গাজীপুর প্রতিনিধি
স্ত্রী-সন্তানকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার পর এক ব্যক্তি বাইরে থেকে ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে পালিয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল রোববার রাতে গাজীপুর মহানগরীর বোর্ড বাজারের পূর্ব কলমেশ্বর এলাকায় এ ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি।
অভিযুক্ত ঘাতকের নাম মো. মফিজ (৫৫)। তিনি টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার মৃত আজাহার আলীর বড় ছেলে। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মহানগরীর বোর্ড বাজার পূর্ব কলম্বেশর এলাকার নাছিরের বাড়ির ভাড়া থাকতেন মফিজ। পেশায় তিনি একজন রিকশাচালক।
নিহতেরা হলেন—মফিজের স্ত্রী রহিমা (৪০) ও ছেলে রোকন (১৯)।
পুলিশ ও স্থানীয় বলছে, রোববার দিবাগত রাত ১টার দিকে মফিজ নিজ ঘরের মধ্যে স্ত্রী ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এটি মফিজ ও স্ত্রী রহিমা উভয়ের দ্বিতীয় বিয়ে ছিল এবং নিহত রোকন রহিমার ১ম ঘরের সন্তান ছিল। বর্তমানে ঢাকা মহাখালী এলাকায় রিকশা চালিয়ে স্ত্রী সন্তানসহ উক্ত এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
নিহত রহিমার স্বজনেরা বলছে, কয়েক দিন ধরে রাতে তাঁদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হতো। বিভিন্ন সময় রহিমাকে মারধরও করতেন মফিজ। গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে মফিজ বাসায় আসেন। পরে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে রাত ১টার দিকে মফিজ তাঁর স্ত্রীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে বড় ছেলে রোকন ঘুম থেকে উঠলে তাঁকেও কুপিয়ে হত্যা করে। স্ত্রী ও সন্তানকে কুপিয়ে হত্যা করে ঘরের বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যান মফিজ।
এ বিষয়ে গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, সকালে ঘটনাটি জানতে পেরে সেখান থেকে স্ত্রী ও সন্তানের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘাতক স্বামী মফিজকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করছে।
স্ত্রী-সন্তানকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার পর এক ব্যক্তি বাইরে থেকে ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে পালিয়েছেন বলে জানা গেছে। গতকাল রোববার রাতে গাজীপুর মহানগরীর বোর্ড বাজারের পূর্ব কলমেশ্বর এলাকায় এ ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি।
অভিযুক্ত ঘাতকের নাম মো. মফিজ (৫৫)। তিনি টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার মৃত আজাহার আলীর বড় ছেলে। স্ত্রী-সন্তান নিয়ে মহানগরীর বোর্ড বাজার পূর্ব কলম্বেশর এলাকার নাছিরের বাড়ির ভাড়া থাকতেন মফিজ। পেশায় তিনি একজন রিকশাচালক।
নিহতেরা হলেন—মফিজের স্ত্রী রহিমা (৪০) ও ছেলে রোকন (১৯)।
পুলিশ ও স্থানীয় বলছে, রোববার দিবাগত রাত ১টার দিকে মফিজ নিজ ঘরের মধ্যে স্ত্রী ও ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এটি মফিজ ও স্ত্রী রহিমা উভয়ের দ্বিতীয় বিয়ে ছিল এবং নিহত রোকন রহিমার ১ম ঘরের সন্তান ছিল। বর্তমানে ঢাকা মহাখালী এলাকায় রিকশা চালিয়ে স্ত্রী সন্তানসহ উক্ত এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।
নিহত রহিমার স্বজনেরা বলছে, কয়েক দিন ধরে রাতে তাঁদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হতো। বিভিন্ন সময় রহিমাকে মারধরও করতেন মফিজ। গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে মফিজ বাসায় আসেন। পরে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে রাত ১টার দিকে মফিজ তাঁর স্ত্রীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। পরে বড় ছেলে রোকন ঘুম থেকে উঠলে তাঁকেও কুপিয়ে হত্যা করে। স্ত্রী ও সন্তানকে কুপিয়ে হত্যা করে ঘরের বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে দৌড়ে পালিয়ে যান মফিজ।
এ বিষয়ে গাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইসমাইল হোসেন বলেন, সকালে ঘটনাটি জানতে পেরে সেখান থেকে স্ত্রী ও সন্তানের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘাতক স্বামী মফিজকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৯ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৯ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে