অনলাইন ডেস্ক
দিল্লির বাসিন্দা অখিলেশ মিশ্রের গত ৮ এপ্রিল জ্বর এবং কাশি দেখা দেয়। প্রথমে সাধারণ ফ্লু বলে ভেবেছিলেন। এর পরদিনই বাবা যোগেন্দ্ররও যখন একই রকম উপসর্গ দেখা দেয় তখন চিন্তায় পড়ে যান অখিলেশ। পরে তাঁরা দুজনই করোনা পরীক্ষা করোনার সিদ্ধান্ত নেন। করোনা পরীক্ষা করানোর জন্য অ্যাপয়েনমেন্ট দিয়ে তিনদিন অপেক্ষা করতে হয়। অবশেষে গত রোববার পরীক্ষা করাতে পারেন অখিলেশ এবং তাঁর বাবা।
এর মধ্যে বাবার জ্বর বাড়তে থাকে। চিকিৎসার জন্য তাঁকে নিয়ে নয়দা এবং দিল্লির বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরতে থাকেন অখিলেশ। শেষ পর্যন্ত দিল্লির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তির সুযোগ পান যোগেন্দ্র। অখিলেশ তাঁর বাবার অবস্থা দেখে ধরেই নিয়েছিলেন যে তিনি আর হয়তো বাঁচবেন না!
অখিলেশ বলেন, আমি হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। আশঙ্কা করছিলাম যে বাবা হয়তো চিকিৎসা ছাড়াই মারা যাবে। কোনও সন্তান যেন এমন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে না যায়। সবারই সমান চিকিৎসা পাওয়া উচিৎ।
ভারতে যে শুধু অখিলেশের সঙ্গে এমন ঘটছে তা নয়। করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য দেশটির অসংখ্য পরিবার হাসপাতালের একটি বেড, অক্সিজেন এবং ওষুধের জন্য রীতিমতো সংগ্রাম করে যাচ্ছে।
ভারতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও করোনা রোগীর স্বজনরা রেমডেসিভির এবং টসিলিজুমাব নামে দুটি ওষুধ খুঁজছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই দুই ওষুধের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও ভারতে জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন পেয়েছে।
ভারতে গুরুতর করোনা রোগীদের রেমডিসিভির ব্যবহার করার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। ফলে বাজারে এর চাহিদাও বেশি। এরই মধ্যে এই ওষুধের রপ্তানি স্থগিত করেছে ভারত সরকার। কিন্তু চাহিদা এতো বেশি যে যথেষ্ট রেমডিসভির উৎপাদন করতে পারছে না ওষুধ কোম্পানিগুলো। তিনসপ্তাহ ধরেই ভারতে দৈনিক দেড় লক্ষাধিক করে করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে।
ভারতে রেমডিসিভির উৎপাদন করে সাতটি কোম্পানি। এর মধ্যে একটি হলো হেটেরো ফার্মা। কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিও ভারতের বাজারে করোনার ওষুধের সঙ্কট দেখতে পেয়েছে। দিল্লি এবং বিভিন্ন শহরে কালোবাজারে করোনার ওষুধ বিক্রির সত্যতাও পেয়েছে বিবিসি।
বিবিসি দিল্লির তিনটি কালোবাজারের এজেন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। এই এজেন্টরা ১০০ মিলিগ্রামের রেমডেসিভির ২৪ হাজার রুপিতে বিক্রি করতে রাজি হয়েছে। এটি বাজারের দামের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি। ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় একজন করোনা রোগীকে ১০০ মিলিগ্রামের ছয়টি ডোজ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছে। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আটটি বা এর চেয়ে বেশি ডোজ প্রয়োজন হয়।
দিল্লির বেসরকারি একটি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত মাকে ভর্তি করিয়েছেন অতুল গার্গ। তিনি বলেন, মধ্যবিত্ত পরিবারের কাছে এটি অনেক টাকা। ওষুধগুলো পেতে শত শত ফোন করতে হয়েছে সেই সঙ্গে ছিল অনেক উদ্বেগজনক ঘণ্টা।
টসিলিজুমাব ওষুধটি আথ্রাইটিসের জন্য সাধারণত ব্যবহার করা হয়। তবে করোনা রোগীদের জীবন বাঁচাতে ভারতে এই ওষুধের ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে। এই ওষুধটিও এখন ভারতের বাজারে সোনার হরিণ।
এ নিয়ে অল ইন্ডিয়া কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টসের সাধারণ সম্পাদক রাজিব সিঙ্ঘাল বলেন, পরিস্থিতি খুব খারাপ। আমি আমার পরিবারের জন্যই ওষুধ জোগার করতে পারছি না। যারা কালোবাজারি করছে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করছি। তবে স্বীকার করে নিচ্ছি যে, আমাদের ব্যবস্থায় গলদ রয়েছে।
ভারতের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে অক্সিজেনেরও সঙ্কট দেখা দিয়েছে। অক্সিজেনের সরবরাহ না থাকায় অনেক হাসপাতালই রোগী ফিরিয়ে দিচ্ছে। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে অক্সিজেন পাঠনোর জন্য আবেদন করেছেন। ছোট ছোট শহরগুলোতে অবস্থা আরও ভয়াবহ। যেসব রোগী হাসপাতালে বেড পাচ্ছেন না তাঁদেরকে বাড়িতে অক্সিজেন সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা ।
ভারতের উত্তরাঞ্চলের একটি ছোট শহরে থাকেন নাবিল আহমেদ। গত ৮ এপ্রিল তাঁর বাবার শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। পরে চিকিৎসকরা নাবিলকে বাড়িতেই অক্সিজেনের ব্যবস্থা করার পরামর্শ দেন। আর এই অক্সিজেনের সিলিন্ডারের জন্য নাবিলকে চার ঘণ্টা গাড়ি চালিয়ে আরেক শহরে যেতে হয়েছিল। এ নিয়ে তিনি বলেন, আমার বাবার শ্বাসকষ্ট হলে আট ঘণ্টা চেষ্টার পর আমি সিলিন্ডার পেয়েছি।
ভারতের ছোট শহরগুলোতে আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে বেসরকারি ল্যাবগুলো এক্স-রে এবং সিটি স্ক্যান করাতে চাচ্ছে না। ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় শহর এলাহাবাদের বাসিন্দা যোগেশ কুমার বলেন, হাসপাতালে ভর্তি হওয়াই এক্স-রে করার একমাত্র উপায়। এছাড়া সরকারি হাসপাতাল থেকে করা যায় কিন্তু সেখানে অনেক সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয়।
এলাহাবাদের একজন চিকিৎসক বিবিসিকে বলেন, এটা অবিশ্বাস্য যে আমি রোগীদেরকে এক্স-রে-এর ব্যবস্থা করে দিতে পারছি না। আমাদেরকে রক্ত পরীক্ষার ফলের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। যেটি ঠিক নয়।
এদিকে করোনা ওষুধের কালোবাজারি বিরুদ্ধে ভারতের বিভিন্ন শহরে প্রশাসনের অভিযান শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ভারতের উত্তর প্রদেশের ইন্দোর এবং কানপুরে পুলিশের অভিযানে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওই সময় তাদের কাছ রেমডিসিভিরের ছয়টি ইঞ্জেকশন জব্দ করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, এই ইঞ্জেকশনগুলো প্রত্যেকটি ২০ হাজার রুপি করে বিক্রি করতেন কালোবাজারিরা। একই অপরাধে মহারাষ্ট্রের পুনেতে দুজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা এএনআই।
দিল্লির বাসিন্দা অখিলেশ মিশ্রের গত ৮ এপ্রিল জ্বর এবং কাশি দেখা দেয়। প্রথমে সাধারণ ফ্লু বলে ভেবেছিলেন। এর পরদিনই বাবা যোগেন্দ্ররও যখন একই রকম উপসর্গ দেখা দেয় তখন চিন্তায় পড়ে যান অখিলেশ। পরে তাঁরা দুজনই করোনা পরীক্ষা করোনার সিদ্ধান্ত নেন। করোনা পরীক্ষা করানোর জন্য অ্যাপয়েনমেন্ট দিয়ে তিনদিন অপেক্ষা করতে হয়। অবশেষে গত রোববার পরীক্ষা করাতে পারেন অখিলেশ এবং তাঁর বাবা।
এর মধ্যে বাবার জ্বর বাড়তে থাকে। চিকিৎসার জন্য তাঁকে নিয়ে নয়দা এবং দিল্লির বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরতে থাকেন অখিলেশ। শেষ পর্যন্ত দিল্লির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তির সুযোগ পান যোগেন্দ্র। অখিলেশ তাঁর বাবার অবস্থা দেখে ধরেই নিয়েছিলেন যে তিনি আর হয়তো বাঁচবেন না!
অখিলেশ বলেন, আমি হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। আশঙ্কা করছিলাম যে বাবা হয়তো চিকিৎসা ছাড়াই মারা যাবে। কোনও সন্তান যেন এমন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে না যায়। সবারই সমান চিকিৎসা পাওয়া উচিৎ।
ভারতে যে শুধু অখিলেশের সঙ্গে এমন ঘটছে তা নয়। করোনা রোগীর চিকিৎসার জন্য দেশটির অসংখ্য পরিবার হাসপাতালের একটি বেড, অক্সিজেন এবং ওষুধের জন্য রীতিমতো সংগ্রাম করে যাচ্ছে।
ভারতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও করোনা রোগীর স্বজনরা রেমডেসিভির এবং টসিলিজুমাব নামে দুটি ওষুধ খুঁজছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই দুই ওষুধের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও ভারতে জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন পেয়েছে।
ভারতে গুরুতর করোনা রোগীদের রেমডিসিভির ব্যবহার করার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। ফলে বাজারে এর চাহিদাও বেশি। এরই মধ্যে এই ওষুধের রপ্তানি স্থগিত করেছে ভারত সরকার। কিন্তু চাহিদা এতো বেশি যে যথেষ্ট রেমডিসভির উৎপাদন করতে পারছে না ওষুধ কোম্পানিগুলো। তিনসপ্তাহ ধরেই ভারতে দৈনিক দেড় লক্ষাধিক করে করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে।
ভারতে রেমডিসিভির উৎপাদন করে সাতটি কোম্পানি। এর মধ্যে একটি হলো হেটেরো ফার্মা। কোম্পানিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, চাহিদা পূরণের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিও ভারতের বাজারে করোনার ওষুধের সঙ্কট দেখতে পেয়েছে। দিল্লি এবং বিভিন্ন শহরে কালোবাজারে করোনার ওষুধ বিক্রির সত্যতাও পেয়েছে বিবিসি।
বিবিসি দিল্লির তিনটি কালোবাজারের এজেন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। এই এজেন্টরা ১০০ মিলিগ্রামের রেমডেসিভির ২৪ হাজার রুপিতে বিক্রি করতে রাজি হয়েছে। এটি বাজারের দামের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি। ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় একজন করোনা রোগীকে ১০০ মিলিগ্রামের ছয়টি ডোজ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছে। তবে চিকিৎসকরা বলছেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আটটি বা এর চেয়ে বেশি ডোজ প্রয়োজন হয়।
দিল্লির বেসরকারি একটি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত মাকে ভর্তি করিয়েছেন অতুল গার্গ। তিনি বলেন, মধ্যবিত্ত পরিবারের কাছে এটি অনেক টাকা। ওষুধগুলো পেতে শত শত ফোন করতে হয়েছে সেই সঙ্গে ছিল অনেক উদ্বেগজনক ঘণ্টা।
টসিলিজুমাব ওষুধটি আথ্রাইটিসের জন্য সাধারণত ব্যবহার করা হয়। তবে করোনা রোগীদের জীবন বাঁচাতে ভারতে এই ওষুধের ব্যবহারের অনুমোদন রয়েছে। এই ওষুধটিও এখন ভারতের বাজারে সোনার হরিণ।
এ নিয়ে অল ইন্ডিয়া কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিস্টসের সাধারণ সম্পাদক রাজিব সিঙ্ঘাল বলেন, পরিস্থিতি খুব খারাপ। আমি আমার পরিবারের জন্যই ওষুধ জোগার করতে পারছি না। যারা কালোবাজারি করছে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করছি। তবে স্বীকার করে নিচ্ছি যে, আমাদের ব্যবস্থায় গলদ রয়েছে।
ভারতের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে অক্সিজেনেরও সঙ্কট দেখা দিয়েছে। অক্সিজেনের সরবরাহ না থাকায় অনেক হাসপাতালই রোগী ফিরিয়ে দিচ্ছে। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে অক্সিজেন পাঠনোর জন্য আবেদন করেছেন। ছোট ছোট শহরগুলোতে অবস্থা আরও ভয়াবহ। যেসব রোগী হাসপাতালে বেড পাচ্ছেন না তাঁদেরকে বাড়িতে অক্সিজেন সিলিন্ডারের ব্যবস্থা করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা ।
ভারতের উত্তরাঞ্চলের একটি ছোট শহরে থাকেন নাবিল আহমেদ। গত ৮ এপ্রিল তাঁর বাবার শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। পরে চিকিৎসকরা নাবিলকে বাড়িতেই অক্সিজেনের ব্যবস্থা করার পরামর্শ দেন। আর এই অক্সিজেনের সিলিন্ডারের জন্য নাবিলকে চার ঘণ্টা গাড়ি চালিয়ে আরেক শহরে যেতে হয়েছিল। এ নিয়ে তিনি বলেন, আমার বাবার শ্বাসকষ্ট হলে আট ঘণ্টা চেষ্টার পর আমি সিলিন্ডার পেয়েছি।
ভারতের ছোট শহরগুলোতে আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে বেসরকারি ল্যাবগুলো এক্স-রে এবং সিটি স্ক্যান করাতে চাচ্ছে না। ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় শহর এলাহাবাদের বাসিন্দা যোগেশ কুমার বলেন, হাসপাতালে ভর্তি হওয়াই এক্স-রে করার একমাত্র উপায়। এছাড়া সরকারি হাসপাতাল থেকে করা যায় কিন্তু সেখানে অনেক সময় ধরে অপেক্ষা করতে হয়।
এলাহাবাদের একজন চিকিৎসক বিবিসিকে বলেন, এটা অবিশ্বাস্য যে আমি রোগীদেরকে এক্স-রে-এর ব্যবস্থা করে দিতে পারছি না। আমাদেরকে রক্ত পরীক্ষার ফলের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। যেটি ঠিক নয়।
এদিকে করোনা ওষুধের কালোবাজারি বিরুদ্ধে ভারতের বিভিন্ন শহরে প্রশাসনের অভিযান শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে ভারতের উত্তর প্রদেশের ইন্দোর এবং কানপুরে পুলিশের অভিযানে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওই সময় তাদের কাছ রেমডিসিভিরের ছয়টি ইঞ্জেকশন জব্দ করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, এই ইঞ্জেকশনগুলো প্রত্যেকটি ২০ হাজার রুপি করে বিক্রি করতেন কালোবাজারিরা। একই অপরাধে মহারাষ্ট্রের পুনেতে দুজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা এএনআই।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১০ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১০ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১০ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৪ দিন আগে