নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ব্যাংকের পরিচালক বা কর্মকর্তারা দুর্নীতি করলে দিতে হবে জরিমানা। একই সঙ্গে ফৌজদারি মামলায় হবে তাদের বিচার।
এমন বিধান যুক্ত করে সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, বাংলাদেশে কর্মরত ব্যাংক কোম্পানিগুলোর কার্যক্রম ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর আওতায় পরিচালিত হয়।
‘ব্যাংকের সংখ্যা, সম্পদ, আমানত, ঋণ, লিজ, বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ায় ওই আইন সবকিছু কাভার করছিল না। সেজন্য ব্যাংকিং ব্যবসা পরিচালনা, তদারকি, খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ, দেশের আর্থিক খাতের সুশাসন এবং স্থিতিশীলতার জন্য এই আইনটি করা প্রয়োজন ছিল।’
বিভিন্ন দেশের ব্যাংক কোম্পানি আইন সংক্রান্ত বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে নতুন এই আইন করা হচ্ছে জানিয়ে আনোয়ারুল বলেন, ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতার সংজ্ঞা এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি আইনে যুক্ত হয়েছে। এটি আগের আইনে অতটা পরিষ্কার ছিল না।
‘দু্র্বল ব্যাংক কোম্পানির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পুনরুদ্ধার সংক্রান্ত নতুন একটি ধারা সংযোজন করা হয়েছে। ব্যাংক কোম্পানির জন্য সংকটাপন্ন অবস্থার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আছে। ব্যাংক কোম্পানি পুনর্গঠন ও একত্রীকরণের বিধানও নতুন আইনে আছে।’
খসড়া আইনে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে জানিয়ে আনোয়ারুল বলেন, যদি ব্যাংকের পরিচালক বা যে কেউ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকলে বড় জরিমানা দিতে হবে। পাশাপাশি ক্রিমিন্যাল প্রসিডিংও তার বিরুদ্ধে চলবে। এটা আজকের মিটিংয়ে বিশেষভাবে ইন্ট্রুডিউজ করা হয়েছে। কারো এক কোটি টাকা জরিমানা হল, সে জরিমানা দিয়ে বেঁচে যেতে পারে। সে যদি ১০ বা ২০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে সেজন্য পেনাল কোডের আইনও তাঁর জন্য প্রযোজ্য হবে। তাঁর যে জরিমানা হল সেটা ক্রিমিনাল প্রসিডিংয়ের জন্য কোনো বাধা হবে না।’
ঢাকা: ব্যাংকের পরিচালক বা কর্মকর্তারা দুর্নীতি করলে দিতে হবে জরিমানা। একই সঙ্গে ফৌজদারি মামলায় হবে তাদের বিচার।
এমন বিধান যুক্ত করে সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইনের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে বলেন, বাংলাদেশে কর্মরত ব্যাংক কোম্পানিগুলোর কার্যক্রম ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর আওতায় পরিচালিত হয়।
‘ব্যাংকের সংখ্যা, সম্পদ, আমানত, ঋণ, লিজ, বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাওয়ায় ওই আইন সবকিছু কাভার করছিল না। সেজন্য ব্যাংকিং ব্যবসা পরিচালনা, তদারকি, খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ, দেশের আর্থিক খাতের সুশাসন এবং স্থিতিশীলতার জন্য এই আইনটি করা প্রয়োজন ছিল।’
বিভিন্ন দেশের ব্যাংক কোম্পানি আইন সংক্রান্ত বিষয়গুলো পর্যালোচনা করে নতুন এই আইন করা হচ্ছে জানিয়ে আনোয়ারুল বলেন, ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ গ্রহীতার সংজ্ঞা এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি আইনে যুক্ত হয়েছে। এটি আগের আইনে অতটা পরিষ্কার ছিল না।
‘দু্র্বল ব্যাংক কোম্পানির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পুনরুদ্ধার সংক্রান্ত নতুন একটি ধারা সংযোজন করা হয়েছে। ব্যাংক কোম্পানির জন্য সংকটাপন্ন অবস্থার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আছে। ব্যাংক কোম্পানি পুনর্গঠন ও একত্রীকরণের বিধানও নতুন আইনে আছে।’
খসড়া আইনে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে জানিয়ে আনোয়ারুল বলেন, যদি ব্যাংকের পরিচালক বা যে কেউ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকলে বড় জরিমানা দিতে হবে। পাশাপাশি ক্রিমিন্যাল প্রসিডিংও তার বিরুদ্ধে চলবে। এটা আজকের মিটিংয়ে বিশেষভাবে ইন্ট্রুডিউজ করা হয়েছে। কারো এক কোটি টাকা জরিমানা হল, সে জরিমানা দিয়ে বেঁচে যেতে পারে। সে যদি ১০ বা ২০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে সেজন্য পেনাল কোডের আইনও তাঁর জন্য প্রযোজ্য হবে। তাঁর যে জরিমানা হল সেটা ক্রিমিনাল প্রসিডিংয়ের জন্য কোনো বাধা হবে না।’
অনুমতি ছাড়াই চার বছর কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারালেন আসমা উল হুসনা নামের এক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী পলায়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে অপসারণ করা হয়েছে। তিনি কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকার (দক্ষিণ) কর্মকর্তা ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগেইস্পাহানির পৃষ্ঠপোষকতা ও সহযোগিতায় আয়োজিত ‘আনোয়ারা মান্নান বেগ আন্তজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট-মলি’-এর পর্দা নামল। আটটি দলের অংশগ্রহণে প্রায় এক মাসব্যাপী প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এই ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে যশোরের শামস-উল-হুদা ফুটবল একাডেমি।
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সেরা ২৫ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছে মেটলাইফ। ২০২৪ সালের কাজের জন্য আন্তর্জাতিক ফরচুন ম্যাগাজিন থেকে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে১০০ দিনে অর্থনীতি সবল অবস্থানে এসেছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা জানান
১১ ঘণ্টা আগে