নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের জুনে শেষ হওয়া অর্থবছরে সাত বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন মুনাফা অর্জন করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রেনাটা লিমিটেড। আগের বছরের তুলনায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে কোম্পানির নিট মুনাফা কমেছে ২৭৯ কোটি টাকা বা ৫৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ফলে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশের পরিমাণ অর্ধেকের নিচে নামিয়ে এনেছে কোম্পানিটি।
আজ শনিবার অনুষ্ঠিত রেনাটার পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২০২২-২৩ হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সাড়ে ৬২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়েছে। যেখানে আগের বছরে ১৪০ শতাংশ নগদ এবং ৭ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ পেয়েছিলেন বিনিয়োগকারীরা।
মুনাফা কমার কারণ হিসেবে মূল্যস্ফীতি, বিভিন্ন ধরনের ব্যয় বৃদ্ধির চাপ এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়জনিত লোকসানকে দায়ী করছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে আগামী প্রান্তিকেই ভালো মুনাফায় ফেরার প্রত্যয় ব্যক্ত করছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে কোম্পানির সচিব মো. জুবায়ের আলম বলেন, ‘বেশ কিছু কারণে বিক্রি বাড়া সত্ত্বেও মুনাফা কমে গেছে। মূল্যস্ফীতি, জাহাজীকরণের ব্যয় বাড়ার কারণে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি, বিদ্যুতের ব্যবহার ও দাম বৃদ্ধি, বিক্রয় ও বিপণনে জোর দেওয়া, আমদানির ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়জনিত লোকসান বৃদ্ধি এবং নতুন প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধি সার্বিকভাবে কোম্পানির মুনাফা কমে যাওয়ার পেছনে ভূমিকা রেখেছে। তবে আগামী কোয়ার্টার থেকে আমরা আবারও ভালো মুনাফায় ফিরতে পারব বলে আশাবাদী।’
রেনাটার আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, কোম্পানির নিট আয় প্রতিবছরই বেড়েছে। ২০২২-২৩ হিসাব বছরেও তা অব্যাহত ছিল। বছরটিতে কোম্পানির নিট আয় হয় ২ হাজার ২২২ কোটি টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় ১৮০ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেশি। আগের বছরে আয় ছিল ৩ হাজার ১০৭ কোটি টাকা।
এ ছাড়া ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ৫ অর্থবছরে কোম্পানির আয় ছিল যথাক্রমে ১ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা, ১ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা, ২ হাজার ২২২ কোটি টাকা, ২ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা এবং ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রতিবছরই আয় বাড়ে কোম্পানির।
আয়ের সঙ্গে রেনাটার নিট মুনাফাতেও প্রবৃদ্ধি হয়ে আসছিল। ২০১৬-১৭ হিসাব বছর থেকে টানা বেড়েছিল মুনাফা। ওই বছর কোম্পানির নিট মুনাফা হয়েছিল ২৬১ কোটি টাকা, যা আগের বছরে ছিল ২২২ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০১৭-১৮ হিসাব বছরে কোম্পানির নিট মুনাফা হয়েছিল ৩২০ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ সালে ৩৮২ কোটি টাকা, ২০১৯-২০ সালে ৪১৩ কোটি টাকা এবং ২০২০-২১ হিসাব বছরে মুনাফা ছিল ৫০৩ কোটি টাকা।
তবে সর্বশেষ সমাপ্ত হিসাব বছরে বিভিন্ন ধরনের ব্যয় বৃদ্ধি চাপে কোম্পানির মুনাফা তলানিতে নেমেছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে কোম্পানির কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ২৩২ কোটি টাকা। আগের বছরে তা ছিল ৫১১ কোটি টাকা। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে কোম্পানির নিট মুনাফা কমেছে ২৭৯ কোটি টাকা বা ৫৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
মুনাফা হ্রাসের প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকেও (জুলাই-সেপ্টেম্বর)। এই তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ টাকা ৭৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১০ টাকা ৮৬ পয়সা।
চলতি বছরের জুনে শেষ হওয়া অর্থবছরে সাত বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন মুনাফা অর্জন করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রেনাটা লিমিটেড। আগের বছরের তুলনায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে কোম্পানির নিট মুনাফা কমেছে ২৭৯ কোটি টাকা বা ৫৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ফলে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশের পরিমাণ অর্ধেকের নিচে নামিয়ে এনেছে কোম্পানিটি।
আজ শনিবার অনুষ্ঠিত রেনাটার পরিচালনা পর্ষদের সভায় ২০২২-২৩ হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সাড়ে ৬২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করা হয়েছে। যেখানে আগের বছরে ১৪০ শতাংশ নগদ এবং ৭ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ পেয়েছিলেন বিনিয়োগকারীরা।
মুনাফা কমার কারণ হিসেবে মূল্যস্ফীতি, বিভিন্ন ধরনের ব্যয় বৃদ্ধির চাপ এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়জনিত লোকসানকে দায়ী করছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে আগামী প্রান্তিকেই ভালো মুনাফায় ফেরার প্রত্যয় ব্যক্ত করছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে কোম্পানির সচিব মো. জুবায়ের আলম বলেন, ‘বেশ কিছু কারণে বিক্রি বাড়া সত্ত্বেও মুনাফা কমে গেছে। মূল্যস্ফীতি, জাহাজীকরণের ব্যয় বাড়ার কারণে কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি, বিদ্যুতের ব্যবহার ও দাম বৃদ্ধি, বিক্রয় ও বিপণনে জোর দেওয়া, আমদানির ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়জনিত লোকসান বৃদ্ধি এবং নতুন প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধি সার্বিকভাবে কোম্পানির মুনাফা কমে যাওয়ার পেছনে ভূমিকা রেখেছে। তবে আগামী কোয়ার্টার থেকে আমরা আবারও ভালো মুনাফায় ফিরতে পারব বলে আশাবাদী।’
রেনাটার আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, কোম্পানির নিট আয় প্রতিবছরই বেড়েছে। ২০২২-২৩ হিসাব বছরেও তা অব্যাহত ছিল। বছরটিতে কোম্পানির নিট আয় হয় ২ হাজার ২২২ কোটি টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় ১৮০ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেশি। আগের বছরে আয় ছিল ৩ হাজার ১০৭ কোটি টাকা।
এ ছাড়া ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত ৫ অর্থবছরে কোম্পানির আয় ছিল যথাক্রমে ১ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা, ১ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা, ২ হাজার ২২২ কোটি টাকা, ২ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা এবং ২ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রতিবছরই আয় বাড়ে কোম্পানির।
আয়ের সঙ্গে রেনাটার নিট মুনাফাতেও প্রবৃদ্ধি হয়ে আসছিল। ২০১৬-১৭ হিসাব বছর থেকে টানা বেড়েছিল মুনাফা। ওই বছর কোম্পানির নিট মুনাফা হয়েছিল ২৬১ কোটি টাকা, যা আগের বছরে ছিল ২২২ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০১৭-১৮ হিসাব বছরে কোম্পানির নিট মুনাফা হয়েছিল ৩২০ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ সালে ৩৮২ কোটি টাকা, ২০১৯-২০ সালে ৪১৩ কোটি টাকা এবং ২০২০-২১ হিসাব বছরে মুনাফা ছিল ৫০৩ কোটি টাকা।
তবে সর্বশেষ সমাপ্ত হিসাব বছরে বিভিন্ন ধরনের ব্যয় বৃদ্ধি চাপে কোম্পানির মুনাফা তলানিতে নেমেছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে কোম্পানির কর-পরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ২৩২ কোটি টাকা। আগের বছরে তা ছিল ৫১১ কোটি টাকা। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে কোম্পানির নিট মুনাফা কমেছে ২৭৯ কোটি টাকা বা ৫৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ।
মুনাফা হ্রাসের প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকেও (জুলাই-সেপ্টেম্বর)। এই তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ টাকা ৭৯ পয়সা, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ১০ টাকা ৮৬ পয়সা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার ভারত সরকার প্রকাশিত বাণিজ্য পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, অক্টোবর মাসে পোশাক রপ্তানি ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। টেক্সটাইল রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ
২৭ মিনিট আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১৮ ঘণ্টা আগে