পঞ্চগড় প্রতিনিধি
মরগেন চা কারখানায় ঢুকে জোর করে নিম্নমানের চা-পাতা সরবরাহ করতে ব্যর্থ হওয়ায় সুপারভাইজারসহ কর্মচারীদের মারধর করা হয়েছে। এ ঘটনায় পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছে চা-কারখানা কর্তৃপক্ষ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে মরগেন চা-কারখানার সুপারভাইজার মো. নাজমুল হুদা বাদী হয়ে অমরখানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুজ্জামান, চেয়ারম্যানের ভাই মোকলেছুর রহমানসহ এলাকার ১০ জনের বিরুদ্ধে সদর থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা প্রভাব খাঁটিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে জোরপূর্বক বড় পাতা নিয়ে কারখানায় প্রবেশ করেন। কিন্তু চায়ের মান বিবেচনা করে কর্তৃপক্ষ চা-পাতা ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক চাষিদের কাছ থেকে ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। এ সময় অভিযুক্তদের চা-পাতা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে তাঁদের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের প্রায়ই কথা-কাটাকাটি লেগেই থাকত।
গত সোমবার বিকেলে এজাহারভুক্ত আসামি জহিরুল ইসলাম ও বশিরুল আলম সরকার জোর করে কারখানায় বড় চা-পাতা নিয়ে প্রবেশ করে। এ সময় কারখানার ক্যাশিয়ার সঞ্জয় কুমার রায় সেই পাতা কিনতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁরা ক্যাশিয়ারকে মারধর করেন। কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। এ সময় হামলাকারীদের মোবাইল ফোনে খবর পেয়ে অমরখানার চেয়ারম্যান ও তাঁর ভাইসহ অন্যরা কারখানায় প্রবেশ করে পুলিশের সামনেই ক্যাশিয়ারসহ কর্মচারীদের মারধর করে চারজনকে জখম করেন। পরে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে কারখানার ম্যানেজার আখলাকুজ্জামান শামীম অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার সময় ইউপি চেয়ারম্যানের হুকুমে সন্ত্রাসীরা আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এ সময় কারখানার বিভিন্ন ইউনিটের যন্ত্রাংশের ক্ষয়ক্ষতি করে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে প্রায় ৩ লাখ টাকার কাচা পাতা নষ্ট হয়ে যায়।
ম্যানেজার আরও বলেন, ‘চেয়ারম্যান প্রকাশ্যে হুমকি দিয়ে বলেছেন, এই ফ্যাক্টরি আজ থেকে বন্ধ থাকবে। লাল বাতি জ্বলবে, দেখি কে এসে ফ্যাক্টরি চালু করে।’
পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল লতিফ মিঞা বলেন, ‘মারধরের ঘটনায় কারখানা কর্তৃপক্ষের দায়ের করা মামলাটি আমরা গ্রহণ করেছি। পরে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
মরগেন চা কারখানায় ঢুকে জোর করে নিম্নমানের চা-পাতা সরবরাহ করতে ব্যর্থ হওয়ায় সুপারভাইজারসহ কর্মচারীদের মারধর করা হয়েছে। এ ঘটনায় পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউপি চেয়ারম্যানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছে চা-কারখানা কর্তৃপক্ষ।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে মরগেন চা-কারখানার সুপারভাইজার মো. নাজমুল হুদা বাদী হয়ে অমরখানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুজ্জামান, চেয়ারম্যানের ভাই মোকলেছুর রহমানসহ এলাকার ১০ জনের বিরুদ্ধে সদর থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা প্রভাব খাঁটিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে জোরপূর্বক বড় পাতা নিয়ে কারখানায় প্রবেশ করেন। কিন্তু চায়ের মান বিবেচনা করে কর্তৃপক্ষ চা-পাতা ক্রয় কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক চাষিদের কাছ থেকে ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। এ সময় অভিযুক্তদের চা-পাতা ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এ নিয়ে তাঁদের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের প্রায়ই কথা-কাটাকাটি লেগেই থাকত।
গত সোমবার বিকেলে এজাহারভুক্ত আসামি জহিরুল ইসলাম ও বশিরুল আলম সরকার জোর করে কারখানায় বড় চা-পাতা নিয়ে প্রবেশ করে। এ সময় কারখানার ক্যাশিয়ার সঞ্জয় কুমার রায় সেই পাতা কিনতে অস্বীকৃতি জানালে তাঁরা ক্যাশিয়ারকে মারধর করেন। কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। এ সময় হামলাকারীদের মোবাইল ফোনে খবর পেয়ে অমরখানার চেয়ারম্যান ও তাঁর ভাইসহ অন্যরা কারখানায় প্রবেশ করে পুলিশের সামনেই ক্যাশিয়ারসহ কর্মচারীদের মারধর করে চারজনকে জখম করেন। পরে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ বিষয়ে কারখানার ম্যানেজার আখলাকুজ্জামান শামীম অভিযোগ করে বলেন, ঘটনার সময় ইউপি চেয়ারম্যানের হুকুমে সন্ত্রাসীরা আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এ সময় কারখানার বিভিন্ন ইউনিটের যন্ত্রাংশের ক্ষয়ক্ষতি করে কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে প্রায় ৩ লাখ টাকার কাচা পাতা নষ্ট হয়ে যায়।
ম্যানেজার আরও বলেন, ‘চেয়ারম্যান প্রকাশ্যে হুমকি দিয়ে বলেছেন, এই ফ্যাক্টরি আজ থেকে বন্ধ থাকবে। লাল বাতি জ্বলবে, দেখি কে এসে ফ্যাক্টরি চালু করে।’
পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল লতিফ মিঞা বলেন, ‘মারধরের ঘটনায় কারখানা কর্তৃপক্ষের দায়ের করা মামলাটি আমরা গ্রহণ করেছি। পরে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৯ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৯ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে