নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় পুকুরে মাছ ধরতে বাধা দেওয়ায় এক যুবককে খুনের মামলায় আসামি তিন ভাইকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার চট্টগ্রাম অতিরিক্ত দায়রা জজ ও সপ্তম আদালতের বিচারক আ স ম শহিদুল্লাহ কায়সার এ রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী আখতার কবির চৌধুরী।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শিলাইগড়া গ্রামের মৃত আলী আহমদের ছেলে হারুন রশিদ (৪০), জাহেদ হোসেন (৩২) ও আনোয়ার হোসেন (৩২)। অন্যদিকে নিহত মো. সাহেদ (২৩) একই গ্রামের মৃত আবু জাফরের ছেলে।
আইনজীবী আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হওয়ায় আদালত তিন আসামিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন। তিন আসামির মধ্যে হারুন রশিদ খুনের ঘটনার পর থেকেই পলাতক। বাকি দুই আসামি আদালতে রায়ের সময় উপস্থিত ছিলেন।’
মামলা ও আদালতের বিবরণীতে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১ জুলাই ভোরে আসামি জাহেদ হোসেন ভাসা জাল বসিয়ে সাহেদের চাষ করা পুকুরে মাছ ধরতে যায়। বিষয়টি নজরে আসার পর তাতে বাধা দেন সাহেদ। এ সময় উভয়ের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে আসামি জাহেদ ফোনে তাঁর ভাই হারুনুর রশিদ ও আনোয়ারকে জানালে তাঁরা দা, কিরিচ ও লোহার রড নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাহেদকে উপর্যুপরি আঘাত করে পালিয়ে যান।
এ সময় পরিবারের লোকজন সাহেদকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে আনোয়ারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে চট্টগ্রাম নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরদিন তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহতের চাচা মো. ইউনুছ বাদী হয়ে অভিযুক্ত তিন ভাইকে আসামি করে আনোয়ারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালে ২৩ জুলাই এই মামলার এজাহারে অভিযুক্ত তিন আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। মোট ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রোববার আদালত এ রায় দেন।
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় পুকুরে মাছ ধরতে বাধা দেওয়ায় এক যুবককে খুনের মামলায় আসামি তিন ভাইকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার চট্টগ্রাম অতিরিক্ত দায়রা জজ ও সপ্তম আদালতের বিচারক আ স ম শহিদুল্লাহ কায়সার এ রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী আখতার কবির চৌধুরী।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের শিলাইগড়া গ্রামের মৃত আলী আহমদের ছেলে হারুন রশিদ (৪০), জাহেদ হোসেন (৩২) ও আনোয়ার হোসেন (৩২)। অন্যদিকে নিহত মো. সাহেদ (২৩) একই গ্রামের মৃত আবু জাফরের ছেলে।
আইনজীবী আখতার কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হওয়ায় আদালত তিন আসামিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন। তিন আসামির মধ্যে হারুন রশিদ খুনের ঘটনার পর থেকেই পলাতক। বাকি দুই আসামি আদালতে রায়ের সময় উপস্থিত ছিলেন।’
মামলা ও আদালতের বিবরণীতে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১ জুলাই ভোরে আসামি জাহেদ হোসেন ভাসা জাল বসিয়ে সাহেদের চাষ করা পুকুরে মাছ ধরতে যায়। বিষয়টি নজরে আসার পর তাতে বাধা দেন সাহেদ। এ সময় উভয়ের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে আসামি জাহেদ ফোনে তাঁর ভাই হারুনুর রশিদ ও আনোয়ারকে জানালে তাঁরা দা, কিরিচ ও লোহার রড নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সাহেদকে উপর্যুপরি আঘাত করে পালিয়ে যান।
এ সময় পরিবারের লোকজন সাহেদকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে আনোয়ারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে চট্টগ্রাম নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরদিন তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহতের চাচা মো. ইউনুছ বাদী হয়ে অভিযুক্ত তিন ভাইকে আসামি করে আনোয়ারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালে ২৩ জুলাই এই মামলার এজাহারে অভিযুক্ত তিন আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। মোট ২২ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে রোববার আদালত এ রায় দেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৯ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৯ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে