মিনহাজ তুহিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
দেশের চারটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি হলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)। চারদিকে পাহাড় আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষা দরজায় কড়া নাড়ছে। ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সম্পন্ন করেছে যাবতীয় প্রস্তুতি। চারটি ইউনিট ও দুটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য এবার আবেদন করেছেন ১ লাখ ৮৩ হাজার ৮৬৩ জন শিক্ষার্থী। সে হিসাবে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৩৭ জন শিক্ষার্থী।
স্বাস্থ্যবিধির বিষয় মাথায় রেখে ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনায় এবার প্রতিটি ইউনিটের পরীক্ষা কয়েকটি শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি শিফটে প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মনিরুল হাসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভর্তি পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি প্রায় শেষ। এবারের পরিস্থিতি অন্যবারের মতো নয়। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে এবার তিনটি ইউনিটের পরীক্ষা কয়েকটি শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। তবে আমাদের পাশাপাশি ভর্তিইচ্ছুদের ও তাদের অভিভাবকদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
কোন আসনে কতজন প্রতিযোগী
আইসিটি সেল সূত্রে জানা যায়, 'এ' ইউনিটে ১ হাজার ২১২টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৬৮ হাজার ১০৬ জন শিক্ষার্থী। এতে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৬। এই ইউনিটের পরীক্ষা দুই দিনে চার শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম দিন দুই শিফটে ১৭ হাজার ২৮ জন করে এবং দ্বিতীয় দিন প্রথম শিফটে ১৭ হাজার ২৮ জন ও দ্বিতীয় শিফটে ১৭ হাজার ২৬ জন অংশ নেবেন।
'বি' ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৪২ হাজার ৬৬৮ জন শিক্ষার্থী। প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ৩৫ জন। এই ইউনিটের পরীক্ষা দুই দিনে তিন শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে প্রথম দিন দুই শিফটে ১৪ হাজার ২২৩ জন করে ভর্তিইচ্ছু অংশ নেবেন। দ্বিতীয় দিনে এক শিফটে অংশ নেবেন ১৪ হাজার ২২১ জন।
'সি' ইউনিটে ৪৪১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ১৩ হাজার ৯১৮ জন শিক্ষার্থী। প্রতি আসনে ভর্তির জন্য এই ইউনিটে লড়বেন ৩২ জন। এই ইউনিটের পরীক্ষা এক শিফটে অনুষ্ঠিত হবে।
'ডি' ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে ৫৪ হাজার ২৪৯ জন আবেদন করেছেন। সম্মিলিত এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ৪৭ জন লড়বেন। এই ইউনিটের পরীক্ষাও চার শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি শিফটে ১৩ হাজার ৫৬১ জন করে অংশ নেবেন।
দুটি উপ-ইউনিটের মধ্যে 'বি ১' ইউনিটে ১২৫টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ২ হাজার ২০টি। এই উপ-ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ১৬ জন। আর 'ডি ১' উপ-ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে ২ হাজার ৯০২ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। এই উপ-ইউনিটে আসনপ্রতি লড়বেন ৯৭ জন।
প্রবেশপত্র সংগ্রহ
গত ১২ অক্টোবর প্রবেশপত্র ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। ভর্তিচ্ছুরা পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে পর্যন্ত প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
পরীক্ষার পদ্ধতি
ভর্তি পরীক্ষা বরাবরের মতোই ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ১০০ নম্বর লিখিত পরীক্ষা (বহুনির্বাচনি) এবং বাকি ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএ থেকে যুক্ত হবে। এ ক্ষেত্রে চতুর্থ বিষয়সহ মাধ্যমিকের জিপিএ ৪০ শতাংশ এবং উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএর ৬০ শতাংশ যোগ হবে। বহুনির্বাচনি পদ্ধতির এই ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। তবে নাট্যকলা, চারুকলা, সংগীত বিভাগ ও ফিজিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগে ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে। পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর হবে ৪০।
ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি
করোনা পরিস্থিতির কারণে ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বিবেচনায় তিনটি ইউনিটের পরীক্ষার জন্য দুই দিন করে সময় রাখা হয়েছে। একটি ইউনিট ও দুটি উপ-ইউনিটের জন্য রাখা হয়েছে আরও দুই দিন। পরীক্ষা সকাল-দুপুর দুই শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। সকালের শিফটে ভর্তিচ্ছুরা পৌনে ১০টায় কেন্দ্রে প্রবেশ করবেন। ওএমআর ফরম বিতরণ করা হবে সোয়া ১০টায়। প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে বেলা ১১টায়। পরীক্ষা শেষ হবে দুপুর ১২টায়।
অন্যদিকে দুপুরের শিফটে ভর্তিচ্ছুরা সোয়া ২টায় কেন্দ্রে প্রবেশ করবেন। ওএমআর ফরম বিতরণ করা হবে পৌনে ৩টায়। প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে দুপুর সাড়ে ৩টায়। পরীক্ষা শেষ হবে বিকেল সাড়ে ৪টায়।
আগামী ২৭ ও ২৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে 'বি' ইউনিটের পরীক্ষা। ২৯ অক্টোবর 'সি' ইউনিট, ৩০ ও ৩১ অক্টোবর 'ডি' ইউনিট এবং ১ ও ২ নভেম্বর 'এ' ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া ৫ নভেম্বর উপ-ইউনিট 'বি-১' ও 'ডি-১' ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির সদস্যসচিব ও অ্যাকাডেমিক শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার এস এম আকবর হোছাইন বলেন, করোনার কারণে দীর্ঘদিন ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শ্রেণিকক্ষ শিক্ষার্থীদের বসার অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল, সেগুলো সংস্কার করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধির বিষয় মাথায় রেখে আসনবিন্যাস চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যাম্পাসে আসা-যাওয়ার জন্য সাটল ট্রেনের ব্যবস্থা থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া বলেন, `ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে পুরো ক্যাম্পাস নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হবে। যেকোনো ধরনের অনিয়ম ও জালিয়াতি রোধে আমাদের বিশেষ টিম কাজ করবে।'
দেশের চারটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি হলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি)। চারদিকে পাহাড় আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষা দরজায় কড়া নাড়ছে। ভর্তি পরীক্ষা সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সম্পন্ন করেছে যাবতীয় প্রস্তুতি। চারটি ইউনিট ও দুটি উপ-ইউনিটে ৪ হাজার ৯২৬টি আসনের জন্য এবার আবেদন করেছেন ১ লাখ ৮৩ হাজার ৮৬৩ জন শিক্ষার্থী। সে হিসাবে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বেন ৩৭ জন শিক্ষার্থী।
স্বাস্থ্যবিধির বিষয় মাথায় রেখে ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনায় এবার প্রতিটি ইউনিটের পরীক্ষা কয়েকটি শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি শিফটে প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মনিরুল হাসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভর্তি পরীক্ষার সার্বিক প্রস্তুতি প্রায় শেষ। এবারের পরিস্থিতি অন্যবারের মতো নয়। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে এবার তিনটি ইউনিটের পরীক্ষা কয়েকটি শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। তবে আমাদের পাশাপাশি ভর্তিইচ্ছুদের ও তাদের অভিভাবকদেরও এগিয়ে আসতে হবে।
কোন আসনে কতজন প্রতিযোগী
আইসিটি সেল সূত্রে জানা যায়, 'এ' ইউনিটে ১ হাজার ২১২টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৬৮ হাজার ১০৬ জন শিক্ষার্থী। এতে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৬। এই ইউনিটের পরীক্ষা দুই দিনে চার শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম দিন দুই শিফটে ১৭ হাজার ২৮ জন করে এবং দ্বিতীয় দিন প্রথম শিফটে ১৭ হাজার ২৮ জন ও দ্বিতীয় শিফটে ১৭ হাজার ২৬ জন অংশ নেবেন।
'বি' ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ৪২ হাজার ৬৬৮ জন শিক্ষার্থী। প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ৩৫ জন। এই ইউনিটের পরীক্ষা দুই দিনে তিন শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে প্রথম দিন দুই শিফটে ১৪ হাজার ২২৩ জন করে ভর্তিইচ্ছু অংশ নেবেন। দ্বিতীয় দিনে এক শিফটে অংশ নেবেন ১৪ হাজার ২২১ জন।
'সি' ইউনিটে ৪৪১টি আসনের বিপরীতে আবেদন করেছেন ১৩ হাজার ৯১৮ জন শিক্ষার্থী। প্রতি আসনে ভর্তির জন্য এই ইউনিটে লড়বেন ৩২ জন। এই ইউনিটের পরীক্ষা এক শিফটে অনুষ্ঠিত হবে।
'ডি' ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি আসনের বিপরীতে ৫৪ হাজার ২৪৯ জন আবেদন করেছেন। সম্মিলিত এই ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ৪৭ জন লড়বেন। এই ইউনিটের পরীক্ষাও চার শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি শিফটে ১৩ হাজার ৫৬১ জন করে অংশ নেবেন।
দুটি উপ-ইউনিটের মধ্যে 'বি ১' ইউনিটে ১২৫টি আসনের বিপরীতে আবেদন পড়েছে ২ হাজার ২০টি। এই উপ-ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে ভর্তির জন্য লড়বেন ১৬ জন। আর 'ডি ১' উপ-ইউনিটে ৩০টি আসনের বিপরীতে ২ হাজার ৯০২ জন প্রার্থী আবেদন করেছেন। এই উপ-ইউনিটে আসনপ্রতি লড়বেন ৯৭ জন।
প্রবেশপত্র সংগ্রহ
গত ১২ অক্টোবর প্রবেশপত্র ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। ভর্তিচ্ছুরা পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগে পর্যন্ত প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
পরীক্ষার পদ্ধতি
ভর্তি পরীক্ষা বরাবরের মতোই ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ১০০ নম্বর লিখিত পরীক্ষা (বহুনির্বাচনি) এবং বাকি ২০ নম্বর এসএসসি ও এইচএসসির জিপিএ থেকে যুক্ত হবে। এ ক্ষেত্রে চতুর্থ বিষয়সহ মাধ্যমিকের জিপিএ ৪০ শতাংশ এবং উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএর ৬০ শতাংশ যোগ হবে। বহুনির্বাচনি পদ্ধতির এই ভর্তি পরীক্ষায় প্রতি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। তবে নাট্যকলা, চারুকলা, সংগীত বিভাগ ও ফিজিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড স্পোর্টস সায়েন্স বিভাগে ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে। পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর হবে ৪০।
ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি
করোনা পরিস্থিতির কারণে ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বিবেচনায় তিনটি ইউনিটের পরীক্ষার জন্য দুই দিন করে সময় রাখা হয়েছে। একটি ইউনিট ও দুটি উপ-ইউনিটের জন্য রাখা হয়েছে আরও দুই দিন। পরীক্ষা সকাল-দুপুর দুই শিফটে অনুষ্ঠিত হবে। সকালের শিফটে ভর্তিচ্ছুরা পৌনে ১০টায় কেন্দ্রে প্রবেশ করবেন। ওএমআর ফরম বিতরণ করা হবে সোয়া ১০টায়। প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে বেলা ১১টায়। পরীক্ষা শেষ হবে দুপুর ১২টায়।
অন্যদিকে দুপুরের শিফটে ভর্তিচ্ছুরা সোয়া ২টায় কেন্দ্রে প্রবেশ করবেন। ওএমআর ফরম বিতরণ করা হবে পৌনে ৩টায়। প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে দুপুর সাড়ে ৩টায়। পরীক্ষা শেষ হবে বিকেল সাড়ে ৪টায়।
আগামী ২৭ ও ২৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে 'বি' ইউনিটের পরীক্ষা। ২৯ অক্টোবর 'সি' ইউনিট, ৩০ ও ৩১ অক্টোবর 'ডি' ইউনিট এবং ১ ও ২ নভেম্বর 'এ' ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া ৫ নভেম্বর উপ-ইউনিট 'বি-১' ও 'ডি-১' ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কমিটির সদস্যসচিব ও অ্যাকাডেমিক শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার এস এম আকবর হোছাইন বলেন, করোনার কারণে দীর্ঘদিন ক্যাম্পাস বন্ধ থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শ্রেণিকক্ষ শিক্ষার্থীদের বসার অনুপযোগী হয়ে পড়েছিল, সেগুলো সংস্কার করা হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধির বিষয় মাথায় রেখে আসনবিন্যাস চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যাম্পাসে আসা-যাওয়ার জন্য সাটল ট্রেনের ব্যবস্থা থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া বলেন, `ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে পুরো ক্যাম্পাস নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হবে। যেকোনো ধরনের অনিয়ম ও জালিয়াতি রোধে আমাদের বিশেষ টিম কাজ করবে।'
উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, প্রযুক্তি ও গবেষণার জন্য জার্মানি শিক্ষার্থীদের কাছে একটি স্বপ্নের দেশ। জার্মানির অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনা মূল্যে টিউশন ফি এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ডিগ্রি পাওয়ার সুযোগ দেশটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে...
২ ঘণ্টা আগেইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের (ইউসিএলএএন) একমাত্র অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির ইউকে ডিগ্রি প্রোগ্রাম চালু করেছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত ইউসিবি
১৪ ঘণ্টা আগেআকর্ষণীয় ছাড়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে ভর্তি চলছে। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই ভর্তি চলবে। এ সময়ে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভার ছাড়াও অতিরিক্ত ৫-১০ শতাংশ (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা) ছাড়ে স্প্রিং সেমিস্টার ২০২৫-এ ভর্তি হতে পারবেন। গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১৫ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) গবেষণা সহকারী, প্রদর্শকসহ চারটি পদের নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশের দাবিতে মানববন্ধন করেছে একদল চাকরিপ্রার্থী। আজ মঙ্গলবার সকালে মাউশি প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে