লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে গাছের সঙ্গে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধ করে স্বামী মিলন হোসেনকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন স্ত্রী জাহানারা বেগম। আজ রোববার দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু ইউসুফের আদালতে এই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন জাহানারা বেগম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন।
মোসলেহ উদ্দিন জানান, মিলন হোসেনকে কীভাবে হত্যা করা হয়েছে, সে বিষয়ে আদালতে বর্ণনা দেন জাহানারা বেগম। গত বৃহস্পতিবার রাতে নিজ ঘর থেকে গোয়ালঘরের পাশে নিয়ে প্রথমে স্বামী মিলন হোসেনকে গাছের সঙ্গে দুই হাত বেঁধে ফেলেন। এ সময় স্বাভাবিকভাবে বসে ছিলেন মিলন। একপর্যায়ে তাঁর গলায় রশি পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করেন। এ সময় মিলন হোসেন দুইবার চিৎকার দেন। পরে তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়লে ঘরে ফিরে যান জাহানারা। স্ত্রীর দাবি, সব সময় স্বামী মিলন হোসেন কারণে-অকারণে অকথ্য ভাষায় গালাগালসহ নানাভাবে নির্যাতন করতেন। এ নির্যাতন সইতে না পেরে তিনি স্বামীকে হত্যা করেন। তবে কীভাবে তাঁকে হত্যা করা হবে, সে বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ছক আঁকেন জাহানারা। সে মোতাবেক মিলনকে তিনি একাই হত্যা করেছেন। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে অন্য কেউ জড়িত নয় বলেও দাবি করেন তিনি।
এর আগে রোববার সকালে বাবা মিলন হোসেনকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা করেন নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে মো. মাহবুব আলম। চন্দ্রগঞ্জ থানায় বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে এই মামলা করেন নিহত ব্যক্তির ছেলে। ওই মামলায় পুলিশ মাহবুব আলমের মা জাহানারা বেগমকে আসামি দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। পরে আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন তিনি। এর আগে শনিবার সকালে জাহানারা বেগম ও ছেলে মোশারেফ হোসেনকে আটক করে পুলিশ। হত্যার সঙ্গে ছেলে মোশারেফ হোসেন জড়িত নয় বিধায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেয় পুলিশ।
উল্লেখ্য, মিলন হোসেন শনিবার রাতের খাবার খেয়ে ঘর থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। সকালে তাঁর হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মরদেহ বাড়ির পাশে গাছের সঙ্গে দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন স্থানীয় লোকজন। পরে চন্দ্রগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ সময় স্ত্রী জাহানারা বেগম ও ছেলে মোশারেফ হোসেনকে আটক করে পুলিশ।
লক্ষ্মীপুরে গাছের সঙ্গে হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধ করে স্বামী মিলন হোসেনকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন স্ত্রী জাহানারা বেগম। আজ রোববার দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু ইউসুফের আদালতে এই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করেন জাহানারা বেগম। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন।
মোসলেহ উদ্দিন জানান, মিলন হোসেনকে কীভাবে হত্যা করা হয়েছে, সে বিষয়ে আদালতে বর্ণনা দেন জাহানারা বেগম। গত বৃহস্পতিবার রাতে নিজ ঘর থেকে গোয়ালঘরের পাশে নিয়ে প্রথমে স্বামী মিলন হোসেনকে গাছের সঙ্গে দুই হাত বেঁধে ফেলেন। এ সময় স্বাভাবিকভাবে বসে ছিলেন মিলন। একপর্যায়ে তাঁর গলায় রশি পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করেন। এ সময় মিলন হোসেন দুইবার চিৎকার দেন। পরে তিনি নিস্তেজ হয়ে পড়লে ঘরে ফিরে যান জাহানারা। স্ত্রীর দাবি, সব সময় স্বামী মিলন হোসেন কারণে-অকারণে অকথ্য ভাষায় গালাগালসহ নানাভাবে নির্যাতন করতেন। এ নির্যাতন সইতে না পেরে তিনি স্বামীকে হত্যা করেন। তবে কীভাবে তাঁকে হত্যা করা হবে, সে বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ছক আঁকেন জাহানারা। সে মোতাবেক মিলনকে তিনি একাই হত্যা করেছেন। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে অন্য কেউ জড়িত নয় বলেও দাবি করেন তিনি।
এর আগে রোববার সকালে বাবা মিলন হোসেনকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা করেন নিহত ব্যক্তির ছোট ছেলে মো. মাহবুব আলম। চন্দ্রগঞ্জ থানায় বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে এই মামলা করেন নিহত ব্যক্তির ছেলে। ওই মামলায় পুলিশ মাহবুব আলমের মা জাহানারা বেগমকে আসামি দেখিয়ে আদালতে তোলা হয়। পরে আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন তিনি। এর আগে শনিবার সকালে জাহানারা বেগম ও ছেলে মোশারেফ হোসেনকে আটক করে পুলিশ। হত্যার সঙ্গে ছেলে মোশারেফ হোসেন জড়িত নয় বিধায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেয় পুলিশ।
উল্লেখ্য, মিলন হোসেন শনিবার রাতের খাবার খেয়ে ঘর থেকে বের হয়ে আর ফেরেননি। সকালে তাঁর হাত-পা বাঁধা অবস্থায় মরদেহ বাড়ির পাশে গাছের সঙ্গে দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন স্থানীয় লোকজন। পরে চন্দ্রগঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ সময় স্ত্রী জাহানারা বেগম ও ছেলে মোশারেফ হোসেনকে আটক করে পুলিশ।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১১ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১১ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১১ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৫ দিন আগে