নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশি শিল্প গ্রুপ ফেয়ার টেকনোলজি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের বাজারে ছেড়েছে হুন্দাই এসইউভি ক্রেটা। স্থানীয়ভাবে যন্ত্রাংশ সংযোজিত হওয়ায় এই গাড়ির দামও থাকছে গ্রাহকের হাতের নাগালে। আমদানি করা গাড়ির চেয়ে প্রায় ১০ লাখ টাকা কমে বিক্রি হবে বলে জানিয়েছে প্রস্তুতকারক কোম্পানি।
ফেয়ার টেকনোলজি আজ মঙ্গলবার তেজগাঁওয়ের হুন্দাই সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হুন্দাই এসইউভি ক্রেটা বাংলাদেশের বাজারে বিক্রির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন ফেয়ার টেকনোলজির পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুতাসসিম দায়ান।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে তৈরি স্ট্যান্ডার্ড হুন্দাই এসইউভি ক্রেটার দাম ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এর আগে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করে হুন্দাই ক্রেটার দাম পড়ত প্রায় ৪৩ লাখ টাকা।’
এই গাড়ির নানা দিক তুলে ধরে মুতাসসিম বলেন, ‘গ্রাহকেরা ৫ বছর বা এক লাখ কিলোমিটার মাইলেজ পর্যন্ত ওয়ারেন্টি সুবিধা পাবেন, যা আমদানি করা গাড়ির জন্য ৩ বছর ছিল। এ ছাড়া হুন্দাই ক্রেটার গ্রাহকেরা ৩ বছর বা ৪০ হাজার কিলোমিটার মাইলেজের মধ্যে বাই-ব্যাক সুবিধা পাবেন। এই সময়ের মধ্যে ক্রয়মূল্যের সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ দামে কোম্পানির কাছে গাড়ি বিক্রি করে দিতে পারবেন গ্রাহক।’
তিনি আরও জানান, ১৯ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে ফেয়ার টেকনোলজির হুন্দাই অটোমোবাইলের কারখানা। মঙ্গলবার হুন্দাই এসইউভি ক্রেটা বাংলাদেশের বাজারে বিক্রি করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
ফেয়ার টেকনোলজির কর্মকর্তারা জানান, গাজীপুরের কারখানায় প্রায় এক হাজার যন্ত্রাংশ সংযোজন করছেন তাঁরা। পাশাপাশি গাড়ির রঙের কাজটি সেখানেই করা হয়। সরকারের ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ নীতিমালা অনুযায়ী এটি বাংলাদেশের তৈরি গাড়ির মর্যাদা পেয়েছে। সে কারণেই কোম্পানি তুলনামূলক কম দামে গাড়ি বাজারজাত করতে পারছে।
ফেয়ার টেকনোলজির হেড অব বিজনেস অরিন্দম চক্রবর্তী, হেড অব কমিউনিকেশন অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স হাসনাইন খুরশিদ, ফেয়ার গ্রুপের হেড অব মার্কেটিং জে এম তসলীম কবির ও ফেয়ার টেকনোলজির হেড অব সেলস আবু নাসের মাহমুদসহ অন্য কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশি শিল্প গ্রুপ ফেয়ার টেকনোলজি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের বাজারে ছেড়েছে হুন্দাই এসইউভি ক্রেটা। স্থানীয়ভাবে যন্ত্রাংশ সংযোজিত হওয়ায় এই গাড়ির দামও থাকছে গ্রাহকের হাতের নাগালে। আমদানি করা গাড়ির চেয়ে প্রায় ১০ লাখ টাকা কমে বিক্রি হবে বলে জানিয়েছে প্রস্তুতকারক কোম্পানি।
ফেয়ার টেকনোলজি আজ মঙ্গলবার তেজগাঁওয়ের হুন্দাই সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হুন্দাই এসইউভি ক্রেটা বাংলাদেশের বাজারে বিক্রির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন ফেয়ার টেকনোলজির পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুতাসসিম দায়ান।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে তৈরি স্ট্যান্ডার্ড হুন্দাই এসইউভি ক্রেটার দাম ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এর আগে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করে হুন্দাই ক্রেটার দাম পড়ত প্রায় ৪৩ লাখ টাকা।’
এই গাড়ির নানা দিক তুলে ধরে মুতাসসিম বলেন, ‘গ্রাহকেরা ৫ বছর বা এক লাখ কিলোমিটার মাইলেজ পর্যন্ত ওয়ারেন্টি সুবিধা পাবেন, যা আমদানি করা গাড়ির জন্য ৩ বছর ছিল। এ ছাড়া হুন্দাই ক্রেটার গ্রাহকেরা ৩ বছর বা ৪০ হাজার কিলোমিটার মাইলেজের মধ্যে বাই-ব্যাক সুবিধা পাবেন। এই সময়ের মধ্যে ক্রয়মূল্যের সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ দামে কোম্পানির কাছে গাড়ি বিক্রি করে দিতে পারবেন গ্রাহক।’
তিনি আরও জানান, ১৯ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে ফেয়ার টেকনোলজির হুন্দাই অটোমোবাইলের কারখানা। মঙ্গলবার হুন্দাই এসইউভি ক্রেটা বাংলাদেশের বাজারে বিক্রি করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়।
ফেয়ার টেকনোলজির কর্মকর্তারা জানান, গাজীপুরের কারখানায় প্রায় এক হাজার যন্ত্রাংশ সংযোজন করছেন তাঁরা। পাশাপাশি গাড়ির রঙের কাজটি সেখানেই করা হয়। সরকারের ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ নীতিমালা অনুযায়ী এটি বাংলাদেশের তৈরি গাড়ির মর্যাদা পেয়েছে। সে কারণেই কোম্পানি তুলনামূলক কম দামে গাড়ি বাজারজাত করতে পারছে।
ফেয়ার টেকনোলজির হেড অব বিজনেস অরিন্দম চক্রবর্তী, হেড অব কমিউনিকেশন অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স হাসনাইন খুরশিদ, ফেয়ার গ্রুপের হেড অব মার্কেটিং জে এম তসলীম কবির ও ফেয়ার টেকনোলজির হেড অব সেলস আবু নাসের মাহমুদসহ অন্য কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
অক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
২০ ঘণ্টা আগে