ২৭ সেপ্টেম্বরের পর খোলা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম।
একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা পেলেই খুলে দেওয়া হবে হল। শেষ মুহূর্তেও দু-একটা হলে চলছে জোর প্রস্তুতি। বিভাগগুলো শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের কাছ থেকে টিকাসংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, হলের বাইরে মাস্ক পরার ব্যাপারে কঠোর থাকবে প্রশাসন। একই সঙ্গে হলে অছাত্রদের ওঠানো হবে না, গণরুম থাকবে না, টিকা কার্ড ও হল কার্ড দেখিয়েই শুধু হলে থাকার অনুমোদন মিলবে।
বিশ্ববিদ্যালয় হল প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি তপন কুমার জোদ্দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, `বিশ্ববিদ্যালয়ে হল খোলার প্রস্তুতি চলমান রয়েছে। এ জন্য আবাসিক ভবনগুলোকে পরিচ্ছন্ন করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় খোলার সিদ্ধান্ত হলে আমরা যেকোনো মুহূর্তে শিক্ষার্থীদের জন্য হল উন্মুক্ত করতে পারব। তবে টিকা কার্ড ও হল কার্ড দেখে বৈধ শিক্ষার্থীরা হলে উঠতে পারবে।'
সভাপতি আরও বলেন, `হল খোলার আগে প্রজ্ঞাপন দেওয়া হবে। প্রজ্ঞাপনে নীতিমালা থাকবে কারা হলে উঠতে পারবে এবং কীভাবে উঠতে হবে। হলে অছাত্রদের উঠতে দেওয়া হবে না। হলের মধ্যে গণরুম রাখা হবে না। হলে ওঠার পরে শিক্ষার্থীদের কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। কোনো শিক্ষার্থী টিকা না দিলে তাকে হলে উঠতে দেওয়া হবে না। হলে শুধু ওই সব শিক্ষার্থীকে উঠতে দেওয়া হবে, যাদের অন্তত এক ডোজ টিকা সম্পন্ন হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণের জন্য প্রতিটি হলের সম্মুখে হাত ধোয়ার বেসিন স্থাপন করা হবে।'
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় খোলা হলে প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করবে। ক্যাম্পাসের সর্বত্র স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে। এখন হল খোলার ব্যাপারে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সিসি ক্যামেরা ও লাইটিং সিস্টেমগুলো আপডেট করা হচ্ছে। ঝোপঝাড় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, `বিশ্ববিদ্যালয় খুলতে আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি। শিক্ষার্থীদেরও শতভাগ টিকার আওতায় আসতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাসে পাঠদান শুরু হবে। হল ও ক্যাম্পাস খুললে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব কার্যক্রম পরিচালিত হবে।'
উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, প্রযুক্তি ও গবেষণার জন্য জার্মানি শিক্ষার্থীদের কাছে একটি স্বপ্নের দেশ। জার্মানির অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনা মূল্যে টিউশন ফি এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ডিগ্রি পাওয়ার সুযোগ দেশটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে...
৬ ঘণ্টা আগেইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের (ইউসিএলএএন) একমাত্র অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির ইউকে ডিগ্রি প্রোগ্রাম চালু করেছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত ইউসিবি
১৮ ঘণ্টা আগেআকর্ষণীয় ছাড়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে ভর্তি চলছে। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই ভর্তি চলবে। এ সময়ে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভার ছাড়াও অতিরিক্ত ৫-১০ শতাংশ (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা) ছাড়ে স্প্রিং সেমিস্টার ২০২৫-এ ভর্তি হতে পারবেন। গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে—
২০ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) গবেষণা সহকারী, প্রদর্শকসহ চারটি পদের নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশের দাবিতে মানববন্ধন করেছে একদল চাকরিপ্রার্থী। আজ মঙ্গলবার সকালে মাউশি প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
২০ ঘণ্টা আগে