আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
ফ্লোর প্রাইস বা শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর দিয়ে সূচকের পতন ঠেকানো গেলেও ২০২৩ সালে পুঁজিবাজার থেকে বিশেষ লাভ হয়নি বিনিয়োগকারীদের। নতুন বছরে পুঁজিবাজারে প্রাণ ফেরাতে ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের পরেই ফ্লোর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন অংশীজনেরা। তবে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল থাকলেই কেবল ফ্লোর প্রত্যাহার করা হবে বলে জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। যদিও সংস্থাটির সাম্প্রতিক সময়ের কার্যক্রম ফ্লোর প্রত্যাহারের পূর্বপ্রস্তুতির আভাস দিচ্ছে। তবে স্পষ্ট করে কেউই কিছু বলছেন না।
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্লোর প্রাইসের কারণে বাজার যথাযথভাবে কাজ করছিল না। বিনিয়োগকারীরা আসতে চাচ্ছে না। বাজারকে সক্রিয় করা প্রয়োজন। আশা করছি, নির্বাচনের পর শিগগিরই ফ্লোর প্রাইস উঠে যাবে। তাহলে বাজারে যথাযথ লেনদেন দেখতে পাব।
ফ্লোর প্রত্যাহারে কৌশলগত পরামর্শ দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক মো. আল-আমিন বলেন, প্রাথমিকভাবে মার্জিন ঋণ নেই, এমন কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস আগে তুলে দেওয়া যেতে পারে। মার্জিনের ক্ষেত্রে আলোচনা করে ফ্লোর নির্ধারণ করতে হবে। মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ফ্লোরে থাকা শেয়ারের পরিমাণ নির্ধারণ করে পুনর্বাসন করতে হবে। এ জন্য নীতিনির্ধারকদের সমন্বিত প্রয়াস প্রয়োজন।
স্পষ্ট করে বক্তব্য না দিলেও বিএসইসি নির্বাচনের পরে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের কার্যক্রম শুরু করেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত বুধবার ৩০টি ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএসইসি। সেখানে ফ্লোর প্রত্যাহারের দাবি ওঠে। গতকাল বৃহস্পতিবার ডিবিএ এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে।
সূত্র বলছে, নির্বাচনের পরে ফ্লোর প্রত্যাহার করে নিলে পুঁজিবাজারে বিক্রয় চাপে তারল্য সংকট দেখা দিতে পারে। চাপ সামাল দিতে ফান্ড প্রয়োজন। সে জন্যই একের পর এক অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক করছে বিএসইসি।
ইতিমধ্যে বিএসইসির নির্দেশনায় পুঁজিবাজারের মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ১০০ কোটি টাকার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সিএমএসএফের ফান্ড বাড়ানোর বিষয়ে গতকালের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। ঋণের সুদের হার এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে তা কম রাখার দাবি উঠেছে। এ ছাড়া বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য ব্যাংকগুলোর সংগঠন এবিবির সঙ্গেও আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএসইসি।
এ বিষয়ে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনের পরে বাজারটা যাতে জমজমাট হয়, সবাইকে নিয়ে সে ব্যাপারে কাজ করছি। ফ্লোর প্রাইস নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তবে সে বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
ফ্লোর প্রত্যাহারে দাবির বিষয়ে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘নির্বাচনের পরে যদি দেখি পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হয়ে আসছে, তাহলে প্রত্যাহার করব।’
ফ্লোর প্রাইস বা শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর দিয়ে সূচকের পতন ঠেকানো গেলেও ২০২৩ সালে পুঁজিবাজার থেকে বিশেষ লাভ হয়নি বিনিয়োগকারীদের। নতুন বছরে পুঁজিবাজারে প্রাণ ফেরাতে ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের পরেই ফ্লোর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন অংশীজনেরা। তবে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল থাকলেই কেবল ফ্লোর প্রত্যাহার করা হবে বলে জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। যদিও সংস্থাটির সাম্প্রতিক সময়ের কার্যক্রম ফ্লোর প্রত্যাহারের পূর্বপ্রস্তুতির আভাস দিচ্ছে। তবে স্পষ্ট করে কেউই কিছু বলছেন না।
ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্লোর প্রাইসের কারণে বাজার যথাযথভাবে কাজ করছিল না। বিনিয়োগকারীরা আসতে চাচ্ছে না। বাজারকে সক্রিয় করা প্রয়োজন। আশা করছি, নির্বাচনের পর শিগগিরই ফ্লোর প্রাইস উঠে যাবে। তাহলে বাজারে যথাযথ লেনদেন দেখতে পাব।
ফ্লোর প্রত্যাহারে কৌশলগত পরামর্শ দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক মো. আল-আমিন বলেন, প্রাথমিকভাবে মার্জিন ঋণ নেই, এমন কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস আগে তুলে দেওয়া যেতে পারে। মার্জিনের ক্ষেত্রে আলোচনা করে ফ্লোর নির্ধারণ করতে হবে। মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে ফ্লোরে থাকা শেয়ারের পরিমাণ নির্ধারণ করে পুনর্বাসন করতে হবে। এ জন্য নীতিনির্ধারকদের সমন্বিত প্রয়াস প্রয়োজন।
স্পষ্ট করে বক্তব্য না দিলেও বিএসইসি নির্বাচনের পরে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের কার্যক্রম শুরু করেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। গত বুধবার ৩০টি ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষ নির্বাহীদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএসইসি। সেখানে ফ্লোর প্রত্যাহারের দাবি ওঠে। গতকাল বৃহস্পতিবার ডিবিএ এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে।
সূত্র বলছে, নির্বাচনের পরে ফ্লোর প্রত্যাহার করে নিলে পুঁজিবাজারে বিক্রয় চাপে তারল্য সংকট দেখা দিতে পারে। চাপ সামাল দিতে ফান্ড প্রয়োজন। সে জন্যই একের পর এক অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠক করছে বিএসইসি।
ইতিমধ্যে বিএসইসির নির্দেশনায় পুঁজিবাজারের মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ১০০ কোটি টাকার ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ)।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সিএমএসএফের ফান্ড বাড়ানোর বিষয়ে গতকালের বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। ঋণের সুদের হার এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। তবে তা কম রাখার দাবি উঠেছে। এ ছাড়া বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য ব্যাংকগুলোর সংগঠন এবিবির সঙ্গেও আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএসইসি।
এ বিষয়ে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনের পরে বাজারটা যাতে জমজমাট হয়, সবাইকে নিয়ে সে ব্যাপারে কাজ করছি। ফ্লোর প্রাইস নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তবে সে বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
ফ্লোর প্রত্যাহারে দাবির বিষয়ে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘নির্বাচনের পরে যদি দেখি পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হয়ে আসছে, তাহলে প্রত্যাহার করব।’
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১৩ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১৯ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
২০ ঘণ্টা আগে