নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সদ্যসমাপ্ত অক্টোবর মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যেম ১৬৪ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এ নিয়ে টানা পাঁচ মাস (জুন থেকে) রেমিট্যান্স প্রবাহ নিম্নমুখী ধারায় রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানা গেছে, অক্টোবরে ১৬৪ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ১৭২ কোটি ৬৭ লাখ ডলার। সে হিসাবে সেপ্টেম্বরের তুলনায় গত মাসে প্রবাসী আয় কমেছে প্রায় ৪ শতাংশ। আর আগের বছরের অক্টোবর মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। ২০২০-২০২১ অর্থবছরের অক্টোবর মাসে ২১০ কোটি ২১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছিল।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসে গত আগস্টের তুলনায় দেশে আসা রেমিট্যান্স কমেছিল ৯ কোটি ডলার। আগস্ট মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৮১ কোটি ডলার, যা জুলাই মাসের চেয়ে ৬ কোটি ডলার কম। জুলাই মাসে ১৮৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে আসে, যা জুনের তুলনায় ৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার কম। জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৪ কোটি ডলার, যা মে মাসের তুলনায় ২৩ কোটি ডলার কম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মাসওয়ারি হিসাবে গত ১৬ মাসের মধ্যে অক্টোবরেই সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স দেশে এসেছে।
এদিকে, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে মোট ৭ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। গত অর্থবছরে প্রথম চার মাসে দেশে এসেছিল ৮ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার।
অক্টোবরে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীরা সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। অক্টোবরে ব্যাংকটির মাধ্যমে ৪১ কোটি ৯৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ১৩ কোটি ১৮ লাখ ডলার, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ১০ কোটি ৮৭ লাখ ডলার এবং ব্যাংক এশিয়ার মাধ্যমে ৮ কোটি ২৬ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে।
এদিকে, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে অক্টোবরে ৩২ কোটি ৮৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বিশেষায়িত দুটি ব্যাংকের মধ্যে একটিতে এসেছে ৩ কোটি ৫২ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১২৭ কোটি ৫২ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৭৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মার্চে দেশে কোভিড মহামারি শুরুর পর ব্যাংকিং চ্যানেলে আসা রেমিট্যান্স বাড়তে শুরু করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সম্প্রতি করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে যাওয়ার পাশাপাশি মানুষের বিদেশ ভ্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আবারও কমতে শুরু করেছে রেমিট্যান্স। এ ছাড়া করোনা মহামারির কারণে বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিতেও সমস্যা বিরাজ করছে এবং মানুষের আয় কমেছে। এর প্রভাব রেমিট্যান্সের ওপর পড়েছে।
অবশ্য ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে প্রবাসীদের উৎসাহিত করতে সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে। পাশাপাশি বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধি করতে কয়েকটি ব্যাংক বাড়তি আরও ১ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে প্রবাসীদের।
সদ্যসমাপ্ত অক্টোবর মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যেম ১৬৪ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এ নিয়ে টানা পাঁচ মাস (জুন থেকে) রেমিট্যান্স প্রবাহ নিম্নমুখী ধারায় রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে জানা গেছে, অক্টোবরে ১৬৪ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। সেপ্টেম্বরে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ১৭২ কোটি ৬৭ লাখ ডলার। সে হিসাবে সেপ্টেম্বরের তুলনায় গত মাসে প্রবাসী আয় কমেছে প্রায় ৪ শতাংশ। আর আগের বছরের অক্টোবর মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। ২০২০-২০২১ অর্থবছরের অক্টোবর মাসে ২১০ কোটি ২১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছিল।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বর মাসে গত আগস্টের তুলনায় দেশে আসা রেমিট্যান্স কমেছিল ৯ কোটি ডলার। আগস্ট মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১৮১ কোটি ডলার, যা জুলাই মাসের চেয়ে ৬ কোটি ডলার কম। জুলাই মাসে ১৮৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে আসে, যা জুনের তুলনায় ৬ কোটি ৯৩ লাখ ডলার কম। জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯৪ কোটি ডলার, যা মে মাসের তুলনায় ২৩ কোটি ডলার কম।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মাসওয়ারি হিসাবে গত ১৬ মাসের মধ্যে অক্টোবরেই সর্বনিম্ন রেমিট্যান্স দেশে এসেছে।
এদিকে, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে মোট ৭ দশমিক ০৫ বিলিয়ন ডলার পাঠিয়েছেন, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। গত অর্থবছরে প্রথম চার মাসে দেশে এসেছিল ৮ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার।
অক্টোবরে বেসরকারি খাতের ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীরা সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। অক্টোবরে ব্যাংকটির মাধ্যমে ৪১ কোটি ৯৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ১৩ কোটি ১৮ লাখ ডলার, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ১০ কোটি ৮৭ লাখ ডলার এবং ব্যাংক এশিয়ার মাধ্যমে ৮ কোটি ২৬ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে।
এদিকে, রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে অক্টোবরে ৩২ কোটি ৮৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বিশেষায়িত দুটি ব্যাংকের মধ্যে একটিতে এসেছে ৩ কোটি ৫২ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১২৭ কোটি ৫২ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৭৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মার্চে দেশে কোভিড মহামারি শুরুর পর ব্যাংকিং চ্যানেলে আসা রেমিট্যান্স বাড়তে শুরু করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সম্প্রতি করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে যাওয়ার পাশাপাশি মানুষের বিদেশ ভ্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আবারও কমতে শুরু করেছে রেমিট্যান্স। এ ছাড়া করোনা মহামারির কারণে বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিতেও সমস্যা বিরাজ করছে এবং মানুষের আয় কমেছে। এর প্রভাব রেমিট্যান্সের ওপর পড়েছে।
অবশ্য ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে প্রবাসীদের উৎসাহিত করতে সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে। পাশাপাশি বৈধ পথে রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধি করতে কয়েকটি ব্যাংক বাড়তি আরও ১ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে প্রবাসীদের।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১৫ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
২১ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১ দিন আগে