মিনহাজ তুহিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ছাত্রীদের জন্য নির্ধারিত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের উদ্বোধন হয়েছে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে। তবে উদ্বোধন হওয়ার ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। এমনকি নতুন শিক্ষাবর্ষের কোনো শিক্ষার্থীকে এই হলে সংযুক্তিও দেওয়া হয়নি।
সর্বশেষ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে প্রভোস্টদের সভায় সব হলে নতুন করে আসন বরাদ্দের সিদ্ধান্ত হলেও এই হলের বিষয়ে কোনো আলোচনাই হয়নি। এদিকে, সব ধরনের কাজ শেষ হওয়ার পরও হলে আসন বরাদ্দ না দেওয়ায় অন্যান্য হলে ধারণক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ছাত্রী অবস্থান করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ হলের নির্মাণকাজ শেষ হয় গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে। ২৮ সেপ্টেম্বর শিক্ষামন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হলের উদ্বোধন করেন। এই হলে ৩১২ জন ছাত্রীর আবাসনের সুবিধা রয়েছে। এর আগে গত বছরের জুন মাসে বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক প্রকাশ দাশগুপ্তকে প্রভোস্ট নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে প্রভোস্ট নিয়োগ দেওয়ার ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো হলে কোনো আবাসিক শিক্ষক ও লোকবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া হলে আসন বরাদ্দে নীতিমালা প্রণয়ন করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু অদৃশ্য কারণে কমিটি নীতিমালা চূড়ান্ত করেনি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার রাতে বিভিন্ন হলের প্রভোস্টদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সব হল থেকে অছাত্র ও বহিরাগতদের বের করে নতুন করে আসন বরাদ্দের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বঙ্গমাতা হলের বিষয়ে কোনো আলোচনাই হয়নি।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একটি ছাত্রী হলের প্রভোস্ট বলেন, ‘মেয়েদের হলগুলোতে কোনো আসন তো খালি নেই, উল্টো ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ বেশি ছাত্রী অবস্থান করছে। এতে প্রতিদিন আমাদের ছাত্রীদের তোপের মুখে পড়তে হয়। বেশির ভাগ সময় ব্যয় করতে হয় সিট সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে। অভিভাবকেরাও এসে সিটের জন্য ভিড় করেন। কিন্তু আমরা কী করব? বঙ্গমাতা হল চালু হলে কিছুটা হলেও আমরা নিস্তার পেতাম।’
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট ড. প্রকাশ দাশগুপ্ত আজকের পত্রিকাকে বলেন, হলে ছাত্রী ওঠাতে আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আসবাবপত্র ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। এখন প্রয়োজনীয় লোকবল ও নীতিমালা অনুমোদন হলেই আমরা ছাত্রী তোলার প্রক্রিয়া শুরু করতে পারব।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটার নীতিমালা কার্যকর হওয়ার অপেক্ষায় আছি। নীতিমালা কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের হলে ওঠানো যাচ্ছে না। হল খালি রাখতে আমাদেরও ভালো লাগে না। আমরাও দ্রুত হল চালু করতে চাই।’
নীতিমালার বিষয়ে জানতে চাইলে নীতিমালা প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেণু কুমার দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে বসব। বসলে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়ে যাবে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ছাত্রীদের জন্য নির্ধারিত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের উদ্বোধন হয়েছে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে। তবে উদ্বোধন হওয়ার ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। এমনকি নতুন শিক্ষাবর্ষের কোনো শিক্ষার্থীকে এই হলে সংযুক্তিও দেওয়া হয়নি।
সর্বশেষ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে প্রভোস্টদের সভায় সব হলে নতুন করে আসন বরাদ্দের সিদ্ধান্ত হলেও এই হলের বিষয়ে কোনো আলোচনাই হয়নি। এদিকে, সব ধরনের কাজ শেষ হওয়ার পরও হলে আসন বরাদ্দ না দেওয়ায় অন্যান্য হলে ধারণক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি ছাত্রী অবস্থান করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ হলের নির্মাণকাজ শেষ হয় গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে। ২৮ সেপ্টেম্বর শিক্ষামন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হলের উদ্বোধন করেন। এই হলে ৩১২ জন ছাত্রীর আবাসনের সুবিধা রয়েছে। এর আগে গত বছরের জুন মাসে বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক প্রকাশ দাশগুপ্তকে প্রভোস্ট নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে প্রভোস্ট নিয়োগ দেওয়ার ৯ মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো হলে কোনো আবাসিক শিক্ষক ও লোকবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া হলে আসন বরাদ্দে নীতিমালা প্রণয়ন করতে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু অদৃশ্য কারণে কমিটি নীতিমালা চূড়ান্ত করেনি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার রাতে বিভিন্ন হলের প্রভোস্টদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সব হল থেকে অছাত্র ও বহিরাগতদের বের করে নতুন করে আসন বরাদ্দের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে বঙ্গমাতা হলের বিষয়ে কোনো আলোচনাই হয়নি।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একটি ছাত্রী হলের প্রভোস্ট বলেন, ‘মেয়েদের হলগুলোতে কোনো আসন তো খালি নেই, উল্টো ধারণক্ষমতার কয়েক গুণ বেশি ছাত্রী অবস্থান করছে। এতে প্রতিদিন আমাদের ছাত্রীদের তোপের মুখে পড়তে হয়। বেশির ভাগ সময় ব্যয় করতে হয় সিট সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে। অভিভাবকেরাও এসে সিটের জন্য ভিড় করেন। কিন্তু আমরা কী করব? বঙ্গমাতা হল চালু হলে কিছুটা হলেও আমরা নিস্তার পেতাম।’
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট ড. প্রকাশ দাশগুপ্ত আজকের পত্রিকাকে বলেন, হলে ছাত্রী ওঠাতে আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আসবাবপত্র ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে। এখন প্রয়োজনীয় লোকবল ও নীতিমালা অনুমোদন হলেই আমরা ছাত্রী তোলার প্রক্রিয়া শুরু করতে পারব।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটার নীতিমালা কার্যকর হওয়ার অপেক্ষায় আছি। নীতিমালা কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের হলে ওঠানো যাচ্ছে না। হল খালি রাখতে আমাদেরও ভালো লাগে না। আমরাও দ্রুত হল চালু করতে চাই।’
নীতিমালার বিষয়ে জানতে চাইলে নীতিমালা প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক বেণু কুমার দে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিষয়টি নিয়ে বসব। বসলে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়ে যাবে।’
বেসরকারি স্কুল-কলেজে অ্যাডহক বা অস্থায়ী কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আর অ্যাডহক কমিটিকে ৬ মাসের মধ্যে নিয়মিত গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা দিতে শিক্ষা বোর্ডগুলোকে বলা হয়েছে। সোমবার শিক্ষামন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব সাইয়েদ এ. জেড মোরশেদ আলী স্বা
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হাজারো বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নিউ হ্যাভেন বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। দেশটির এ বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি নিয়ে বিশ্বের সব দেশের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি প্রতিনিয়ত আমাদের জীবনকে যেভাবে সহজতর করে তুলছে, সেখানে বই পড়ার পদ্ধতিতেও এসেছে নতুনত্ব। এখন বই পড়ার জন্য পৃষ্ঠা ওল্টানোর প্রয়োজন নেই। অডিওবুকের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনা আরও সহজ, গতিশীল ও সুবিধাজনকভাবে করতে পারছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশনের ২৯ তম সম্মেলনে (কপ ২৯) অংশগ্রহণ করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)। বৈশ্বিক তাপমাত্রা
১ দিন আগে