নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান এবং চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) আমানুল্লাহকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়া এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালতের গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান ই-অরেঞ্জের তিন মালিককে পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সকালে তিনজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। গত ১৯ আগস্ট আমানউল্লাহকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। আদালত আজ শুনানির দিন ধার্য করেন এবং ওই দিন আমানুল্লাহকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে গত ১৮ আগস্ট রাতে গুলশান এলাকা থেকে আমানউল্লাহকে গ্রেপ্তার করা হয়। আগের দিন ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমানকে কারাগারে পাঠানো হয়। ওই দিন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে দুজনকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা। ওদের রিমান্ড আবেদন শুনানির জন্য আজ সোমবার দিন ধার্য করা হয়।
মাসের পর মাস পণ্য না পাওয়ায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে মো. তাহেরুল ইসলাম নামে এক ভুক্তভোগী বাদী হয়ে গুলশান থানায় ১৬ আগস্ট রাতে প্রতারণার মামলা করেন। আসামিরা হলেন- সোনিয়া মেহজাবিন, মাসুকুর রহমান, আমানুল্লাহ, বিথী আক্তার, কাওসার ও ই-অরেঞ্জের সব মালিক। তবে প্রতিষ্ঠানটিতে কতজন মালিক রয়েছেন তা উল্লেখ করা হয়নি মামলায়।
দায়ের করা মামলায় বলা হয়েছে, গত এপ্রিল মাসে আবু তাহের ই-অরেঞ্জে বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করে অগ্রিম টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত তারা কোনো পণ্য পাননি। প্রায় এক লাখ ক্রেতার কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের পণ্য দেয়নি এই প্রতিষ্ঠানটি। এভাবে ই-অরেঞ্জ ১১ শ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলেও অভিযোগ করা হয়।
মামলা দায়েরের সময় আরও যাদের টাকা আত্মসাৎ করেছেন তাদের মধ্যে ৩৭ জন উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
ই-অরেঞ্জের গ্রাহকেরা সকাল থেকেই আদালত এলাকায় হাজির হতে থাকেন। মামলার শুনানির সময় তারা এজলাসে ঢুকে পড়েন। এর আগে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের সামনে তারা বিক্ষোভ করে ই- অরেঞ্জের মালিকদের শাস্তি দাবি করেন।
এক হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমান এবং চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) আমানুল্লাহকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম মোর্শেদ আল মামুন ভূঁইয়া এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আদালতের গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান ই-অরেঞ্জের তিন মালিককে পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সকালে তিনজনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। গত ১৯ আগস্ট আমানউল্লাহকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। আদালত আজ শুনানির দিন ধার্য করেন এবং ওই দিন আমানুল্লাহকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে গত ১৮ আগস্ট রাতে গুলশান এলাকা থেকে আমানউল্লাহকে গ্রেপ্তার করা হয়। আগের দিন ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী মাসুকুর রহমানকে কারাগারে পাঠানো হয়। ওই দিন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে দুজনকে ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা। ওদের রিমান্ড আবেদন শুনানির জন্য আজ সোমবার দিন ধার্য করা হয়।
মাসের পর মাস পণ্য না পাওয়ায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের বিরুদ্ধে মো. তাহেরুল ইসলাম নামে এক ভুক্তভোগী বাদী হয়ে গুলশান থানায় ১৬ আগস্ট রাতে প্রতারণার মামলা করেন। আসামিরা হলেন- সোনিয়া মেহজাবিন, মাসুকুর রহমান, আমানুল্লাহ, বিথী আক্তার, কাওসার ও ই-অরেঞ্জের সব মালিক। তবে প্রতিষ্ঠানটিতে কতজন মালিক রয়েছেন তা উল্লেখ করা হয়নি মামলায়।
দায়ের করা মামলায় বলা হয়েছে, গত এপ্রিল মাসে আবু তাহের ই-অরেঞ্জে বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করে অগ্রিম টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত তারা কোনো পণ্য পাননি। প্রায় এক লাখ ক্রেতার কাছ থেকে টাকা নিয়ে তাদের পণ্য দেয়নি এই প্রতিষ্ঠানটি। এভাবে ই-অরেঞ্জ ১১ শ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে বলেও অভিযোগ করা হয়।
মামলা দায়েরের সময় আরও যাদের টাকা আত্মসাৎ করেছেন তাদের মধ্যে ৩৭ জন উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
ই-অরেঞ্জের গ্রাহকেরা সকাল থেকেই আদালত এলাকায় হাজির হতে থাকেন। মামলার শুনানির সময় তারা এজলাসে ঢুকে পড়েন। এর আগে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতের সামনে তারা বিক্ষোভ করে ই- অরেঞ্জের মালিকদের শাস্তি দাবি করেন।
অনুমতি ছাড়াই চার বছর কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারালেন আসমা উল হুসনা নামের এক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী পলায়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে অপসারণ করা হয়েছে। তিনি কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকার (দক্ষিণ) কর্মকর্তা ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেইস্পাহানির পৃষ্ঠপোষকতা ও সহযোগিতায় আয়োজিত ‘আনোয়ারা মান্নান বেগ আন্তজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট-মলি’-এর পর্দা নামল। আটটি দলের অংশগ্রহণে প্রায় এক মাসব্যাপী প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এই ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে যশোরের শামস-উল-হুদা ফুটবল একাডেমি।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সেরা ২৫ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছে মেটলাইফ। ২০২৪ সালের কাজের জন্য আন্তর্জাতিক ফরচুন ম্যাগাজিন থেকে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে১০০ দিনে অর্থনীতি সবল অবস্থানে এসেছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা জানান
৩ ঘণ্টা আগে