নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ চালু করার প্রকল্পে বড় অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পরেও এর ব্যাংক হিসাব বন্ধ না করে পরবর্তী চার বছর পর্যন্ত টাকা তোলা হয়েছে বিভিন্ন খরচ দেখিয়ে। এই সময়ের মধ্যে ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার ৪১৩ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এক দিনেই কার্যাদেশ দেওয়া, মালামাল সরবরাহ ও সব যাচাই-বাছাই শেষে বিল দেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে এই প্রকল্পে।
প্রকল্পটিতে অনিয়মের ব্যাপারে সম্প্রতি তদন্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) গঠিত তদন্ত কমিটি। তদন্ত শেষ করে সম্প্রতি দুদকে প্রতিবেদন দিয়েছে ইউজিসি। এতে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে। তবে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
অনিয়মের ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো অনিয়মই হয়নি। কিছু ঠিকাদার কাজ শেষ করেও বিল প্রদান করেননি। এ কারণে এখনও ব্যাংকে কিছু টাকা আছে। সেই টাকা তোলা হয়েছে।
এক দিনেই কার্যাদেশ দেওয়া, মালামাল সরবরাহ, বিল প্রদানের বিষয়ে আব্দুল আলীম বলেন, ‘ইউজিসি টাকা দিয়েছে দেরি করে। আর সেদিনই ছিল প্রকল্পের মেয়াদের শেষ দিন। খাতাকলমে প্রকল্পটি শেষ দেখানোর প্রয়োজন ছিল। তাই এমনটি করা হয়েছে।’ বাস্তবে ঠিকাদার পরে মালামাল সরবরাহ করেন বলে তিনি স্বীকার করেন।
ইউজিসির প্রতিবেদন ও অনুসন্ধানে জানা যায়, ‘পাঁচটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন বিভাগ চালুকরণের লক্ষ্যে অবকাঠামোগত ও ল্যাবরেটরি সুবিধাদি সৃষ্টিকরণ’ প্রকল্পের আওতায় রুয়েটে গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট বরাদ্দ ছিল ২৬ কোটি ১১ লাখ টাকা। প্রকল্প বাস্তবায়নে কয়েকজন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) দায়িত্ব পালন করেন। সবশেষ পিডি ছিলেন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল আলীম।
নথিপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, ২০১৬ সালের ৩০ জুন ওই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর ওই বছরের ৯ আগস্ট প্রকল্প শেষের রিপোর্ট (পিসিআর) ইউজিসিতে পাঠান প্রকল্পের পরিচালক ও রুয়েটের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের তৎকালীন পরিচালক ড. আব্দুল আলীম। ওই রিপোর্টে তিনি প্রকল্পটি সম্পূর্ণরূপে সমাপ্ত ও ব্যাংক হিসাবে টাকা শূন্য দেখান। কিন্তু ইউজিসির তদন্তে ধরা পড়েছে, প্রকল্প সমাপ্তের রিপোর্ট দেওয়ার পরও প্রকল্পের হিসাবে ১৩ কোটি ১৫ লাখ ৭ হাজার ২৭২ টাকা জমা ছিল। পরবর্তী সময়ে ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত চার বছরে বিভিন্ন কাজের বিল দেখিয়ে ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার ৪১৩ টাকা তোলা হয়। ২০২০ সালের ৩০ জুন সর্বশেষ টাকা তোলার পর ৫০ লাখ ৩৬ হাজার ৮৫৯ টাকা ব্যাংকে আছে। টাকাগুলো এখনও ওই অ্যাকাউন্টে অলস পড়ে থাকলেও তা ফেরত দিতে কোনো উদ্যোগ নেননি প্রকল্প পরিচালক।
এদিকে সরকারি বিধি মোতাবেক যেকোনো কাজের বিল দেওয়ার সময় ক্ষেত্রবিশেষে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ টাকা ভ্যাট-ট্যাক্স বাবদ কেটে নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে তা ভ্যাট ও ট্যাক্স অফিসে জমা দেওয়া হয়। কিন্তু ২০১৬ সালের ৩০ জুন থেকে ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত উত্তোলন করা ওই বিলের ভ্যাট-ট্যাক্স বাবদ আনুমানিক দেড় কোটি টাকা জমা দেওয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি। ভ্যাট-ট্যাক্সের বড় অঙ্কের এই টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এক দিনেই সব কাজ বিভাগের যন্ত্রপাতি কেনার জন্য ২০১৬ সালের ৩০ জুন ই-টেন্ডারের মাধ্যমে ‘ইনটেক লজিস্টিক লিমিটেড’ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। কার্যাদেশে ওই বছরের ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে পারফরমেন্স সিকিউরিটি জমা দিয়ে চুক্তি সম্পাদন করতে বলা হয়। কাজটির চুক্তিমূল্য ছিল ৬৭ লাখ ৮২ হাজার টাকা।
নথি ঘেঁটে জানা যায়, ইনটেক লজিস্টিক লিমিটেড ২০১৬ সালের ৩০ জুন নোটিফিকেশন অব অ্যাওয়ার্ড (নোয়া) পায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই দিনই ৬ লাখ ৭৮ হাজার ২০০ টাকা পারফরমেন্স সিকিউরিটি জমা দিয়ে চুক্তি সম্পন্ন করে। একই দিনে ঠিকাদার টেন্ডারের সব যন্ত্রপাতি রুয়েটের কেন্দ্রীয় ভান্ডারে সরবরাহ করেন। আবার ওই দিনই প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল আলীমের সুপারিশক্রমে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি যাচাই-বাছাই কমিটি করেন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক রফিকুল আলম বেগ। যাচাই-বাছাই কমিটিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রধানকে রাখার প্রচলিত বিধান থাকলেও বিভাগের কাউকেই রাখা হয়নি। এমনকি পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট ওই কমিটির দুইজনকে বাদ দিয়েই তড়িঘড়ি করে যাচাই-বাছাই সম্পন্ন করা হয় ৩০ জুন তারিখেই। শুধু তা-ই নয়, ওই একই দিনে সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ইস্যু ভাউচার প্রদান করা হয়। একই তারিখে কাজটির বিল প্রস্তুত ও অডিট সম্পন্ন করে চেক প্রদানও করেন প্রকল্প পরিচালক। পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়ে ও দ্রুত চেক পেতে এমনটি করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান ইউজিসির সচিব ড. ফেরদৌস জামান বলেন, তদন্তের সময় বেশকিছু অনিয়ম পাওয়া গেছে। তদন্ত প্রতিবেদন দুদককে দেওয়া হয়েছে। দুদক এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে।
অনিয়মের ব্যাপারে জানতে চাইলে রুয়েটের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক রফিকুল আলম বেগ বলেন, ‘অনেক দিন আগে প্রকল্পটার কাজ হয়েছিল। এখন আমার সবকিছু মনে নেই। আর উপাচার্য তো সব বিষয় জানার কথাও না। সব কাজের শেষে শুধু সই দেওয়াটাই কাজ।’
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ চালু করার প্রকল্পে বড় অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পরেও এর ব্যাংক হিসাব বন্ধ না করে পরবর্তী চার বছর পর্যন্ত টাকা তোলা হয়েছে বিভিন্ন খরচ দেখিয়ে। এই সময়ের মধ্যে ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার ৪১৩ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এক দিনেই কার্যাদেশ দেওয়া, মালামাল সরবরাহ ও সব যাচাই-বাছাই শেষে বিল দেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটেছে এই প্রকল্পে।
প্রকল্পটিতে অনিয়মের ব্যাপারে সম্প্রতি তদন্ত করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) গঠিত তদন্ত কমিটি। তদন্ত শেষ করে সম্প্রতি দুদকে প্রতিবেদন দিয়েছে ইউজিসি। এতে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে। তবে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
অনিয়মের ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল আলীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্প বাস্তবায়নে কোনো অনিয়মই হয়নি। কিছু ঠিকাদার কাজ শেষ করেও বিল প্রদান করেননি। এ কারণে এখনও ব্যাংকে কিছু টাকা আছে। সেই টাকা তোলা হয়েছে।
এক দিনেই কার্যাদেশ দেওয়া, মালামাল সরবরাহ, বিল প্রদানের বিষয়ে আব্দুল আলীম বলেন, ‘ইউজিসি টাকা দিয়েছে দেরি করে। আর সেদিনই ছিল প্রকল্পের মেয়াদের শেষ দিন। খাতাকলমে প্রকল্পটি শেষ দেখানোর প্রয়োজন ছিল। তাই এমনটি করা হয়েছে।’ বাস্তবে ঠিকাদার পরে মালামাল সরবরাহ করেন বলে তিনি স্বীকার করেন।
ইউজিসির প্রতিবেদন ও অনুসন্ধানে জানা যায়, ‘পাঁচটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন বিভাগ চালুকরণের লক্ষ্যে অবকাঠামোগত ও ল্যাবরেটরি সুবিধাদি সৃষ্টিকরণ’ প্রকল্পের আওতায় রুয়েটে গ্লাস অ্যান্ড সিরামিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট বরাদ্দ ছিল ২৬ কোটি ১১ লাখ টাকা। প্রকল্প বাস্তবায়নে কয়েকজন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) দায়িত্ব পালন করেন। সবশেষ পিডি ছিলেন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল আলীম।
নথিপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, ২০১৬ সালের ৩০ জুন ওই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়। এরপর ওই বছরের ৯ আগস্ট প্রকল্প শেষের রিপোর্ট (পিসিআর) ইউজিসিতে পাঠান প্রকল্পের পরিচালক ও রুয়েটের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের তৎকালীন পরিচালক ড. আব্দুল আলীম। ওই রিপোর্টে তিনি প্রকল্পটি সম্পূর্ণরূপে সমাপ্ত ও ব্যাংক হিসাবে টাকা শূন্য দেখান। কিন্তু ইউজিসির তদন্তে ধরা পড়েছে, প্রকল্প সমাপ্তের রিপোর্ট দেওয়ার পরও প্রকল্পের হিসাবে ১৩ কোটি ১৫ লাখ ৭ হাজার ২৭২ টাকা জমা ছিল। পরবর্তী সময়ে ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত চার বছরে বিভিন্ন কাজের বিল দেখিয়ে ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৭০ হাজার ৪১৩ টাকা তোলা হয়। ২০২০ সালের ৩০ জুন সর্বশেষ টাকা তোলার পর ৫০ লাখ ৩৬ হাজার ৮৫৯ টাকা ব্যাংকে আছে। টাকাগুলো এখনও ওই অ্যাকাউন্টে অলস পড়ে থাকলেও তা ফেরত দিতে কোনো উদ্যোগ নেননি প্রকল্প পরিচালক।
এদিকে সরকারি বিধি মোতাবেক যেকোনো কাজের বিল দেওয়ার সময় ক্ষেত্রবিশেষে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ টাকা ভ্যাট-ট্যাক্স বাবদ কেটে নেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে তা ভ্যাট ও ট্যাক্স অফিসে জমা দেওয়া হয়। কিন্তু ২০১৬ সালের ৩০ জুন থেকে ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত উত্তোলন করা ওই বিলের ভ্যাট-ট্যাক্স বাবদ আনুমানিক দেড় কোটি টাকা জমা দেওয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি। ভ্যাট-ট্যাক্সের বড় অঙ্কের এই টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এক দিনেই সব কাজ বিভাগের যন্ত্রপাতি কেনার জন্য ২০১৬ সালের ৩০ জুন ই-টেন্ডারের মাধ্যমে ‘ইনটেক লজিস্টিক লিমিটেড’ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেওয়া হয়। কার্যাদেশে ওই বছরের ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে পারফরমেন্স সিকিউরিটি জমা দিয়ে চুক্তি সম্পাদন করতে বলা হয়। কাজটির চুক্তিমূল্য ছিল ৬৭ লাখ ৮২ হাজার টাকা।
নথি ঘেঁটে জানা যায়, ইনটেক লজিস্টিক লিমিটেড ২০১৬ সালের ৩০ জুন নোটিফিকেশন অব অ্যাওয়ার্ড (নোয়া) পায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ওই দিনই ৬ লাখ ৭৮ হাজার ২০০ টাকা পারফরমেন্স সিকিউরিটি জমা দিয়ে চুক্তি সম্পন্ন করে। একই দিনে ঠিকাদার টেন্ডারের সব যন্ত্রপাতি রুয়েটের কেন্দ্রীয় ভান্ডারে সরবরাহ করেন। আবার ওই দিনই প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল আলীমের সুপারিশক্রমে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট একটি যাচাই-বাছাই কমিটি করেন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক রফিকুল আলম বেগ। যাচাই-বাছাই কমিটিতে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রধানকে রাখার প্রচলিত বিধান থাকলেও বিভাগের কাউকেই রাখা হয়নি। এমনকি পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট ওই কমিটির দুইজনকে বাদ দিয়েই তড়িঘড়ি করে যাচাই-বাছাই সম্পন্ন করা হয় ৩০ জুন তারিখেই। শুধু তা-ই নয়, ওই একই দিনে সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ইস্যু ভাউচার প্রদান করা হয়। একই তারিখে কাজটির বিল প্রস্তুত ও অডিট সম্পন্ন করে চেক প্রদানও করেন প্রকল্প পরিচালক। পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়ে ও দ্রুত চেক পেতে এমনটি করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান ইউজিসির সচিব ড. ফেরদৌস জামান বলেন, তদন্তের সময় বেশকিছু অনিয়ম পাওয়া গেছে। তদন্ত প্রতিবেদন দুদককে দেওয়া হয়েছে। দুদক এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেবে।
অনিয়মের ব্যাপারে জানতে চাইলে রুয়েটের তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক রফিকুল আলম বেগ বলেন, ‘অনেক দিন আগে প্রকল্পটার কাজ হয়েছিল। এখন আমার সবকিছু মনে নেই। আর উপাচার্য তো সব বিষয় জানার কথাও না। সব কাজের শেষে শুধু সই দেওয়াটাই কাজ।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৯ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৯ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১০ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে