আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
দুই বছর ধরে মন্দার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। পুঁজিবাজারের ওপর সরাসরি কোনো প্রভাব পড়ে না, এমন ইস্যুতেও পতন দেখা গেছে। এ রকম পরিস্থিতিতে সুশাসনের দিকে নজর না দিয়ে ‘সামনে বাজার ভালো হবে’ বলে বারবার বিনিয়োগকারীদের আশার বাণী শুনিয়েছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ ব্যক্তিরা। তবে বিনিয়োগকারীদের অপেক্ষার যেন শেষ নেই।
বর্তমানে পুঁজিবাজারে ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারগুলো ফ্লোর প্রাইসে আটকে রয়েছে। বিপরীতে আর্থিকভাবে ভঙ্গুর, দুর্বল ও স্বল্প মূলধনি কোম্পানির শেয়ার রমরমা। এসব কোম্পানির শেয়ারে কারসাজি করে মুনাফা হাতিয়ে নিচ্ছেন এক শ্রেণির প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী। বিপরীতে পুঁজি হারাচ্ছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
মাসুম জামান নামের এক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘সব প্রোগ্রামেই তো বিএসইসির কর্তারা বলেন সামনেই সব ঠিক হয়ে যাবে। পুঁজিবাজারে হাজার হাজার কোটি টাকা লেনদেন হবে। কিন্তু কবে হবে? ভালো হওয়ার লক্ষণ তো দেখি না। অপেক্ষার শেষ কোথায়?’
করোনার পর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের অজুহাতে গত বছরের জুলাইয়ের শেষে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ফ্লোর প্রাইস বা শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বেঁধে দেয়। এতে সাময়িকভাবে পতন রোধ করা গেলে দীর্ঘ মেয়াদে তারল্য সংকট তৈরি হয়েছে। আগামী নির্বাচনের আগে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার কোনো লক্ষণ নেই।
নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজারে সুদিন ফেরার সম্ভাবনাও দেখছেন না তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে সুদিন আসবে বলে মনে হয় না। বর্তমান পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে নতুন কোনো ভালো কোম্পানিও বাজারে আসবে না। আর পুরোনো যেগুলো আছে, সেগুলোর উৎপাদন ও বিক্রি কেমন হবে, তার অনিশ্চয়তা আছে। এখন প্রধান সমস্যা হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা। যার কারণে এখন পুঁজিবাজারে আসতে চাইবে না অনেকেই।
তবে গতিহীন পুঁজিবাজারের জন্য ফ্লোর প্রাইসকেই দায়ী করে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, পুঁজিবাজার কার্যত অচলাবস্থায় রয়েছে। ফ্লোর প্রাইস না উঠানো পর্যন্ত এভাবেই চলবে। ‘সামনেই পুঁজিবাজার ভালো হবে’ নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ ব্যক্তিদের এমন বক্তব্য কতটা যৌক্তিক, জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার বাজারের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করা ঠিক নয়। তাদের কাজ হলো বাজারে স্বচ্ছ লেনদেন নিশ্চিত করা।
দুই বছর ধরে মন্দার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশের পুঁজিবাজার। পুঁজিবাজারের ওপর সরাসরি কোনো প্রভাব পড়ে না, এমন ইস্যুতেও পতন দেখা গেছে। এ রকম পরিস্থিতিতে সুশাসনের দিকে নজর না দিয়ে ‘সামনে বাজার ভালো হবে’ বলে বারবার বিনিয়োগকারীদের আশার বাণী শুনিয়েছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ ব্যক্তিরা। তবে বিনিয়োগকারীদের অপেক্ষার যেন শেষ নেই।
বর্তমানে পুঁজিবাজারে ভালো মৌলভিত্তির শেয়ারগুলো ফ্লোর প্রাইসে আটকে রয়েছে। বিপরীতে আর্থিকভাবে ভঙ্গুর, দুর্বল ও স্বল্প মূলধনি কোম্পানির শেয়ার রমরমা। এসব কোম্পানির শেয়ারে কারসাজি করে মুনাফা হাতিয়ে নিচ্ছেন এক শ্রেণির প্রভাবশালী বিনিয়োগকারী। বিপরীতে পুঁজি হারাচ্ছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
মাসুম জামান নামের এক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘সব প্রোগ্রামেই তো বিএসইসির কর্তারা বলেন সামনেই সব ঠিক হয়ে যাবে। পুঁজিবাজারে হাজার হাজার কোটি টাকা লেনদেন হবে। কিন্তু কবে হবে? ভালো হওয়ার লক্ষণ তো দেখি না। অপেক্ষার শেষ কোথায়?’
করোনার পর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের অজুহাতে গত বছরের জুলাইয়ের শেষে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ফ্লোর প্রাইস বা শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বেঁধে দেয়। এতে সাময়িকভাবে পতন রোধ করা গেলে দীর্ঘ মেয়াদে তারল্য সংকট তৈরি হয়েছে। আগামী নির্বাচনের আগে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার কোনো লক্ষণ নেই।
নির্বাচনের আগে পুঁজিবাজারে সুদিন ফেরার সম্ভাবনাও দেখছেন না তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে সুদিন আসবে বলে মনে হয় না। বর্তমান পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে নতুন কোনো ভালো কোম্পানিও বাজারে আসবে না। আর পুরোনো যেগুলো আছে, সেগুলোর উৎপাদন ও বিক্রি কেমন হবে, তার অনিশ্চয়তা আছে। এখন প্রধান সমস্যা হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা। যার কারণে এখন পুঁজিবাজারে আসতে চাইবে না অনেকেই।
তবে গতিহীন পুঁজিবাজারের জন্য ফ্লোর প্রাইসকেই দায়ী করে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, পুঁজিবাজার কার্যত অচলাবস্থায় রয়েছে। ফ্লোর প্রাইস না উঠানো পর্যন্ত এভাবেই চলবে। ‘সামনেই পুঁজিবাজার ভালো হবে’ নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ ব্যক্তিদের এমন বক্তব্য কতটা যৌক্তিক, জানতে চাইলে তিনি বলেন, নিয়ন্ত্রক সংস্থার বাজারের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করা ঠিক নয়। তাদের কাজ হলো বাজারে স্বচ্ছ লেনদেন নিশ্চিত করা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার ভারত সরকার প্রকাশিত বাণিজ্য পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, অক্টোবর মাসে পোশাক রপ্তানি ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। টেক্সটাইল রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ
১ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১৮ ঘণ্টা আগে