নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাভারের ভাটপাড়া এলাকায় এক শিক্ষককে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল সোমবার যশোর, ঝিনাইদহ ও রংপুর এলাকায় র্যাবের যৌথ অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। নিহত ওই শিক্ষকের নাম গোলাম কিবরিয়া (৪৩)।
পর চিরকুট লিখে রাখার ঘটনায় রহস্য উদ্ঘাটন ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী মো. ইমন খান (২৩), মো. সাগর (২২) ও মো. ছাদেক গাজী (২২)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে লুট করা ৫ লাখ ২১ হাজার ৯৯ টাকা উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নিহত শিক্ষক গোলাম কিবরিয়া জমি কেনা-বেচা করতেন। এ কারণে তাঁর কাছে সব সময় মোটা অঙ্কের টাকা থাকত। টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য শিক্ষককে হত্যার পর সমকামীর চিরকুট লিখে নাটক সাজানো হয়।
খন্দকার আল মঈন বলেন, ২০ আগস্ট বেলা ৩টার দিকে সাভার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভাটপাড়া এলাকায় নিজ বাড়ির কক্ষ থেকে হাত-পা বাঁধা এবং গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় গোলাম কিবরিয়ার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ সময় মরদেহের পাশ থেকে ‘এই ব্যক্তি সমকামী করে পুলিশ ভাই, আমরা তাই মেরে ফেলেছি, ভাই ও অবৈধ কাজ করে...আমরা ইসলামের সৈনিক’ লেখা একটি চিরকুট পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে সাভার থানায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
র্যাব জানায়, নিহত গোলাম কিবরিয়া সাভার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভাটপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি কয়েক বছর ধরে নিজ বাড়িতে শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতেন। পাশাপাশি জমি ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবসা করতেন। ১৯ আগস্ট রাত ১০টার দিকে তাঁর বড় ভাই মো. গোলাম মোস্তফার ঘরে রাতের খাবার শেষে নিজ কক্ষে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। ঘটনার দিন ২০ আগস্ট বেলা ২টার দিকে কিবরিয়া ঘুম থেকে না ওঠায় বাড়ির লোকজন তাঁকে ডাকাডাকি করে। সাড়া না পেয়ে একপর্যায়ে তাঁর ঘরের পেছনের দরজা খোলা দেখতে পায়।
এ সময় বাড়ির লোকজন রুমের ভেতর গিয়ে খাটের ওপর লুঙ্গি দিয়ে নিহত শিক্ষকের হাত-পা বাঁধা ও গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় নিথর মৃতদেহ দেখতে পায়। নিহতের রুমের মালামাল তখন এলোমেলো ও আলমারি খোলা ছিল।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে র্যাব মুখপাত্র বলেন, ইমনের পরিকল্পনা ও নেতৃত্বে এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটে। সাগর একজন অটোরিকশাচালক। তাঁর রিকশায় নিহত শিক্ষক মাঝেমধ্যে যাতায়াত করার কারণে দুই বছর আগে তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়। ৬ মাস আগে সাগর তাঁর বন্ধু ইমনকে শিক্ষকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। পরিচয়ের সুবাদে ইমন ও সাগর শিক্ষক কিবরিয়ার বাসায় মাঝেমধ্যে যাওয়া-আসা করতেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, শিক্ষক গোলাম কিবরিয়া জমি ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবসা করতেন এবং ব্যবসার যাবতীয় টাকা বাসায় রাখতেন। সাগর ও ইমন শিক্ষকের বাসায় যাওয়া-আসার সুবাদে এই টাকা তাঁদের নজরে আসে। পরবর্তী সময়ে তাঁরা শিক্ষককে হত্যা করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। ইমন তাঁর পরিকল্পনার বিষয়টি ঘটনার সাত-আট দিন আগে ছাদেককে বলেন। ছাদেকের বিভিন্ন জায়গায় ঋণ থাকায় তিনি এই পরিকল্পনায় সম্মতি দেন।
র্যাব জানায়, পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৯ আগস্ট ইমন ও ছাদেক জিরানী বাজার থেকে বাসে করে সাভারের বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এসে শিক্ষককে ফোন করে দেখা করতে চান। শিক্ষক কিবরিয়া তাঁদেরকে বাসায় আসতে বলেন। আনুমানিক রাত ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে ইমন ও ছাদেক শিক্ষকের বাসায় আসেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী সাগর অটোরিকশা নিয়ে শিক্ষকের বাসার আশপাশে অবস্থান করেন। শিক্ষকের বাসায় তাঁরা রাতের হালকা নাশতা শেষে আলাপচারিতার একপর্যায়ে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে ছাদেক শিক্ষক গোলাম কিবরিয়ার গলা চেপে ধরেন এবং ইমন তাঁর মুখ চেপে ধরেন। এরপর গোলাম কিবরিয়ার লুঙ্গি দিয়ে হাত-পা বেঁধে ও গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন তাঁরা।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হত্যাকাণ্ডের এই ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য ছাদেক নিজ হাতে একটি সাদা কাগজে চিরকুট লিখে মৃতদেহের পাশে রেখে দেন। ইমন নিহতের বিছানার নিচ থেকে চাবি নিয়ে আলমারি খুলে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ৪টি মোবাইল নিয়ে যান। পরে তাঁরা সাগরের অটোরিকশায় করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চলে আসেন।
কমান্ডার মঈন আরও বলেন, ইমন সাগরকে ৫০ হাজার টাকা দেন। বাকি ৬ লাখ টাকা ইমন ও ছাদেক নিজেদের মধ্যে সমান ভাগে ভাগ করে নেন। ঘটনার পরদিন সকালে গ্রেপ্তার এড়াতে ইমন প্রথমে গাজীপুর, পরে যশোরের চৌগাছা এলাকায়, সাগর রংপুরের মিঠাপুকুর, ছাদেক ঝিনাইদহে তাঁর আত্মীয়র বাসায় আত্মগোপন করেন।
তিনি বলেন, ইমন মা-বাবাসহ প্রায় ১৫ বছর ধরে জিরানী এলাকায় বসবাস করছেন। তিনি রাজধানীর আশুলিয়ার একটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। একটি গার্মেন্টসে কোয়ালিটি কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করতেন। মাদকাসক্ত ইমনের বিরুদ্ধে কাশিমপুর থানায় একটি ডাকাতির মামলা রয়েছে। সাগর মা-বাবাসহ প্রায় ২০ বছর ধরে একই এলাকায় বসবাস করছিলেন। আর ছাদেক মা-বাবাসহ প্রায় ২০ বছর ধরে ঢাকার জিরানী এলাকায় বসবাস করছেন। ওই এলাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতেন তিনি।
সাভারের ভাটপাড়া এলাকায় এক শিক্ষককে হত্যার ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল সোমবার যশোর, ঝিনাইদহ ও রংপুর এলাকায় র্যাবের যৌথ অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। নিহত ওই শিক্ষকের নাম গোলাম কিবরিয়া (৪৩)।
পর চিরকুট লিখে রাখার ঘটনায় রহস্য উদ্ঘাটন ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী মো. ইমন খান (২৩), মো. সাগর (২২) ও মো. ছাদেক গাজী (২২)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে লুট করা ৫ লাখ ২১ হাজার ৯৯ টাকা উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নিহত শিক্ষক গোলাম কিবরিয়া জমি কেনা-বেচা করতেন। এ কারণে তাঁর কাছে সব সময় মোটা অঙ্কের টাকা থাকত। টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার জন্য শিক্ষককে হত্যার পর সমকামীর চিরকুট লিখে নাটক সাজানো হয়।
খন্দকার আল মঈন বলেন, ২০ আগস্ট বেলা ৩টার দিকে সাভার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভাটপাড়া এলাকায় নিজ বাড়ির কক্ষ থেকে হাত-পা বাঁধা এবং গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় গোলাম কিবরিয়ার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ সময় মরদেহের পাশ থেকে ‘এই ব্যক্তি সমকামী করে পুলিশ ভাই, আমরা তাই মেরে ফেলেছি, ভাই ও অবৈধ কাজ করে...আমরা ইসলামের সৈনিক’ লেখা একটি চিরকুট পাওয়া যায়।
এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে সাভার থানায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
র্যাব জানায়, নিহত গোলাম কিবরিয়া সাভার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের ভাটপাড়া এলাকার বাসিন্দা। তিনি কয়েক বছর ধরে নিজ বাড়িতে শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়াতেন। পাশাপাশি জমি ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবসা করতেন। ১৯ আগস্ট রাত ১০টার দিকে তাঁর বড় ভাই মো. গোলাম মোস্তফার ঘরে রাতের খাবার শেষে নিজ কক্ষে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। ঘটনার দিন ২০ আগস্ট বেলা ২টার দিকে কিবরিয়া ঘুম থেকে না ওঠায় বাড়ির লোকজন তাঁকে ডাকাডাকি করে। সাড়া না পেয়ে একপর্যায়ে তাঁর ঘরের পেছনের দরজা খোলা দেখতে পায়।
এ সময় বাড়ির লোকজন রুমের ভেতর গিয়ে খাটের ওপর লুঙ্গি দিয়ে নিহত শিক্ষকের হাত-পা বাঁধা ও গলায় গামছা প্যাঁচানো অবস্থায় নিথর মৃতদেহ দেখতে পায়। নিহতের রুমের মালামাল তখন এলোমেলো ও আলমারি খোলা ছিল।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে র্যাব মুখপাত্র বলেন, ইমনের পরিকল্পনা ও নেতৃত্বে এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটে। সাগর একজন অটোরিকশাচালক। তাঁর রিকশায় নিহত শিক্ষক মাঝেমধ্যে যাতায়াত করার কারণে দুই বছর আগে তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়। ৬ মাস আগে সাগর তাঁর বন্ধু ইমনকে শিক্ষকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। পরিচয়ের সুবাদে ইমন ও সাগর শিক্ষক কিবরিয়ার বাসায় মাঝেমধ্যে যাওয়া-আসা করতেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন আরও বলেন, শিক্ষক গোলাম কিবরিয়া জমি ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যবসা করতেন এবং ব্যবসার যাবতীয় টাকা বাসায় রাখতেন। সাগর ও ইমন শিক্ষকের বাসায় যাওয়া-আসার সুবাদে এই টাকা তাঁদের নজরে আসে। পরবর্তী সময়ে তাঁরা শিক্ষককে হত্যা করে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। ইমন তাঁর পরিকল্পনার বিষয়টি ঘটনার সাত-আট দিন আগে ছাদেককে বলেন। ছাদেকের বিভিন্ন জায়গায় ঋণ থাকায় তিনি এই পরিকল্পনায় সম্মতি দেন।
র্যাব জানায়, পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৯ আগস্ট ইমন ও ছাদেক জিরানী বাজার থেকে বাসে করে সাভারের বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এসে শিক্ষককে ফোন করে দেখা করতে চান। শিক্ষক কিবরিয়া তাঁদেরকে বাসায় আসতে বলেন। আনুমানিক রাত ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে ইমন ও ছাদেক শিক্ষকের বাসায় আসেন। এ সময় পরিকল্পনা অনুযায়ী সাগর অটোরিকশা নিয়ে শিক্ষকের বাসার আশপাশে অবস্থান করেন। শিক্ষকের বাসায় তাঁরা রাতের হালকা নাশতা শেষে আলাপচারিতার একপর্যায়ে রাত আনুমানিক সাড়ে ১১টার দিকে হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলে ছাদেক শিক্ষক গোলাম কিবরিয়ার গলা চেপে ধরেন এবং ইমন তাঁর মুখ চেপে ধরেন। এরপর গোলাম কিবরিয়ার লুঙ্গি দিয়ে হাত-পা বেঁধে ও গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন তাঁরা।
র্যাবের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, হত্যাকাণ্ডের এই ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য ছাদেক নিজ হাতে একটি সাদা কাগজে চিরকুট লিখে মৃতদেহের পাশে রেখে দেন। ইমন নিহতের বিছানার নিচ থেকে চাবি নিয়ে আলমারি খুলে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ৪টি মোবাইল নিয়ে যান। পরে তাঁরা সাগরের অটোরিকশায় করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে সাভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চলে আসেন।
কমান্ডার মঈন আরও বলেন, ইমন সাগরকে ৫০ হাজার টাকা দেন। বাকি ৬ লাখ টাকা ইমন ও ছাদেক নিজেদের মধ্যে সমান ভাগে ভাগ করে নেন। ঘটনার পরদিন সকালে গ্রেপ্তার এড়াতে ইমন প্রথমে গাজীপুর, পরে যশোরের চৌগাছা এলাকায়, সাগর রংপুরের মিঠাপুকুর, ছাদেক ঝিনাইদহে তাঁর আত্মীয়র বাসায় আত্মগোপন করেন।
তিনি বলেন, ইমন মা-বাবাসহ প্রায় ১৫ বছর ধরে জিরানী এলাকায় বসবাস করছেন। তিনি রাজধানীর আশুলিয়ার একটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। একটি গার্মেন্টসে কোয়ালিটি কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করতেন। মাদকাসক্ত ইমনের বিরুদ্ধে কাশিমপুর থানায় একটি ডাকাতির মামলা রয়েছে। সাগর মা-বাবাসহ প্রায় ২০ বছর ধরে একই এলাকায় বসবাস করছিলেন। আর ছাদেক মা-বাবাসহ প্রায় ২০ বছর ধরে ঢাকার জিরানী এলাকায় বসবাস করছেন। ওই এলাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতেন তিনি।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১২ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১২ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১২ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৬ দিন আগে