জামালপুর ও ইসলামপুর প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুরে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য হোসনে আরাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গতকাল শুক্রবার রাতে এই কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়।
তদন্ত কমিটিতে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, সহসভাপতি মজিবুর রহমান শাহজাহান, সহসভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক সরকার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক খলিলুর রহমান। তাদের ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জামালপুর-শেরপুর সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য বেগম হোসনে আরা গতকাল শুক্রবার রাতে জেলা আওয়ামী লীগ বরাবর এ বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট বাকী বিল্লাহ্ অভিযোগটি গ্রহণ করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্যের অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা বসে সিদ্ধান্ত নেব। তবে ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের তদন্ত কমিটি বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান।
গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইসলামপুরে দলীয় আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য হোসনে আরাকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পাওয়া যায় উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে।
সংসদ সদস্য হোসনে আরা বলেন, ‘আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের ১ নম্বর সদস্য। আমি তো শুধু সংসদ সদস্য নয়, দলীয় কর্মী হিসেবেও দাওয়াত পাওয়ার অধিকার রাখি। দলীয় সভায় এসব কথা বলতেই উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আমার ওপর চড়াও হয়ে আমাকে বলে, ‘আপনি কে? আপনাকে দাওয়াত দিতে হবে কেন? আপনি কীভাবে এমপি হয়েছেন সেটা আমি জানি। আপনি কোন দল থেকে এসেছেন সেটাও জানি। আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড সবই জানা আছে। একপর্যায়ে সে আমাকে থাপ্পড় মারে।
তিনি আরও বলেন, ‘এ সময় আনোয়ার হোসেনের পক্ষ নিয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল তাঁর বুক চাপড়ে আমাকে বলেছেন, ‘রাখেন, চুপ করেন। আপনি একটা কথাও বলবেন না। আমি এখানে সভাপতি।’
এরপর আমি ধর্ম প্রতিমন্ত্রীকে বললাম, ‘এখন বলতেছেন আপনি সভাপতি। তখন তো আপনি একটা কথাও বললেন না। আমার গায়ে আনোয়ার হাত তুলল। ধস্তাধস্তি হলো। হাতাহাতি হলো। এরপর ধর্ম প্রতিমন্ত্রী স্বাগত বক্তব্য দেন। মন্ত্রী সাহেব যে এই ঘটনাটি আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রেখেছেন, তা আমি ভুলেও ভাবিনি।’
হোসনে আরা বলেন, ‘আমার গায়ে হাত তোলা মানে জাতীয় সংসদের সব সদস্যের গায়ে হাত তোলার শামিল। ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর সামনে এমন ঘটনা ঘটবে, সেটা কখনো আশা করিনি। দেখি জেলা আওয়ামী লীগ কী সিদ্ধান্ত নেয়।’
তবে অভিযুক্ত উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ারুল হক অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘মহিলা এমপি মহোদয়ের সঙ্গে আমি কোনো খারাপ আচরণ করিনি। বরং তিনিই আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন।’
সভায় উপস্থিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ বলেন, ‘মহিলা এমপি মহোদয় যে অভিযোগ করেছেন, এখানে শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ারুল হকের কোনো খারাপ ভূমিকা ছিল না।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র আব্দুল কাদের শেখ বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি। একজন মাননীয় এমপির গায়ে হাত তোলা তাও আবার নারী, একজন নেতার মোটেও সমীচীন হয়নি। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ওই সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। এমপি হোসনে আরার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ারের তর্কবিতর্ক হয়েছে। এর বেশি কিছু নয়। মূলত সেদিনের ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে রাতেই এমপি হোসনে আরার ইসলামপুর পৌর শহরের বাসায় গিয়ে খোঁজখবর নিয়েছি। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যা প্রয়োজন, সে বিষয়ে তাঁকে বলেছি। তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ বিষয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল হক খান দুলাল বলেন, ‘হোসনে আরা একজন সংসদ সদস্য। তিনি দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় থাকলে তাঁকে দাওয়াত দিতে হবে কেন। তিনি বরাবরই আমার বিরুদ্ধে এসব অসাংগঠনিক অযৌক্তিক অভিযোগ তোলেন। তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল যেমন করা হয়নি, তেমনি তাঁর গায়েও কেউ হাত তোলেনি। তাঁর এসব অভিযোগ সঠিক নয়।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সভায় আমিও উপস্থিত ছিলাম। হোসনে আরাকে আমার পাশের চেয়ারে বসিয়ে সভার কার্যক্রম সমাপ্ত করেছি। এ ছাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ারুল হক এমপির সঙ্গে কোনো খারাপ আচরণ করেছে বলে আমি দেখিনি।’
জামালপুরের ইসলামপুরে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য হোসনে আরাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল এবং সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গতকাল শুক্রবার রাতে এই কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়।
তদন্ত কমিটিতে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, সহসভাপতি মজিবুর রহমান শাহজাহান, সহসভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহম্মেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল হক সরকার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক খলিলুর রহমান। তাদের ৭ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জামালপুর-শেরপুর সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য বেগম হোসনে আরা গতকাল শুক্রবার রাতে জেলা আওয়ামী লীগ বরাবর এ বিষয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট বাকী বিল্লাহ্ অভিযোগটি গ্রহণ করেছেন।
তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্যের অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা বসে সিদ্ধান্ত নেব। তবে ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের তদন্ত কমিটি বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান।
গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইসলামপুরে দলীয় আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য হোসনে আরাকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ পাওয়া যায় উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে।
সংসদ সদস্য হোসনে আরা বলেন, ‘আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের ১ নম্বর সদস্য। আমি তো শুধু সংসদ সদস্য নয়, দলীয় কর্মী হিসেবেও দাওয়াত পাওয়ার অধিকার রাখি। দলীয় সভায় এসব কথা বলতেই উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন আমার ওপর চড়াও হয়ে আমাকে বলে, ‘আপনি কে? আপনাকে দাওয়াত দিতে হবে কেন? আপনি কীভাবে এমপি হয়েছেন সেটা আমি জানি। আপনি কোন দল থেকে এসেছেন সেটাও জানি। আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড সবই জানা আছে। একপর্যায়ে সে আমাকে থাপ্পড় মারে।
তিনি আরও বলেন, ‘এ সময় আনোয়ার হোসেনের পক্ষ নিয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল তাঁর বুক চাপড়ে আমাকে বলেছেন, ‘রাখেন, চুপ করেন। আপনি একটা কথাও বলবেন না। আমি এখানে সভাপতি।’
এরপর আমি ধর্ম প্রতিমন্ত্রীকে বললাম, ‘এখন বলতেছেন আপনি সভাপতি। তখন তো আপনি একটা কথাও বললেন না। আমার গায়ে আনোয়ার হাত তুলল। ধস্তাধস্তি হলো। হাতাহাতি হলো। এরপর ধর্ম প্রতিমন্ত্রী স্বাগত বক্তব্য দেন। মন্ত্রী সাহেব যে এই ঘটনাটি আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রেখেছেন, তা আমি ভুলেও ভাবিনি।’
হোসনে আরা বলেন, ‘আমার গায়ে হাত তোলা মানে জাতীয় সংসদের সব সদস্যের গায়ে হাত তোলার শামিল। ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর সামনে এমন ঘটনা ঘটবে, সেটা কখনো আশা করিনি। দেখি জেলা আওয়ামী লীগ কী সিদ্ধান্ত নেয়।’
তবে অভিযুক্ত উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ারুল হক অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ‘মহিলা এমপি মহোদয়ের সঙ্গে আমি কোনো খারাপ আচরণ করিনি। বরং তিনিই আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছেন।’
সভায় উপস্থিত উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ বলেন, ‘মহিলা এমপি মহোদয় যে অভিযোগ করেছেন, এখানে শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ারুল হকের কোনো খারাপ ভূমিকা ছিল না।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র আব্দুল কাদের শেখ বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি। একজন মাননীয় এমপির গায়ে হাত তোলা তাও আবার নারী, একজন নেতার মোটেও সমীচীন হয়নি। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ওই সভায় আমি উপস্থিত ছিলাম। এমপি হোসনে আরার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ারের তর্কবিতর্ক হয়েছে। এর বেশি কিছু নয়। মূলত সেদিনের ঘটনাটি অত্যন্ত দুঃখজনক।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে রাতেই এমপি হোসনে আরার ইসলামপুর পৌর শহরের বাসায় গিয়ে খোঁজখবর নিয়েছি। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে যা প্রয়োজন, সে বিষয়ে তাঁকে বলেছি। তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ বিষয়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদুল হক খান দুলাল বলেন, ‘হোসনে আরা একজন সংসদ সদস্য। তিনি দলীয় কর্মকাণ্ডে সক্রিয় থাকলে তাঁকে দাওয়াত দিতে হবে কেন। তিনি বরাবরই আমার বিরুদ্ধে এসব অসাংগঠনিক অযৌক্তিক অভিযোগ তোলেন। তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল যেমন করা হয়নি, তেমনি তাঁর গায়েও কেউ হাত তোলেনি। তাঁর এসব অভিযোগ সঠিক নয়।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সভায় আমিও উপস্থিত ছিলাম। হোসনে আরাকে আমার পাশের চেয়ারে বসিয়ে সভার কার্যক্রম সমাপ্ত করেছি। এ ছাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ারুল হক এমপির সঙ্গে কোনো খারাপ আচরণ করেছে বলে আমি দেখিনি।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৯ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৯ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে