নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলার পর পালিয়ে যান ইফাত (২০) নামের এক যুবক। এরপর সম্প্রতি তিনি ধর্ষণের শিকার অন্তঃসত্ত্বা মেয়েটিকে ঢাকায় নিয়ে বিয়ে করবেন বলে নেত্রকোনা রেলস্টেশনে আসতে বলেন। কিন্তু মেয়েটির সঙ্গে সাদাপোশাকে পুলিশ রেলস্টেশনে গিয়ে গ্রেপ্তার করে ইফাতকে।
গতকাল বুধবার রাত ১২টার দিকে নেত্রকোনা রেলস্টেশনে থাকা ঢাকাগামী ‘মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস’ আন্তনগর ট্রেন থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ইফাত বারহাট্টা উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা। আর ভুক্তভোগী ওই কিশোরী মোহনগঞ্জ পৌর শহরের বাসিন্দা। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহনগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শেখ রাসেল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানান, মামলার পর ঢাকা পালিয়ে গিয়ে আত্মগোপনে ছিল ইফাত। তাঁকে ধরতে কৌশলের আশ্রয় নেওয়া হয়। ইফাত ওই কিশোরীকে ঢাকা নিয়ে গিয়ে বিয়ে করবে বলে মোবাইল ফোনে জানান। সেই লক্ষ্যে রাতে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস আন্তনগর ট্রেনে করে নেত্রকোনা স্টেশন পর্যন্ত ওই কিশোরীকে যেতে বলে ইফাত। ট্রেনের টিকিট কেটে বগির নম্বরও জানান কিশোরীকে। এ খবর পায় পুলিশ।
একজন পুলিশ নারী সদস্য সাদাপোশাকে ওই কিশোরীকে সঙ্গে নিয়ে নেত্রকোনা স্টেশনে যান। ট্রেন স্টেশনে থামার পর নির্দিষ্ট সিটে কিশোরীর সঙ্গে বসে ওই নারী পুলিশ। পাশে সাদাপোশাকে এসআই শেখ রাসেলসহ আরও কয়েকজন পুলিশ সদস্য ইফাতকে ধরতে প্রস্তুত থাকে।
একপর্যায়ে ইফাত ট্রেনে উঠে ওই কিশোরীকে ট্রেন থেকে নামিয়ে নিতে চাইলে তাঁকে ধরে ফেলেন নারী পুলিশ সদস্য। তখনই ইফাতকে ১০-১৫ জন সঙ্গী ইফাতকে ছাড়াতে পুলিশের ওপর ছড়াও হয়। কিন্তু সাদাপোশাকে থাকা অন্য পুলিশ সদস্যরা ইফাতের সঙ্গীদের তাড়া করলে তাঁরা পালিয়ে যান। পরে তাঁকে থানায় নিয়ে আসা হয়।
ভুক্তভোগী কিশোরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে ঢাকা নিয়ে বিয়ে করবে বলে ফোনে জানায় ইফাত। বুধবার রাতে নেত্রকোনা থেকে নিয়ে যাবে। ট্রেনের টিকিটও কেটে রেখেছে বলে জানায়। সে বিয়ে করতে রাজি নয়। বাচ্চা নষ্ট করতে চাপ দিচ্ছিল। তাই বিষয়টি পুলিশকে জানাই। পুলিশও তাকে ধরতে এই কৌশলটি ব্যবহার করে।’
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলার পর পালিয়ে যান ইফাত (২০) নামের এক যুবক। এরপর সম্প্রতি তিনি ধর্ষণের শিকার অন্তঃসত্ত্বা মেয়েটিকে ঢাকায় নিয়ে বিয়ে করবেন বলে নেত্রকোনা রেলস্টেশনে আসতে বলেন। কিন্তু মেয়েটির সঙ্গে সাদাপোশাকে পুলিশ রেলস্টেশনে গিয়ে গ্রেপ্তার করে ইফাতকে।
গতকাল বুধবার রাত ১২টার দিকে নেত্রকোনা রেলস্টেশনে থাকা ঢাকাগামী ‘মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস’ আন্তনগর ট্রেন থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
ইফাত বারহাট্টা উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের বাসিন্দা। আর ভুক্তভোগী ওই কিশোরী মোহনগঞ্জ পৌর শহরের বাসিন্দা। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহনগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শেখ রাসেল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানান, মামলার পর ঢাকা পালিয়ে গিয়ে আত্মগোপনে ছিল ইফাত। তাঁকে ধরতে কৌশলের আশ্রয় নেওয়া হয়। ইফাত ওই কিশোরীকে ঢাকা নিয়ে গিয়ে বিয়ে করবে বলে মোবাইল ফোনে জানান। সেই লক্ষ্যে রাতে মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস আন্তনগর ট্রেনে করে নেত্রকোনা স্টেশন পর্যন্ত ওই কিশোরীকে যেতে বলে ইফাত। ট্রেনের টিকিট কেটে বগির নম্বরও জানান কিশোরীকে। এ খবর পায় পুলিশ।
একজন পুলিশ নারী সদস্য সাদাপোশাকে ওই কিশোরীকে সঙ্গে নিয়ে নেত্রকোনা স্টেশনে যান। ট্রেন স্টেশনে থামার পর নির্দিষ্ট সিটে কিশোরীর সঙ্গে বসে ওই নারী পুলিশ। পাশে সাদাপোশাকে এসআই শেখ রাসেলসহ আরও কয়েকজন পুলিশ সদস্য ইফাতকে ধরতে প্রস্তুত থাকে।
একপর্যায়ে ইফাত ট্রেনে উঠে ওই কিশোরীকে ট্রেন থেকে নামিয়ে নিতে চাইলে তাঁকে ধরে ফেলেন নারী পুলিশ সদস্য। তখনই ইফাতকে ১০-১৫ জন সঙ্গী ইফাতকে ছাড়াতে পুলিশের ওপর ছড়াও হয়। কিন্তু সাদাপোশাকে থাকা অন্য পুলিশ সদস্যরা ইফাতের সঙ্গীদের তাড়া করলে তাঁরা পালিয়ে যান। পরে তাঁকে থানায় নিয়ে আসা হয়।
ভুক্তভোগী কিশোরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাকে ঢাকা নিয়ে বিয়ে করবে বলে ফোনে জানায় ইফাত। বুধবার রাতে নেত্রকোনা থেকে নিয়ে যাবে। ট্রেনের টিকিটও কেটে রেখেছে বলে জানায়। সে বিয়ে করতে রাজি নয়। বাচ্চা নষ্ট করতে চাপ দিচ্ছিল। তাই বিষয়টি পুলিশকে জানাই। পুলিশও তাকে ধরতে এই কৌশলটি ব্যবহার করে।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৮ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৮ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে