নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুবলীগের কথিত নেতা ও বিতর্কিত ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আটজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছরের কারাদণ্ড দাবি করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০–এ যুক্তিতর্ক শুনানির সময় এই দাবি করা হয়।
আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে বলে দাবি করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মাহবুবুল হাসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাষ্ট্রপক্ষে যুক্তি তর্ক শুনানি শেষ হয়েছে। অর্থ পাচারের যে অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে তার সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর কারাদণ্ড। রাষ্ট্রপক্ষ সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছেন আদালতের কাছে।
রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী আরও জানান, বিচারক মো. নজরুল ইসলাম আগামী ১৫ মার্চ আসামিপক্ষের যুক্তি–তর্ক শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছেন।
আজ শুনানির সময় জি কে শামীমসহ ৮ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার অপর আসামিরা হলেন মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম।
গত বছরের ২১ ডিসেম্বর এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। গত ১৭ জানুয়ারি আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য দেন। চার্জশিটভুক্ত ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।
সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ওই বছরের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে নিকেতনের নিজ বাসা থেকে শামীমকে আটক করা হয়। শামীমের বাসা থেকে উদ্ধার করা হয় নগদ ১ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ছাড়াও ৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস পায়নি দুদক। অনুসন্ধানে শামীমের মায়ের বৈধ আয়ের উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ, মোট ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের সন্ধান পাওয়া যায়।
এরপর পৃথক পৃথকভাবে অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদের জন্য মামলা করা হয় জিকে শামীম ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে।
যুবলীগের কথিত নেতা ও বিতর্কিত ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমসহ আটজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছরের কারাদণ্ড দাবি করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০–এ যুক্তিতর্ক শুনানির সময় এই দাবি করা হয়।
আসামিদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে বলে দাবি করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মাহবুবুল হাসান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাষ্ট্রপক্ষে যুক্তি তর্ক শুনানি শেষ হয়েছে। অর্থ পাচারের যে অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে তার সর্বোচ্চ শাস্তি ১২ বছর কারাদণ্ড। রাষ্ট্রপক্ষ সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেছেন আদালতের কাছে।
রাষ্ট্রপক্ষের এই আইনজীবী আরও জানান, বিচারক মো. নজরুল ইসলাম আগামী ১৫ মার্চ আসামিপক্ষের যুক্তি–তর্ক শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছেন।
আজ শুনানির সময় জি কে শামীমসহ ৮ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। মামলার অপর আসামিরা হলেন মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম।
গত বছরের ২১ ডিসেম্বর এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। গত ১৭ জানুয়ারি আসামিরা আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য দেন। চার্জশিটভুক্ত ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।
সিআইডির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু সাঈদ তদন্ত শেষে ২০২০ সালের ৪ আগস্ট আদালতে জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ওই বছরের ১০ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর দুপুরে নিকেতনের নিজ বাসা থেকে শামীমকে আটক করা হয়। শামীমের বাসা থেকে উদ্ধার করা হয় নগদ ১ কোটি ৮১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ছাড়াও ৭ লাখ ৪৭ হাজার টাকার বিদেশি মুদ্রা, শামীম ও তাঁর মা আয়েশা আক্তারের নামে ১৬৫ কোটি ২৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকার এফডিআর, মায়ের নামে আরও ৪৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার ব্যবসার অংশীদার এবং জি কে বি অ্যান্ড কোম্পানির শেয়ার, গাড়ি ও এফডিআর বাবদ ৩৬ কোটি ৩৫ লাখ ১৮ হাজার ৭১৯ টাকার অস্থাবর সম্পদের বৈধ উৎস পায়নি দুদক। অনুসন্ধানে শামীমের মায়ের বৈধ আয়ের উৎস খুঁজে পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ, মোট ২৯৭ কোটি ৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের সন্ধান পাওয়া যায়।
এরপর পৃথক পৃথকভাবে অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদের জন্য মামলা করা হয় জিকে শামীম ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১০ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১০ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১০ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৪ দিন আগে