কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামির রিমান্ড জিজ্ঞাসাবাদে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডে কে কে জড়িত, অস্ত্র কিনেছিল কারা, অর্থের জোগান এসেছিল কার কাছ থেকে—এ ধরনের বেশ কিছু তথ্য এখন যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল শুক্রবার ওই চার আসামিকে কুমিল্লার আমলি আদালত-১-এর বিচারিক হাকিম ফারহানা সুলতানার আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠান।
ওই চার আসামি হলেন মামলার ৬ নম্বর আসামি আশিকুর রহমান রকি, ৭ নম্বর আসামি মো. আলম, ৯ নম্বর আসামি মো. মাসুম ও ৮ নম্বর আসামি মো. জিসান মিয়া। এই হত্যা মামলার অপর আসামি মো. এমরান হোসেন ওরফে রিশাত (২৩) তিন দিনের রিমান্ডে রয়েছেন। এ ছাড়া এই মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামি শাহ আলম ২ ডিসেম্বর গভীর রাতে এবং এর আগে ৩০ নভেম্বর গভীর রাতে ৩ নম্বর আসামি সাব্বির হোসেন ও ৫ নম্বর আসামি সাজন পুলিশের সঙ্গে পৃথক ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন। জেলা গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, পুলিশ রিমান্ডে থাকা এমরান হোসেন হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র সংগ্রহের বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র খাগড়াছড়ির এক ব্যক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়া আশিকুর, আলম, মাসুম ও জিসানও রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র সংগ্রহ ও অস্ত্র কিনতে অর্থ জোগানদাতাদের নাম বলেছেন।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সত্যজিৎ বড়ুয়া বলেন, কাউন্সিলর সোহেল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেপ্তার চার আসামিকে পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠিয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, রিমান্ড জিজ্ঞাসাবাদে চার আসামি কাউন্সিলরসহ জোড়া খুনের বিষয়ে গুরত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। হত্যাকাণ্ডে কারা জড়িত, কে কে অস্ত্র কিনেছিলেন, কে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছিলেন, তাঁদের নামসহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে।
গত ২২ নভেম্বর বিকালে কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় ব্যক্তিগত কার্যালয়ে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে মুখোশধারী সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় কাউন্সিলরের ছোটভাই সৈয়দ মো. রুমন কোতোয়ালি মডেল থানায় ১১ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৮-১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এ মামলার এজাহারনামীয় ১১ নম্বর আসামি রনি পলাতক রয়েছেন।
কুমিল্লা নগরীর ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহা হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামির রিমান্ড জিজ্ঞাসাবাদে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে পুলিশ। হত্যাকাণ্ডে কে কে জড়িত, অস্ত্র কিনেছিল কারা, অর্থের জোগান এসেছিল কার কাছ থেকে—এ ধরনের বেশ কিছু তথ্য এখন যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল শুক্রবার ওই চার আসামিকে কুমিল্লার আমলি আদালত-১-এর বিচারিক হাকিম ফারহানা সুলতানার আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠান।
ওই চার আসামি হলেন মামলার ৬ নম্বর আসামি আশিকুর রহমান রকি, ৭ নম্বর আসামি মো. আলম, ৯ নম্বর আসামি মো. মাসুম ও ৮ নম্বর আসামি মো. জিসান মিয়া। এই হত্যা মামলার অপর আসামি মো. এমরান হোসেন ওরফে রিশাত (২৩) তিন দিনের রিমান্ডে রয়েছেন। এ ছাড়া এই মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামি শাহ আলম ২ ডিসেম্বর গভীর রাতে এবং এর আগে ৩০ নভেম্বর গভীর রাতে ৩ নম্বর আসামি সাব্বির হোসেন ও ৫ নম্বর আসামি সাজন পুলিশের সঙ্গে পৃথক ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন। জেলা গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, পুলিশ রিমান্ডে থাকা এমরান হোসেন হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র সংগ্রহের বিষয়ে তথ্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র খাগড়াছড়ির এক ব্যক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়া আশিকুর, আলম, মাসুম ও জিসানও রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র সংগ্রহ ও অস্ত্র কিনতে অর্থ জোগানদাতাদের নাম বলেছেন।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সত্যজিৎ বড়ুয়া বলেন, কাউন্সিলর সোহেল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গ্রেপ্তার চার আসামিকে পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল আদালতে হাজির করা হয়। আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠিয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, রিমান্ড জিজ্ঞাসাবাদে চার আসামি কাউন্সিলরসহ জোড়া খুনের বিষয়ে গুরত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। হত্যাকাণ্ডে কারা জড়িত, কে কে অস্ত্র কিনেছিলেন, কে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছিলেন, তাঁদের নামসহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যাচাই-বাছাই চলছে।
গত ২২ নভেম্বর বিকালে কুমিল্লা নগরীর পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় ব্যক্তিগত কার্যালয়ে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে মুখোশধারী সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনায় কাউন্সিলরের ছোটভাই সৈয়দ মো. রুমন কোতোয়ালি মডেল থানায় ১১ জনের নামোল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৮-১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এ মামলার এজাহারনামীয় ১১ নম্বর আসামি রনি পলাতক রয়েছেন।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৯ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৯ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৯ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১৩ দিন আগে