জবি প্রতিনিধি
দীর্ঘ ৫৬৮ দিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে সশরীরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে খুলেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পদচারণায় পুরো ক্যাম্পাসে এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সেই আগের মত সারি সারি লাল ও সিলভার কালারের বাসে নিজের আপন নীড়ে ফিরেছে শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ইনস্টিটিউট ও বিভাগের শিক্ষার্থীদের ব্যাচভিত্তিক সশরীরে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ শিক্ষার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ ছাড়াও তিনি বিভিন্ন ইনস্টিটিউট ও বিভাগের পরীক্ষার হল পরিদর্শন করেন এবং পরীক্ষা চলাকালীন করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন।
পরিদর্শনকালে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. অরুণ কুমার গোস্বামী, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ, প্রক্টর এবং সহকারী প্রক্টরসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী রকি আহমেদ বলেন, দীর্ঘ দিন পর শিক্ষার্থীদের আগমনে আজ ক্যাম্পাসে যেন প্রাণ ফিরে এসেছে। আমি ভালোভাবেই পরীক্ষা দিতে পেরেছি। পরীক্ষার পর বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দিচ্ছি। দেড় বছর পর সবাইকে নিয়ে আড্ডা দিতে পেরে সত্যিই আমি আনন্দিত।
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মাহতাব লিমন বলেন, দীর্ঘ দিন পর ক্যাম্পাস খোলায় সবকিছু নতুন লাগছে। ভিন্ন এক অনুভূতি কাজ করছে। বন্ধুদের সঙ্গে দীর্ঘদিন পর দেখা হল। পূর্বের মত আবারও চায়ের আড্ডায় ফিরতে পেরে ভালো লাগছে। তবে করোনার কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার চেষ্টা করছি।
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক কাজী ফারুক হোসেন বলেন, দীর্ঘ ১৮ মাস পর বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এটা শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবার জন্যই আনন্দের ব্যাপার। আমরা এরই মধ্যে একাডেমিক কার্যক্রম ও মিডটার্ম অনলাইনে সম্পন্ন করেছি। এই ধারাবাহিকতায় ফাইনাল পরীক্ষা সশরীরে নিচ্ছি। পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থীদের জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্কের ব্যবস্থা রেখেছি। এ ছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষার আসন বিন্যাস করা হয়েছে।
দীর্ঘ ৫৬৮ দিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে সশরীরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে খুলেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পদচারণায় পুরো ক্যাম্পাসে এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সেই আগের মত সারি সারি লাল ও সিলভার কালারের বাসে নিজের আপন নীড়ে ফিরেছে শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ইনস্টিটিউট ও বিভাগের শিক্ষার্থীদের ব্যাচভিত্তিক সশরীরে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ শিক্ষার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ ছাড়াও তিনি বিভিন্ন ইনস্টিটিউট ও বিভাগের পরীক্ষার হল পরিদর্শন করেন এবং পরীক্ষা চলাকালীন করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন।
পরিদর্শনকালে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. অরুণ কুমার গোস্বামী, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুল্লাহ, প্রক্টর এবং সহকারী প্রক্টরসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী রকি আহমেদ বলেন, দীর্ঘ দিন পর শিক্ষার্থীদের আগমনে আজ ক্যাম্পাসে যেন প্রাণ ফিরে এসেছে। আমি ভালোভাবেই পরীক্ষা দিতে পেরেছি। পরীক্ষার পর বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দিচ্ছি। দেড় বছর পর সবাইকে নিয়ে আড্ডা দিতে পেরে সত্যিই আমি আনন্দিত।
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মাহতাব লিমন বলেন, দীর্ঘ দিন পর ক্যাম্পাস খোলায় সবকিছু নতুন লাগছে। ভিন্ন এক অনুভূতি কাজ করছে। বন্ধুদের সঙ্গে দীর্ঘদিন পর দেখা হল। পূর্বের মত আবারও চায়ের আড্ডায় ফিরতে পেরে ভালো লাগছে। তবে করোনার কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার চেষ্টা করছি।
শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক কাজী ফারুক হোসেন বলেন, দীর্ঘ ১৮ মাস পর বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এটা শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবার জন্যই আনন্দের ব্যাপার। আমরা এরই মধ্যে একাডেমিক কার্যক্রম ও মিডটার্ম অনলাইনে সম্পন্ন করেছি। এই ধারাবাহিকতায় ফাইনাল পরীক্ষা সশরীরে নিচ্ছি। পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থীদের জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও মাস্কের ব্যবস্থা রেখেছি। এ ছাড়া স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষার আসন বিন্যাস করা হয়েছে।
উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, প্রযুক্তি ও গবেষণার জন্য জার্মানি শিক্ষার্থীদের কাছে একটি স্বপ্নের দেশ। জার্মানির অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনা মূল্যে টিউশন ফি এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ডিগ্রি পাওয়ার সুযোগ দেশটিকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে...
৪ ঘণ্টা আগেইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের (ইউসিএলএএন) একমাত্র অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির ইউকে ডিগ্রি প্রোগ্রাম চালু করেছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। রাজধানীর গুলশানে অবস্থিত ইউসিবি
১৬ ঘণ্টা আগেআকর্ষণীয় ছাড়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে ভর্তি চলছে। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই ভর্তি চলবে। এ সময়ে শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভার ছাড়াও অতিরিক্ত ৫-১০ শতাংশ (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা) ছাড়ে স্প্রিং সেমিস্টার ২০২৫-এ ভর্তি হতে পারবেন। গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে রয়েছে—
১৭ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) গবেষণা সহকারী, প্রদর্শকসহ চারটি পদের নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশের দাবিতে মানববন্ধন করেছে একদল চাকরিপ্রার্থী। আজ মঙ্গলবার সকালে মাউশি প্রাঙ্গণে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে