শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
বাবার হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ তিন দশক পর আইনি লড়াই শেষে আসামিদের শাস্তির আওতায় এনেছেন আইনজীবী ছেলে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ১৯৯৩ সালে দুই ভাইদের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন সুলতান উদ্দাম বেপারী। আইনি লড়াই শেষে দুই ভাইয়ের আমৃত্যু কারাদণ্ড ও আটজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে গাজীপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক বাহাউদ্দীন কাজী এ রায় ঘোষণা করেন। এরপর আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়।
ভুক্তভোগী সুলতান উদ্দিন বেপারী (৫৫) শ্রীপুর পৌরসভার বেড়াইদেরচালা গ্রামের মৃত ধনাই বেপারীর ছেলে। আমৃত্যু কারাদণ্ড প্রাপ্ত দুজন হলেন, ধনাই বেপারীর ছেলে ও নিহতের ভাই মাইনুদ্দিন বেপারী ও আবুল কাশেম বেপারী। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত পাঁচজন হলেন, মো. দুলাল মিয়া, মান্নান মিয়া, সিরাজ উদ্দিন, মাইনুদ্দিন হোসেন ও আজিজুল হক।
মামলার বাদী নিহতের বড় ভাই মোতাহার হোসেনের বরাত দিয়ে তাঁর ছেলে তমাল জানান, জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে তাঁর দুই চাচা যড়যন্ত্র করে সুপরিকল্পিতভাবে তাঁর ছোট চাচা সুলতান উদ্দিনকে হত্যা করে। সে সময় তাঁর চাচাতো ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাহাদুর বেপারীর বয়স ছিল ৬ বছর। বড় হয়ে পরিবাবরের কাছে বাবার হত্যার কথা শুনে বিচার করতে আইন পেশায় পড়াশোনা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। সে মতে পরিবারের পক্ষে সকল ধরনের সহযোগিতার করার পর ২০১৪ সালে আইনজীবী হিসেবে বাবার হত্যাকাণ্ডের মামলায় আইনজীবী হিসেবে আইনি লড়াই চালানো শুরু করেন মোস্তাফিজুর রহমান। এরপর দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে আজ সোমবার রায় ঘোষণা হয়। বাবা হত্যাকাণ্ডে ঘটনায় ছেলে আইনজীবী হয়ে খুনিদের শাস্তি দিতে পেরেছে এটা তাঁদের কাছে বড় পাওনা বলে জানান তিনি।
হত্যা মামলার আইনজীবী নিহতের ছেলে অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান বাহাদুর বেপারী বলেন, ‘আমার বাবাকে যখন ওঁরা হত্যা করে তখন আমার বয়স ছিল ৬ বছর। বড় হয়ে মা আর চাচাদের কাছ থেকে বাবার হত্যার বিস্তারিত শোনার নিজে একজন আইনজীবী হব এই বলে পড়াশোনায় আত্মনিয়োগ করি। ২০১৪ সালে আইনজীবী হিসেবে আইন পেশায় জড়িয়ে পড়ি। এরপর থেকে সিনিয়র আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ে পর আজ একটু প্রাণ খুলে হাসলাম। নিজে আইনজীবী হয়ে আজ বাবার খুনিদের বিচারের আওতায় আনতে পেরেছি।’
এই আইনজীবী আরও বলেন, ‘আমাকে আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার সময় সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা ও পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেদোয়ান আল রুমান। আমার অনুপস্থিতে তিনিও নিজের মতো করে চালিয়েছেন আইনি লড়াই।’
উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর নিহতের বাড়ির পাশে রাত ১১টার দিকে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে গুলিকরে ও কুপিয়ে হত্যা করে। এরপর নিহতের ভাই বাদী হয়ে শ্রীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
বাবার হত্যাকাণ্ডের দীর্ঘ তিন দশক পর আইনি লড়াই শেষে আসামিদের শাস্তির আওতায় এনেছেন আইনজীবী ছেলে। জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ১৯৯৩ সালে দুই ভাইদের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন সুলতান উদ্দাম বেপারী। আইনি লড়াই শেষে দুই ভাইয়ের আমৃত্যু কারাদণ্ড ও আটজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে গাজীপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক বাহাউদ্দীন কাজী এ রায় ঘোষণা করেন। এরপর আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়।
ভুক্তভোগী সুলতান উদ্দিন বেপারী (৫৫) শ্রীপুর পৌরসভার বেড়াইদেরচালা গ্রামের মৃত ধনাই বেপারীর ছেলে। আমৃত্যু কারাদণ্ড প্রাপ্ত দুজন হলেন, ধনাই বেপারীর ছেলে ও নিহতের ভাই মাইনুদ্দিন বেপারী ও আবুল কাশেম বেপারী। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্ত পাঁচজন হলেন, মো. দুলাল মিয়া, মান্নান মিয়া, সিরাজ উদ্দিন, মাইনুদ্দিন হোসেন ও আজিজুল হক।
মামলার বাদী নিহতের বড় ভাই মোতাহার হোসেনের বরাত দিয়ে তাঁর ছেলে তমাল জানান, জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে তাঁর দুই চাচা যড়যন্ত্র করে সুপরিকল্পিতভাবে তাঁর ছোট চাচা সুলতান উদ্দিনকে হত্যা করে। সে সময় তাঁর চাচাতো ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাহাদুর বেপারীর বয়স ছিল ৬ বছর। বড় হয়ে পরিবাবরের কাছে বাবার হত্যার কথা শুনে বিচার করতে আইন পেশায় পড়াশোনা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। সে মতে পরিবারের পক্ষে সকল ধরনের সহযোগিতার করার পর ২০১৪ সালে আইনজীবী হিসেবে বাবার হত্যাকাণ্ডের মামলায় আইনজীবী হিসেবে আইনি লড়াই চালানো শুরু করেন মোস্তাফিজুর রহমান। এরপর দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে আজ সোমবার রায় ঘোষণা হয়। বাবা হত্যাকাণ্ডে ঘটনায় ছেলে আইনজীবী হয়ে খুনিদের শাস্তি দিতে পেরেছে এটা তাঁদের কাছে বড় পাওনা বলে জানান তিনি।
হত্যা মামলার আইনজীবী নিহতের ছেলে অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান বাহাদুর বেপারী বলেন, ‘আমার বাবাকে যখন ওঁরা হত্যা করে তখন আমার বয়স ছিল ৬ বছর। বড় হয়ে মা আর চাচাদের কাছ থেকে বাবার হত্যার বিস্তারিত শোনার নিজে একজন আইনজীবী হব এই বলে পড়াশোনায় আত্মনিয়োগ করি। ২০১৪ সালে আইনজীবী হিসেবে আইন পেশায় জড়িয়ে পড়ি। এরপর থেকে সিনিয়র আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ে পর আজ একটু প্রাণ খুলে হাসলাম। নিজে আইনজীবী হয়ে আজ বাবার খুনিদের বিচারের আওতায় আনতে পেরেছি।’
এই আইনজীবী আরও বলেন, ‘আমাকে আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ার সময় সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা ও পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেদোয়ান আল রুমান। আমার অনুপস্থিতে তিনিও নিজের মতো করে চালিয়েছেন আইনি লড়াই।’
উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর নিহতের বাড়ির পাশে রাত ১১টার দিকে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে গুলিকরে ও কুপিয়ে হত্যা করে। এরপর নিহতের ভাই বাদী হয়ে শ্রীপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১১ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১১ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১১ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৫ দিন আগে