প্রভাষ রঞ্জন ও আমান কুমার
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এটা আসলেই উল্লেখযোগ্য ঘটনা যে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) আইনজীবী করিম খান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট এবং হামাসের নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার, মোহাম্মদ দিয়াব ইব্রাহিম আল-মাসরি (ডিইফ) ও ইসমাইল হানিয়াহর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার জন্য আদালতকে অনুরোধ করেছেন।
গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা এবং পরবর্তীকালে গাজায় একতরফা গণহত্যার জন্য যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে এই নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা চাওয়া হয়েছে।
আইসিসি সাম্প্রতিক সময়ে পশ্চিমা শক্তি বা তাদের মিত্রদের নয়, তৃতীয় বিশ্বের নেতাদের টার্গেট করার জন্য কঠোর সমালোচনার মুখে পড়ে। আর এ কারণে ইসরায়েলের নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার আবেদনটি প্রথম ও বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। এখানে যুক্তি দেওয়া যেতে পারে, হামাস ও ইসরায়েল দুই পক্ষের নেতাদের অভিযুক্ত করে, আইনজীবী করিম খান আপাতদৃষ্টিতে ভারসাম্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে, রাষ্ট্রপ্রধানেরা যেকোনো বিদেশি বা আন্তর্জাতিক আদালতে ফৌজদারি কার্যক্রম থেকে মুক্ত। আইসিসিতে অবশ্য কোনো রাষ্ট্রপ্রধান নিজেকে সুরক্ষিত দাবি করতে পারেন না। আইসিসির আইনে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান, সরকার বা সংসদের সদস্য, একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি বা সরকারি কর্মকর্তা কোনো অবস্থাতেই তাঁদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য অব্যাহতি পাবেন না।’
২০১৯ সালে জর্ডানের রেফারেলে আসা মামলায় আল-বশির আপিলের রায়ে আদালত একই রায় দেন। এই বিধানের কারণেই ওই আদালত ২০২৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের সঙ্গে দেশটির যুদ্ধে তাঁর ভূমিকার জন্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
রাশিয়ার মতো ইসরায়েলও আইসিসির সদস্য নয়। এভাবে কেউ কেউ প্রশ্ন করছেন যে আইসিসি ইসরায়েলি নেতাদের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারে কি না। এ ক্ষেত্রে আইসিসির এখতিয়ারের ভিত্তি হলো ফিলিস্তিন আদালতের রাষ্ট্রপক্ষ। এভাবে আইসিসি চর্চা করতে পারে, যা আঞ্চলিক বিচারব্যবস্থা হিসেবে পরিচিত। এর মানে হলো, যদি কোনো অপরাধ আইসিসির কোনো সদস্যরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে সংঘটিত হয়, তাহলে আদালত সেই অপরাধের ক্ষেত্রে এখতিয়ার প্রয়োগ করতে পারেন, এমনকি যদি এটি আইসিসির সদস্য নয় এমন রাষ্ট্রের ব্যক্তিদের দ্বারাও সংঘটিত হয়। সুতরাং গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধগুলো আইসিসির এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে। একইভাবে, ইসরায়েলে হামাসের আচরণ আদালতের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে, যদিও ইসরায়েল আইসিসির সদস্য নয়।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানার অনুরোধ থেকে প্রকৃত বিচারের জন্য সাধারণত একটি দীর্ঘ পথ রয়েছে। আইসিসির ট্র্যাক রেকর্ড খুব উৎসাহব্যঞ্জক নয়, বিশেষ করে রাষ্ট্রপ্রধানদের ক্ষেত্রে। সুদানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরের কথাই ধরা যাক। ২০০৯ সালে আইসিসি তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। সে সময় তিনি সুদানের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি একটি সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন। তবে তিনি এখনো আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি। অন্যদিকে কেনিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো এবং তাঁর পূর্বসূরি উহুরু কেনিয়াত্তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। উভয়ের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছিল, কিন্তু আদালত অবশেষে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেন এবং মামলা খারিজ করে দেন। একইভাবে, আইভরি কোস্টের সাবেক ফার্স্ট লেডি সিমোন গ্যাগবোর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল, কিন্তু আইসিসি পরে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেয়। একইভাবে যদিও পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিঃসন্দেহে তাঁর আন্তর্জাতিক ভ্রমণ সীমিত করেছে, কিন্তু আইসিসির কাছে তাঁর আত্মসমর্পণ অসম্ভব বলে মনে হচ্ছে।
আইসিসির কিছুটা হতাশাজনক ইতিহাস সত্ত্বেও ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন তিনটি কারণে গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, যদি আদালত আগামী মাসগুলোতে পরোয়ানা জারি করেন, তবে এটি ইসরায়েলের জন্য একটি বড় আইনি ও কূটনৈতিক ধাক্কা হবে। তারা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক মামলা নিয়ে লড়াই করছে। দ্বিতীয়ত, এটি নেতানিয়াহুর আইসিসির পক্ষের দেশগুলোয় ভ্রমণকে আশঙ্কাজনকভাবে সীমিত করবে। কারণ, তাঁকে গ্রেপ্তার করার আইনি বাধ্যবাধকতা থাকবে এই দেশগুলোর। তৃতীয়ত এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এটি একটি শক্তিশালী বার্তা দেয় যে আন্তর্জাতিক আইন এমন একটি অসহায় অস্ত্র নয়, যা শক্তিশালীদের জবাবদিহি করতে ব্যর্থ হয়। এ মামলাটি বিশ্বব্যাপী আইসিসির বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বৈধতার জন্য একটি লিটমাস পরীক্ষা হতে পারে।
প্রভাষ রঞ্জন, অধ্যাপক, জিন্দাল গ্লোবাল ল স্কুল, আমান কুমার, গবেষক, অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
(ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত)
আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এটা আসলেই উল্লেখযোগ্য ঘটনা যে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) আইনজীবী করিম খান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট এবং হামাসের নেতা ইয়াহিয়া সিনওয়ার, মোহাম্মদ দিয়াব ইব্রাহিম আল-মাসরি (ডিইফ) ও ইসমাইল হানিয়াহর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার জন্য আদালতকে অনুরোধ করেছেন।
গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা এবং পরবর্তীকালে গাজায় একতরফা গণহত্যার জন্য যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে এই নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা চাওয়া হয়েছে।
আইসিসি সাম্প্রতিক সময়ে পশ্চিমা শক্তি বা তাদের মিত্রদের নয়, তৃতীয় বিশ্বের নেতাদের টার্গেট করার জন্য কঠোর সমালোচনার মুখে পড়ে। আর এ কারণে ইসরায়েলের নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করার আবেদনটি প্রথম ও বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। এখানে যুক্তি দেওয়া যেতে পারে, হামাস ও ইসরায়েল দুই পক্ষের নেতাদের অভিযুক্ত করে, আইনজীবী করিম খান আপাতদৃষ্টিতে ভারসাম্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে, রাষ্ট্রপ্রধানেরা যেকোনো বিদেশি বা আন্তর্জাতিক আদালতে ফৌজদারি কার্যক্রম থেকে মুক্ত। আইসিসিতে অবশ্য কোনো রাষ্ট্রপ্রধান নিজেকে সুরক্ষিত দাবি করতে পারেন না। আইসিসির আইনে বলা হয়েছে, ‘রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান, সরকার বা সংসদের সদস্য, একজন নির্বাচিত প্রতিনিধি বা সরকারি কর্মকর্তা কোনো অবস্থাতেই তাঁদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য অব্যাহতি পাবেন না।’
২০১৯ সালে জর্ডানের রেফারেলে আসা মামলায় আল-বশির আপিলের রায়ে আদালত একই রায় দেন। এই বিধানের কারণেই ওই আদালত ২০২৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে ইউক্রেনের সঙ্গে দেশটির যুদ্ধে তাঁর ভূমিকার জন্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
রাশিয়ার মতো ইসরায়েলও আইসিসির সদস্য নয়। এভাবে কেউ কেউ প্রশ্ন করছেন যে আইসিসি ইসরায়েলি নেতাদের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারে কি না। এ ক্ষেত্রে আইসিসির এখতিয়ারের ভিত্তি হলো ফিলিস্তিন আদালতের রাষ্ট্রপক্ষ। এভাবে আইসিসি চর্চা করতে পারে, যা আঞ্চলিক বিচারব্যবস্থা হিসেবে পরিচিত। এর মানে হলো, যদি কোনো অপরাধ আইসিসির কোনো সদস্যরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে সংঘটিত হয়, তাহলে আদালত সেই অপরাধের ক্ষেত্রে এখতিয়ার প্রয়োগ করতে পারেন, এমনকি যদি এটি আইসিসির সদস্য নয় এমন রাষ্ট্রের ব্যক্তিদের দ্বারাও সংঘটিত হয়। সুতরাং গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধগুলো আইসিসির এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে। একইভাবে, ইসরায়েলে হামাসের আচরণ আদালতের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে, যদিও ইসরায়েল আইসিসির সদস্য নয়।
গ্রেপ্তারি পরোয়ানার অনুরোধ থেকে প্রকৃত বিচারের জন্য সাধারণত একটি দীর্ঘ পথ রয়েছে। আইসিসির ট্র্যাক রেকর্ড খুব উৎসাহব্যঞ্জক নয়, বিশেষ করে রাষ্ট্রপ্রধানদের ক্ষেত্রে। সুদানের সাবেক প্রেসিডেন্ট ওমর আল-বশিরের কথাই ধরা যাক। ২০০৯ সালে আইসিসি তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। সে সময় তিনি সুদানের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি একটি সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন। তবে তিনি এখনো আদালতে আত্মসমর্পণ করেননি। অন্যদিকে কেনিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো এবং তাঁর পূর্বসূরি উহুরু কেনিয়াত্তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। উভয়ের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছিল, কিন্তু আদালত অবশেষে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেন এবং মামলা খারিজ করে দেন। একইভাবে, আইভরি কোস্টের সাবেক ফার্স্ট লেডি সিমোন গ্যাগবোর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছিল, কিন্তু আইসিসি পরে অভিযোগ প্রত্যাহার করে নেয়। একইভাবে যদিও পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা নিঃসন্দেহে তাঁর আন্তর্জাতিক ভ্রমণ সীমিত করেছে, কিন্তু আইসিসির কাছে তাঁর আত্মসমর্পণ অসম্ভব বলে মনে হচ্ছে।
আইসিসির কিছুটা হতাশাজনক ইতিহাস সত্ত্বেও ইসরায়েলি নেতাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন তিনটি কারণে গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত, যদি আদালত আগামী মাসগুলোতে পরোয়ানা জারি করেন, তবে এটি ইসরায়েলের জন্য একটি বড় আইনি ও কূটনৈতিক ধাক্কা হবে। তারা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক মামলা নিয়ে লড়াই করছে। দ্বিতীয়ত, এটি নেতানিয়াহুর আইসিসির পক্ষের দেশগুলোয় ভ্রমণকে আশঙ্কাজনকভাবে সীমিত করবে। কারণ, তাঁকে গ্রেপ্তার করার আইনি বাধ্যবাধকতা থাকবে এই দেশগুলোর। তৃতীয়ত এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এটি একটি শক্তিশালী বার্তা দেয় যে আন্তর্জাতিক আইন এমন একটি অসহায় অস্ত্র নয়, যা শক্তিশালীদের জবাবদিহি করতে ব্যর্থ হয়। এ মামলাটি বিশ্বব্যাপী আইসিসির বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বৈধতার জন্য একটি লিটমাস পরীক্ষা হতে পারে।
প্রভাষ রঞ্জন, অধ্যাপক, জিন্দাল গ্লোবাল ল স্কুল, আমান কুমার, গবেষক, অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
(ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে প্রকাশিত লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত)
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৯ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৯ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১০ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে