জমির উদ্দিন (চট্টগ্রাম) ও মিনহাজ তুহিন (চবি)
প্রতিদিনের মতো ক্যাম্পাসে যাওয়ার জন্য শাটলে ওঠেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) অর্থনীতি বিভাগের এক ছাত্রী। তিনি যে বগিতে ওঠেন, ওখানে দুজন ঘুমে ছিলেন। আরেকজন হাঁটাহাঁটি করছিলেন। হঠাৎ করেই হাঁটাহাঁটি করা ব্যক্তি ওই ছাত্রীর মুখ চেপে ধরেন। দুই হাত দিয়ে চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এ সময় ওই ব্যক্তিকে ধাক্কা দিয়ে কোনো রকমে নিজেকে রক্ষা করেন ওই ছাত্রী।
ঘটনাটি গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৭টা ১০ মিনিটের। নগরের বটতলী স্টেশনে প্রথম শাটলটিতে এই ঘটনা ঘটে। ঠিক ২০ মিনিট পর সকাল সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা শাটলটির। সে ক্ষেত্রে শাটলে নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্যরা কোথায় ছিলেন? এখন সে প্রশ্ন সামনে আসছে। নিয়মানুযায়ী ছাড়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে থেকেই ট্রেনে উপস্থিত থাকতে হয়। কিন্তু ট্রেন ছাড়ার ২০ মিনিট আগেও পুলিশের কাউকে দেখেননি বলে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী জানান।
ভুক্তভোগী জানান, সকাল ৭টার দিকে শাটলের দ্বিতীয় বগিতে ওঠেন। বগিতে সামনের দরজার কাছাকাছি দুজন বহিরাগত ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন। আরেকজন বগিতে হাঁটাহাঁটি করছিলেন। ওই ব্যক্তির উদ্দেশ্য অসৎ মনে হয়েছে তাঁর। ৭টা ৫ মিনিটে ওই ছাত্রী তাঁর এক সহপাঠীকে ফোন করেন। পরিস্থিতির ভয়াবহতা অনুমান করতে পেরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়েও সংযোগ পাননি তিনি।
ঠিক সেই মুহূর্তেই হাঁটাহাঁটি করা ওই ব্যক্তি ধর্ষণের চেষ্টা করেন। আত্মরক্ষার্থে ওই ছাত্রী তাঁকে লাথি মারেন এবং চিৎকার করেন। তখনই বগি থেকে লোকটি দৌড়ে পালিয়ে যান। সামনে ঘুমন্ত দুজন চিৎকার শুনে লোকটিকে ধরতে যান। ট্রেন থেকে নেমে চিৎকার করতে থাকেন তিনি। তখন স্টেশনে অবস্থানরত একজন জানান যে লোকটিকে ধরা হয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টেশনের ৮ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তারপর লোকটিকে রেলওয়ে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানায় কর্মরত কোনো অফিসার ছিলেন না। তাঁদের ফোন করে আনা হয়। পুলিশ ওই ছাত্রীর নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর জিজ্ঞেস করেন। পুলিশ ঘটনাটির ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জানাতে নিষেধ করে।
ওই ছাত্রী জানান, পুলিশের ভাষ্যমতে, ‘এতে আপনার মানহানি হতে পারে। এ ব্যাপারে আপনার সিক্রেসি মেন্টেইন করা উচিত। এটা আপনার মানসম্মানের ব্যাপার।’ তারপর তারা এজাহার করে যেতে বলে কিন্তু পরবর্তী সময়ে ওই ছাত্রী থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ বা স্বাক্ষর নেয়নি। একই দিন তিনি অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যানকে বিষয়টি অবগত করেন। প্রক্টর অফিসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পর তারা থানায় গিয়ে মামলা করে আসতে বলে।
শুধু এই ছাত্রী নন, চবির শাটল ট্রেনে প্রায় সময়ই ঘটছে এমন ঘটনা। গত ১৪ এপ্রিলও চলন্ত শাটল ট্রেনে বহিরাগতদের হাতে আরেক শিক্ষার্থী যৌন হয়রানির শিকারের অভিযোগ আনেন। যৌন হয়রানি ছাড়াও শাটল ট্রেনে উঠে চুরি, ছিনতাইও করছে। এক সপ্তাহ আগেও দুই শিক্ষার্থীর মোবাইল ফোন ছিনতাই হয়। এ ছাড়া গত দুই মাসে অন্তত ১০টি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, প্রতিদিন সাতবার ক্যাম্পাসে যাওয়া-আসা করে শাটল ট্রেন। এসব ট্রেনে অন্তত দিনে চড়ছেন ১০ হাজার শিক্ষার্থী। সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ চট্টগ্রাম বটতলী স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়ার আগে সকাল সাড়ে ৭টার শাটলটি। কারণ এই স্টেশন থেকে খুব কমসংখ্যক শিক্ষার্থী ওঠেন। বেশির ভাগ ওঠেন ষোলোশহর স্টেশন থেকে। তারপর দুপুর, বিকেল ও রাতের শাটল অনিরাপদ। চবি থেকে সকালের প্রথম শাটল তারপর রাতের শাটলগুলো সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ। কারণ, তখন এসব ট্রেনে হাতে গোনা শিক্ষার্থী যাওয়া-আসা করেন। কোনো সময় এক বগিতে একজনও ভ্রমণ করেন।
প্রতিটি শাটলে বগি থাকে ৮টি। এক শাটলে একজন পরিচালক (গার্ড), সহকারীসহ দুজন চালক (লোকোমাস্টার) ও একজন উপপরিদর্শকের নেতৃত্বে দুজন কনস্টেবল। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি বাহনে খুবই অপ্রতুল।
রেলওয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আন্তনগর ট্রেনগুলোতে দুই-তিনজন পুলিশ হলেই চলে। কারণ, এসব ট্রেনে একটি বগির সঙ্গে আরেকটি বগির সংযুক্ত (দরজা) থাকায় চলন্ত অবস্থায় এক বগি থেকে আরেক বগিতে যাওয়া যায়। ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা ঘটলে দ্রুত গিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যায়। কিন্তু শাটল ট্রেনে সেই সুযোগ নেই। সে জন্য প্রতিটি বগিতে একজন করে পুলিশ সদস্য থাকলে যৌন হয়রানি, চুরি, ছিনতাইয়ের মতো অপরাধগুলো একেবারে হবে না।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, এখন শাটলে তিনজন পুলিশ থাকছেন। তা-ও তাঁরা এক বগিতে। এতে চলন্ত অবস্থায় অন্য বগিতে কিছু ঘটলে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই। এই জন্য আরও পাঁচজন পুলিশ সদস্য শাটলে রাখা দরকার। আট বগিতে একজন করে পুলিশ সদস্য থাকলে ঘটনাগুলো ঘটত না।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ফিরোজ আহমেদ বলেন, ‘জনবল সংকটের কারণে পর্যাপ্ত পুলিশ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। প্রতিটি বগিতে একজন পুলিশ সদস্য দেওয়ার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূইয়া বলেন, ‘শাটল ট্রেনে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য আমরা রেলওয়ে পুলিশকে সব সময় বলে আসছি। সর্বশেষ গতকালও রেলওয়ে পুলিশের এসপির সাথে কথা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি দেখবেন বলেছেন।’
প্রতিদিনের মতো ক্যাম্পাসে যাওয়ার জন্য শাটলে ওঠেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) অর্থনীতি বিভাগের এক ছাত্রী। তিনি যে বগিতে ওঠেন, ওখানে দুজন ঘুমে ছিলেন। আরেকজন হাঁটাহাঁটি করছিলেন। হঠাৎ করেই হাঁটাহাঁটি করা ব্যক্তি ওই ছাত্রীর মুখ চেপে ধরেন। দুই হাত দিয়ে চেপে ধরে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। এ সময় ওই ব্যক্তিকে ধাক্কা দিয়ে কোনো রকমে নিজেকে রক্ষা করেন ওই ছাত্রী।
ঘটনাটি গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৭টা ১০ মিনিটের। নগরের বটতলী স্টেশনে প্রথম শাটলটিতে এই ঘটনা ঘটে। ঠিক ২০ মিনিট পর সকাল সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা শাটলটির। সে ক্ষেত্রে শাটলে নিরাপত্তায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্যরা কোথায় ছিলেন? এখন সে প্রশ্ন সামনে আসছে। নিয়মানুযায়ী ছাড়ার অন্তত ৩০ মিনিট আগে থেকেই ট্রেনে উপস্থিত থাকতে হয়। কিন্তু ট্রেন ছাড়ার ২০ মিনিট আগেও পুলিশের কাউকে দেখেননি বলে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী জানান।
ভুক্তভোগী জানান, সকাল ৭টার দিকে শাটলের দ্বিতীয় বগিতে ওঠেন। বগিতে সামনের দরজার কাছাকাছি দুজন বহিরাগত ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলেন। আরেকজন বগিতে হাঁটাহাঁটি করছিলেন। ওই ব্যক্তির উদ্দেশ্য অসৎ মনে হয়েছে তাঁর। ৭টা ৫ মিনিটে ওই ছাত্রী তাঁর এক সহপাঠীকে ফোন করেন। পরিস্থিতির ভয়াবহতা অনুমান করতে পেরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়েও সংযোগ পাননি তিনি।
ঠিক সেই মুহূর্তেই হাঁটাহাঁটি করা ওই ব্যক্তি ধর্ষণের চেষ্টা করেন। আত্মরক্ষার্থে ওই ছাত্রী তাঁকে লাথি মারেন এবং চিৎকার করেন। তখনই বগি থেকে লোকটি দৌড়ে পালিয়ে যান। সামনে ঘুমন্ত দুজন চিৎকার শুনে লোকটিকে ধরতে যান। ট্রেন থেকে নেমে চিৎকার করতে থাকেন তিনি। তখন স্টেশনে অবস্থানরত একজন জানান যে লোকটিকে ধরা হয়েছে।
চট্টগ্রাম স্টেশনের ৮ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তারপর লোকটিকে রেলওয়ে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। থানায় কর্মরত কোনো অফিসার ছিলেন না। তাঁদের ফোন করে আনা হয়। পুলিশ ওই ছাত্রীর নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর জিজ্ঞেস করেন। পুলিশ ঘটনাটির ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জানাতে নিষেধ করে।
ওই ছাত্রী জানান, পুলিশের ভাষ্যমতে, ‘এতে আপনার মানহানি হতে পারে। এ ব্যাপারে আপনার সিক্রেসি মেন্টেইন করা উচিত। এটা আপনার মানসম্মানের ব্যাপার।’ তারপর তারা এজাহার করে যেতে বলে কিন্তু পরবর্তী সময়ে ওই ছাত্রী থেকে কোনো লিখিত অভিযোগ বা স্বাক্ষর নেয়নি। একই দিন তিনি অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যানকে বিষয়টি অবগত করেন। প্রক্টর অফিসে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পর তারা থানায় গিয়ে মামলা করে আসতে বলে।
শুধু এই ছাত্রী নন, চবির শাটল ট্রেনে প্রায় সময়ই ঘটছে এমন ঘটনা। গত ১৪ এপ্রিলও চলন্ত শাটল ট্রেনে বহিরাগতদের হাতে আরেক শিক্ষার্থী যৌন হয়রানির শিকারের অভিযোগ আনেন। যৌন হয়রানি ছাড়াও শাটল ট্রেনে উঠে চুরি, ছিনতাইও করছে। এক সপ্তাহ আগেও দুই শিক্ষার্থীর মোবাইল ফোন ছিনতাই হয়। এ ছাড়া গত দুই মাসে অন্তত ১০টি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে।
রেলওয়ে সূত্র জানায়, প্রতিদিন সাতবার ক্যাম্পাসে যাওয়া-আসা করে শাটল ট্রেন। এসব ট্রেনে অন্তত দিনে চড়ছেন ১০ হাজার শিক্ষার্থী। সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ চট্টগ্রাম বটতলী স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়ার আগে সকাল সাড়ে ৭টার শাটলটি। কারণ এই স্টেশন থেকে খুব কমসংখ্যক শিক্ষার্থী ওঠেন। বেশির ভাগ ওঠেন ষোলোশহর স্টেশন থেকে। তারপর দুপুর, বিকেল ও রাতের শাটল অনিরাপদ। চবি থেকে সকালের প্রথম শাটল তারপর রাতের শাটলগুলো সবচেয়ে বেশি অনিরাপদ। কারণ, তখন এসব ট্রেনে হাতে গোনা শিক্ষার্থী যাওয়া-আসা করেন। কোনো সময় এক বগিতে একজনও ভ্রমণ করেন।
প্রতিটি শাটলে বগি থাকে ৮টি। এক শাটলে একজন পরিচালক (গার্ড), সহকারীসহ দুজন চালক (লোকোমাস্টার) ও একজন উপপরিদর্শকের নেতৃত্বে দুজন কনস্টেবল। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি বাহনে খুবই অপ্রতুল।
রেলওয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আন্তনগর ট্রেনগুলোতে দুই-তিনজন পুলিশ হলেই চলে। কারণ, এসব ট্রেনে একটি বগির সঙ্গে আরেকটি বগির সংযুক্ত (দরজা) থাকায় চলন্ত অবস্থায় এক বগি থেকে আরেক বগিতে যাওয়া যায়। ফলে অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা ঘটলে দ্রুত গিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যায়। কিন্তু শাটল ট্রেনে সেই সুযোগ নেই। সে জন্য প্রতিটি বগিতে একজন করে পুলিশ সদস্য থাকলে যৌন হয়রানি, চুরি, ছিনতাইয়ের মতো অপরাধগুলো একেবারে হবে না।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, এখন শাটলে তিনজন পুলিশ থাকছেন। তা-ও তাঁরা এক বগিতে। এতে চলন্ত অবস্থায় অন্য বগিতে কিছু ঘটলে ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ নেই। এই জন্য আরও পাঁচজন পুলিশ সদস্য শাটলে রাখা দরকার। আট বগিতে একজন করে পুলিশ সদস্য থাকলে ঘটনাগুলো ঘটত না।
চট্টগ্রাম রেলওয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ফিরোজ আহমেদ বলেন, ‘জনবল সংকটের কারণে পর্যাপ্ত পুলিশ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। প্রতিটি বগিতে একজন পুলিশ সদস্য দেওয়ার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূইয়া বলেন, ‘শাটল ট্রেনে নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য আমরা রেলওয়ে পুলিশকে সব সময় বলে আসছি। সর্বশেষ গতকালও রেলওয়ে পুলিশের এসপির সাথে কথা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি দেখবেন বলেছেন।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১২ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১২ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১২ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৬ দিন আগে