নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের গাড়ির বাজারের সিংহভাগ দখল করে আছে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি। তবে ধীরে ধীরে নতুন গাড়ির আবেদন বাড়ছে গ্রাহকদের মধ্যে। সম্পূর্ণ নতুন গাড়ি আমদানি করলে দাম পড়ে বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে দিতে হয় মোটা অঙ্কের ভ্যাট ও ট্যাক্স। তাই গ্রাহকদের সাশ্রয়ী মূল্যে গাড়ি তুলে দিতে বাংলাদেশের ফেয়ার গ্রুপ দক্ষিণ কোরিয়ার হুন্দাই গাড়ির যন্ত্রাংশ এনে এ্যাসেম্বল করছে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে।
আজ বৃহস্পতিবার এ্যাসেম্বিলি প্ল্যান্টে ফিতা কাটার মাধ্যমে হয়ে গেল বাংলাদেশের বাজারে মেইড ইন বাংলাদেশ হুন্দাই এসইউভির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন। ফেয়ার গ্রুপের কর্মকর্তারা জানান সপ্তাহ খানিকের মধ্যেই দেশের বাজারে পাওয়া যাবে বাংলাদেশ তৈরি হুন্দাইয়ের এসইউভি ক্রেটা ৷
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কিউন, হুন্দাই মোটর ইন্ডিয়া (এইচএমআই) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক উনসো কিম, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান রুহুল আলম আল মাহবুব, ফেয়ার গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দীন, ফেয়ার গ্রুপের চীফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) কাজী নাসির উদ্দিন, হেড অফ কমিউনিকেশন হাসনাইন খুরশেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, বাংলাদেশে গাড়ির বাজার মূলত দখল করে আছে রি–কন্ডিশনড গাড়ি। অর্থনৈতিকভাবে দেশ এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ পুরোনো গাড়ির বদলে নতুন গাড়ির দিকে ঝুঁকছে। দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত হুন্দাই গাড়ি মানুষের এই চাহিদা পূরণ করতে সহায়তা ভূমিকা পালন করবে। বাংলাদেশে নতুন গাড়ি সংযোজন হচ্ছে এটা আমাদের দেশের জন্য একটি মাইল ফলক।
ফেয়ার গ্রুপের এই গাড়ি অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট বাংলাদেশের জন্য একটি মডেল হয়ে থাকবে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের দ্বারপ্রান্তে। অত্যন্ত দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতির এই দেশে আমার আশা সামনের দিনগুলোতে আরও বেশি বিদেশি কোম্পানি এই খাতে বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
তৈরি পোশাক খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগের কথা স্মরণ করে শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান ইয়ং ওয়ান বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে সফলতার সঙ্গে বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক দিয়ে ইয়ং ওয়ান বিশ্ব বাজার সয়লাব করে ফেলেছে। দক্ষিণ কোরিয়ায় আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা সফলতার সঙ্গে বিভিন্ন খাতে নিয়োজিত আছে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক দিন দিন বেড়ে চলছে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আমরা চাই ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারে একটি করে গাড়ি থাকবে। আমরা চাই বাংলাদেশের সবাই নতুন গাড়ি ব্যবহার করতে পারুক। রিকন্ডিশন্ড গাড়ি নয়।’
দেশব্যাপী ব্যাপক রাস্তা–ঘাটের উন্নয়ন গাড়ি শিল্প বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখছে বলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশে নিয়োজিত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কিউন বলেন, ‘বাংলাদেশে হুন্দাই গাড়ির এই পথচলা অর্থনীতির জন্য একটি গেইম চেঞ্জার হবে ভবিষ্যতে। বাংলাদেশের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনৈতিক সম্পর্ক দিন দিন দৃঢ় হচ্ছে। দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে তৃতীয় বৃহত্তম বিনিয়োগকারী। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে দক্ষিণ কোরিয়া সব সময় পাশে থাকবে।’
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন খাতে দক্ষিণ কোরিয়ায় আগের তুলনায় বেশি লোক নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে লি জ্যাং বলেন, ‘করোনার কারণে দক্ষিণ কোরিয়ায় লোক নেওয়া সাময়িক সময়ের জন্য গতি হারালেও এখন আমরা আগের তুলনায় প্রায় তিন গুণ বেশি নিচ্ছি। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়া অব্যাহত থাকবে।’
হুন্দাই মোটর ইন্ডিয়া (এইচএমআই) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক উনসো কিম বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। কারণ বাংলাদেশে প্রথমবারের মত একটি আন্তর্জাতিক গাড়ির ব্র্যান্ড এই দেশে উৎপাদন শুরু করেছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশে হুন্দাই আরও বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
বাংলাদেশের গাড়ির বাজারের সিংহভাগ দখল করে আছে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি। তবে ধীরে ধীরে নতুন গাড়ির আবেদন বাড়ছে গ্রাহকদের মধ্যে। সম্পূর্ণ নতুন গাড়ি আমদানি করলে দাম পড়ে বেশি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে দিতে হয় মোটা অঙ্কের ভ্যাট ও ট্যাক্স। তাই গ্রাহকদের সাশ্রয়ী মূল্যে গাড়ি তুলে দিতে বাংলাদেশের ফেয়ার গ্রুপ দক্ষিণ কোরিয়ার হুন্দাই গাড়ির যন্ত্রাংশ এনে এ্যাসেম্বল করছে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে।
আজ বৃহস্পতিবার এ্যাসেম্বিলি প্ল্যান্টে ফিতা কাটার মাধ্যমে হয়ে গেল বাংলাদেশের বাজারে মেইড ইন বাংলাদেশ হুন্দাই এসইউভির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন। ফেয়ার গ্রুপের কর্মকর্তারা জানান সপ্তাহ খানিকের মধ্যেই দেশের বাজারে পাওয়া যাবে বাংলাদেশ তৈরি হুন্দাইয়ের এসইউভি ক্রেটা ৷
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কিউন, হুন্দাই মোটর ইন্ডিয়া (এইচএমআই) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক উনসো কিম, বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান রুহুল আলম আল মাহবুব, ফেয়ার গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) মোহাম্মদ মেসবাহ উদ্দীন, ফেয়ার গ্রুপের চীফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) কাজী নাসির উদ্দিন, হেড অফ কমিউনিকেশন হাসনাইন খুরশেদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, বাংলাদেশে গাড়ির বাজার মূলত দখল করে আছে রি–কন্ডিশনড গাড়ি। অর্থনৈতিকভাবে দেশ এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ পুরোনো গাড়ির বদলে নতুন গাড়ির দিকে ঝুঁকছে। দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত হুন্দাই গাড়ি মানুষের এই চাহিদা পূরণ করতে সহায়তা ভূমিকা পালন করবে। বাংলাদেশে নতুন গাড়ি সংযোজন হচ্ছে এটা আমাদের দেশের জন্য একটি মাইল ফলক।
ফেয়ার গ্রুপের এই গাড়ি অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট বাংলাদেশের জন্য একটি মডেল হয়ে থাকবে উল্লেখ করে শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের দ্বারপ্রান্তে। অত্যন্ত দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতির এই দেশে আমার আশা সামনের দিনগুলোতে আরও বেশি বিদেশি কোম্পানি এই খাতে বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
তৈরি পোশাক খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগের কথা স্মরণ করে শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান ইয়ং ওয়ান বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে সফলতার সঙ্গে বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক দিয়ে ইয়ং ওয়ান বিশ্ব বাজার সয়লাব করে ফেলেছে। দক্ষিণ কোরিয়ায় আমাদের দেশের ছেলে মেয়েরা সফলতার সঙ্গে বিভিন্ন খাতে নিয়োজিত আছে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক দিন দিন বেড়ে চলছে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আমরা চাই ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের প্রতিটি পরিবারে একটি করে গাড়ি থাকবে। আমরা চাই বাংলাদেশের সবাই নতুন গাড়ি ব্যবহার করতে পারুক। রিকন্ডিশন্ড গাড়ি নয়।’
দেশব্যাপী ব্যাপক রাস্তা–ঘাটের উন্নয়ন গাড়ি শিল্প বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখছে বলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশে নিয়োজিত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কিউন বলেন, ‘বাংলাদেশে হুন্দাই গাড়ির এই পথচলা অর্থনীতির জন্য একটি গেইম চেঞ্জার হবে ভবিষ্যতে। বাংলাদেশের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থনৈতিক সম্পর্ক দিন দিন দৃঢ় হচ্ছে। দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে তৃতীয় বৃহত্তম বিনিয়োগকারী। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে দক্ষিণ কোরিয়া সব সময় পাশে থাকবে।’
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন খাতে দক্ষিণ কোরিয়ায় আগের তুলনায় বেশি লোক নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে লি জ্যাং বলেন, ‘করোনার কারণে দক্ষিণ কোরিয়ায় লোক নেওয়া সাময়িক সময়ের জন্য গতি হারালেও এখন আমরা আগের তুলনায় প্রায় তিন গুণ বেশি নিচ্ছি। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি নেওয়া অব্যাহত থাকবে।’
হুন্দাই মোটর ইন্ডিয়া (এইচএমআই) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক উনসো কিম বলেন, ‘আজ বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন। কারণ বাংলাদেশে প্রথমবারের মত একটি আন্তর্জাতিক গাড়ির ব্র্যান্ড এই দেশে উৎপাদন শুরু করেছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশে হুন্দাই আরও বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
অক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
২০ ঘণ্টা আগে