সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের আশুলিয়ায় আরিফ হোসেন (১৯) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গার্মেন্টসে চাকরি দেওয়ার কথা বলে তাঁকে নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে মুক্তিপণ আদায় করতে চেয়েছিল আসামিরা। মুক্তিপণ না পেয়ে আরিফকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
আজ রোববার দুপুরে সাভারের নবীনগর র্যাব ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান।
গতকাল শনিবার সাভারের আশুলিয়া ও টাঙ্গাইলের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রাজশাহীর সেন্টু সরদার (৩৫), দিনাজপুরের জমির উদ্দিন (৩৩), সুনামগঞ্জের রাব্বি আহমেদ (২৭) ও টাঙ্গাইলের জহিরুল ইসলাম (৩৫)।
নিহত আরিফ হোসেন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর থানার বাজরা গ্রামের ওয়াজেদ আলীর ছেলে। তিনি পেশায় পোশাক রং কারখানার শ্রমিক ছিলেন। গত ২১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গাজীপুরের কালিয়াকৈরের বাসা থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পরে ২৪ জানুয়ারি পার্শ্ববর্তী শিমুলিয়া ইউনিয়নের কলতাসুতী গ্রামের কেন্দ্রীয় গণকবরে বিবস্ত্র লাশ মেলে তাঁর।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চারজনের চক্রটি গত ২১ জানুয়ারি আরিফকে কৌশলে আশুলিয়ার শিমুলিয়া এলাকার নির্জন এক কবরস্থানে নিয়ে যায়। সেখানে আরিফের হাত-পা বেঁধে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। মুক্তিপণ দিতে রাজি না হলে গলা টিপে তাঁকে হত্যা করা হয়।
র্যাব আরও জানায়, আসামিরা বিভিন্ন পোশাক কারখানার ভুয়া ব্যবস্থাপক, সুপারভাইজার পরিচয়ে চাকরির প্রলোভন দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিতেন। তাঁরা সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাইয়ের বিভিন্ন এলাকার সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে মুক্তিপণ আদায় করতেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অপহরণ, চুরি ও ছিনতাইয়ের একাধিক মামলা রয়েছে।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান বলেন, আরিফের সঙ্গে সেন্টু সরদারের আগে থেকে পরিচয় ছিল। সেই সূত্রে চাকরি দেওয়ার কথা বলে আরিফকে ডেকে নেন আসামিরা। আসামি চারজন একটি চক্র হয়ে গত তিন-চার বছরে ৬০টির বেশি প্রতারণা ও চাঁদাবাজি ঘটনায় ২৫-৩০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে স্বীকার করেছেন। তাঁদের আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হবে।
সাভারের আশুলিয়ায় আরিফ হোসেন (১৯) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় চার আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গার্মেন্টসে চাকরি দেওয়ার কথা বলে তাঁকে নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে মুক্তিপণ আদায় করতে চেয়েছিল আসামিরা। মুক্তিপণ না পেয়ে আরিফকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
আজ রোববার দুপুরে সাভারের নবীনগর র্যাব ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান।
গতকাল শনিবার সাভারের আশুলিয়া ও টাঙ্গাইলের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রাজশাহীর সেন্টু সরদার (৩৫), দিনাজপুরের জমির উদ্দিন (৩৩), সুনামগঞ্জের রাব্বি আহমেদ (২৭) ও টাঙ্গাইলের জহিরুল ইসলাম (৩৫)।
নিহত আরিফ হোসেন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর থানার বাজরা গ্রামের ওয়াজেদ আলীর ছেলে। তিনি পেশায় পোশাক রং কারখানার শ্রমিক ছিলেন। গত ২১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গাজীপুরের কালিয়াকৈরের বাসা থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পরে ২৪ জানুয়ারি পার্শ্ববর্তী শিমুলিয়া ইউনিয়নের কলতাসুতী গ্রামের কেন্দ্রীয় গণকবরে বিবস্ত্র লাশ মেলে তাঁর।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চারজনের চক্রটি গত ২১ জানুয়ারি আরিফকে কৌশলে আশুলিয়ার শিমুলিয়া এলাকার নির্জন এক কবরস্থানে নিয়ে যায়। সেখানে আরিফের হাত-পা বেঁধে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। মুক্তিপণ দিতে রাজি না হলে গলা টিপে তাঁকে হত্যা করা হয়।
র্যাব আরও জানায়, আসামিরা বিভিন্ন পোশাক কারখানার ভুয়া ব্যবস্থাপক, সুপারভাইজার পরিচয়ে চাকরির প্রলোভন দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিতেন। তাঁরা সাভার, আশুলিয়া ও ধামরাইয়ের বিভিন্ন এলাকার সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে নির্জন স্থানে ডেকে নিয়ে মুক্তিপণ আদায় করতেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অপহরণ, চুরি ও ছিনতাইয়ের একাধিক মামলা রয়েছে।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান বলেন, আরিফের সঙ্গে সেন্টু সরদারের আগে থেকে পরিচয় ছিল। সেই সূত্রে চাকরি দেওয়ার কথা বলে আরিফকে ডেকে নেন আসামিরা। আসামি চারজন একটি চক্র হয়ে গত তিন-চার বছরে ৬০টির বেশি প্রতারণা ও চাঁদাবাজি ঘটনায় ২৫-৩০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে স্বীকার করেছেন। তাঁদের আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করা হবে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৯ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৯ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে