ফারুক মেহেদী, ঢাকা
ক্ষমতার পালাবদলের পর কর বিভাগের কঠোর নজরদারিতে রয়েছেন আওয়ামী লীগ আমলে কর ফাঁকি দেওয়া প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা। এরই মধ্যে পতিত সরকারের ঘনিষ্ঠ এসব কর ফাঁকিবাজের অনেকেরই ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। নেওয়া হচ্ছে নানা ব্যবস্থা।
অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে কর ফাঁকিবাজ যে-ই হোক, তাকে ধরা হবে এমন ধারণা থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) এখন অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা হচ্ছে। মাঠ পর্যায় থেকে বিভিন্ন ব্যক্তি এনবিআরে চিঠি দিয়ে কর ফাঁকির সন্দেহে অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিচ্ছেন। এসব চিঠিতে অনেকের বিপুল সম্পদের তথ্যও তুলে ধরছেন তাঁরা। এসব অভিযোগ পর্যালোচনা করে প্রয়োজন মনে হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে এনবিআরের কর প্রশাসন বিভাগ।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানো সরকারের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত কর ফাঁকিবাজ ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, রাজনীতিবিদসহ অনেকেই এখন আতঙ্কের মধ্যে আছেন। এরই মধ্যে বিতর্কিত ব্যবসায়ী গ্রুপ এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিমসহ তাঁর পরিবারের সবার ব্যাংক অ্যাকাউন্টও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ রকম আরও অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখতেও চিঠি দেওয়া হয়েছে। আরও অনেকের ব্যাপারে এমন ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে এনবিআরের কর বিভাগে সাধারণ ব্যক্তিপর্যায়ের অবৈধ সম্পদের মালিক ও কর ফাঁকিবাজদের ব্যাপারেও মাঠপর্যায় থেকে অভিযোগ আসছে। এসব চিঠি কর প্রশাসনে এসে জমা হচ্ছে।
এ রকম অসংখ্য অভিযোগের একটি হলো রাজধানীর মিরপুরের ১৭৬, কাজীপাড়া ঠিকানার হাবিবা রোকসানা নামে একজনকে নিয়ে। এ অভিযোগ দিয়েছেন মিরপুর পল্লবীর ইস্টার্ন হাউজিংয়ের জালাল উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি। এতে বলা হয়, হাবিবা রোকসানার নামে বিভিন্ন ব্যাংকে কোটি কোটি টাকার এফডিআর থাকলেও তিনি তা আয়কর রিটার্নে দেখাননি। হাবিবা রোকসানাকে টিসিবির ডিলার পরিচয় দিয়ে বলা হয়, তাঁর নামে অনেক এফডিআর রয়েছে। আছে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগও। তাঁর অ্যাকাউন্টে মাসে বিপুল অঙ্কের অর্থ লেনদেন হয়। ঢাকার অদূরে বিরুলিয়ায় বোট ক্লাবের পাশে নিজ নামে ৫ কাঠার প্লটের কথাও উল্লেখ করা হয়। ওই অভিযোগপত্রে হাবিবা রোকসানার একটি মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে। এ ব্যাপারে তাঁর মন্তব্য জানতে ওই মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও অপর প্রান্ত থেকে কেউ ফোন ধরেননি।
আরেকটি অভিযোগ পাওয়া গেছে চট্টগ্রামের কসমোপলিটান আবাসিক এলাকার সৈয়দ মিয়ার নামে। এ অভিযোগ দিয়েছেন হাটহাজারীর লাঙ্গলমোড়ার আবুল কালাম ও রেয়াজউদ্দিন বাজারের মাহমুদ হাসান নামে দুই ব্যক্তি। এতে বলা হয়, সৈয়দ মিয়া একজন আন্তর্জাতিক সোনা চোরাচালানকারী। তিনি শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে ব্যবহার করে একটি শক্ত সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। এর মাধ্যমে তিনি কয়েক শ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এ অবৈধ আয়ে তিনি কসমোপলিটান আবাসিক এলাকায় একটি আটতলা বাড়ি বানিয়েছেন। সোনা চোরাচালানের আয়ে চট্টগ্রামের প্রবর্তক মোড়ে চারতলা বাণিজ্যিক ভবন বানিয়ে তা ভাড়া দিয়েছেন। দুটি ভবন থেকে বছরে অন্তত ৫ কোটি টাকা আয় করেন। অথচ তা রিটার্নে দেখাননি। এ ছাড়া চট্টগ্রামের লাঙ্গলমোড়ায় একটি বাংলো, চট্টগ্রামের তামাকুমন্ডীতে ছয়টি দোকান, রেয়াজউদ্দিন বাজারের ব্যবসায়ীদের মাঝে উচ্চসুদে লগ্নি করেছেন বিপুল অঙ্কের টাকা। তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের নামে অন্তত ২০টি অ্যাকাউন্টে বিপুল অঙ্কের টাকা জমা রয়েছে। এসবের কোনো তথ্য আয়কর রিটার্নে নেই বলেও উল্লেখ করেন অভিযোগকারীরা।
আরেকটি অভিযোগ হলো গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার দুলাল চন্দ্র সাহার নামে। এ অভিযোগ দিয়েছেন মাদারীপুরের পুরানবাজারের কসন্ত কুমার সাহা নামের আরেকজন। এতে বলা হয়, দুলাল চন্দ্র সাহা স্থানীয় একজন বড় ব্যবসায়ী। কাপড়সহ তিনি অন্তত ১০টি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এসব ব্যবসা থেকে বছরে তাঁর অন্তত কোটি টাকার কর দেওয়ার মতো আয় হয়। অথচ তাঁর কোনো আয়কর নথিই নেই। হুন্ডির ব্যবসায় অন্তত ২ কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। তাঁর দুটি ফ্ল্যাট, পাঁচটি গাড়ি এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বারাসাতে তাঁর আরও দুটি পাঁচতলা বাড়ি আছে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। মাদক ও সোনা চোরাচালানে তাঁর আরও ৩ কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে এবং তাঁর অবৈধ কাজের সঙ্গে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সংশ্লিষ্টতা ছিল বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
এনবিআর সূত্র জানায়, এ রকম আরও অনেক অভিযোগ প্রতিদিনই এনবিআরে এসে জমা হচ্ছে। যাদের ব্যাপারে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে, আর যাঁরা অভিযোগ দিয়েছেন, তাঁদের অনেকেরই মোবাইল নম্বর বা যোগাযোগের কোনো নম্বর দেওয়ানি। তাই এসব অভিযোগের ব্যাপারে সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এনবিআরের আয়কর প্রশাসনের সদস্য সৈয়দ মো. আবু দাউদ এ ব্যাপারে বলেন, ‘কর ফাঁকিবাজদের ব্যাপারে এনবিআর কাজ করছে। বড়দের পাশাপাশি সাধারণ করদাতাদের কর ফাঁকির বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সাধারণ কর ফাঁকিবাজদের ব্যাপারে যেসব অভিযোগ আসে, আমরা সেগুলো পর্যালোচনা করে দেখি। এসবের মধ্যে সবই সত্য—এমন না-ও হতে পারে। কোনো কোনোটির ব্যাপারে বস্তুনিষ্ঠতা পাওয়া গেলে আমরা অনুসন্ধান করব। এসব অভিযোগ আমরা সংশ্লিষ্ট কর অঞ্চলে পাঠিয়ে দেব। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
ক্ষমতার পালাবদলের পর কর বিভাগের কঠোর নজরদারিতে রয়েছেন আওয়ামী লীগ আমলে কর ফাঁকি দেওয়া প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা। এরই মধ্যে পতিত সরকারের ঘনিষ্ঠ এসব কর ফাঁকিবাজের অনেকেরই ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। নেওয়া হচ্ছে নানা ব্যবস্থা।
অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে কর ফাঁকিবাজ যে-ই হোক, তাকে ধরা হবে এমন ধারণা থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) এখন অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা হচ্ছে। মাঠ পর্যায় থেকে বিভিন্ন ব্যক্তি এনবিআরে চিঠি দিয়ে কর ফাঁকির সন্দেহে অনেকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিচ্ছেন। এসব চিঠিতে অনেকের বিপুল সম্পদের তথ্যও তুলে ধরছেন তাঁরা। এসব অভিযোগ পর্যালোচনা করে প্রয়োজন মনে হলে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে এনবিআরের কর প্রশাসন বিভাগ।
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানো সরকারের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত কর ফাঁকিবাজ ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, রাজনীতিবিদসহ অনেকেই এখন আতঙ্কের মধ্যে আছেন। এরই মধ্যে বিতর্কিত ব্যবসায়ী গ্রুপ এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা শেখ ফজলুল করিম সেলিমসহ তাঁর পরিবারের সবার ব্যাংক অ্যাকাউন্টও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ রকম আরও অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখতেও চিঠি দেওয়া হয়েছে। আরও অনেকের ব্যাপারে এমন ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে এনবিআরের কর বিভাগে সাধারণ ব্যক্তিপর্যায়ের অবৈধ সম্পদের মালিক ও কর ফাঁকিবাজদের ব্যাপারেও মাঠপর্যায় থেকে অভিযোগ আসছে। এসব চিঠি কর প্রশাসনে এসে জমা হচ্ছে।
এ রকম অসংখ্য অভিযোগের একটি হলো রাজধানীর মিরপুরের ১৭৬, কাজীপাড়া ঠিকানার হাবিবা রোকসানা নামে একজনকে নিয়ে। এ অভিযোগ দিয়েছেন মিরপুর পল্লবীর ইস্টার্ন হাউজিংয়ের জালাল উদ্দিন নামের এক ব্যক্তি। এতে বলা হয়, হাবিবা রোকসানার নামে বিভিন্ন ব্যাংকে কোটি কোটি টাকার এফডিআর থাকলেও তিনি তা আয়কর রিটার্নে দেখাননি। হাবিবা রোকসানাকে টিসিবির ডিলার পরিচয় দিয়ে বলা হয়, তাঁর নামে অনেক এফডিআর রয়েছে। আছে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগও। তাঁর অ্যাকাউন্টে মাসে বিপুল অঙ্কের অর্থ লেনদেন হয়। ঢাকার অদূরে বিরুলিয়ায় বোট ক্লাবের পাশে নিজ নামে ৫ কাঠার প্লটের কথাও উল্লেখ করা হয়। ওই অভিযোগপত্রে হাবিবা রোকসানার একটি মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে। এ ব্যাপারে তাঁর মন্তব্য জানতে ওই মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও অপর প্রান্ত থেকে কেউ ফোন ধরেননি।
আরেকটি অভিযোগ পাওয়া গেছে চট্টগ্রামের কসমোপলিটান আবাসিক এলাকার সৈয়দ মিয়ার নামে। এ অভিযোগ দিয়েছেন হাটহাজারীর লাঙ্গলমোড়ার আবুল কালাম ও রেয়াজউদ্দিন বাজারের মাহমুদ হাসান নামে দুই ব্যক্তি। এতে বলা হয়, সৈয়দ মিয়া একজন আন্তর্জাতিক সোনা চোরাচালানকারী। তিনি শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে ব্যবহার করে একটি শক্ত সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। এর মাধ্যমে তিনি কয়েক শ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এ অবৈধ আয়ে তিনি কসমোপলিটান আবাসিক এলাকায় একটি আটতলা বাড়ি বানিয়েছেন। সোনা চোরাচালানের আয়ে চট্টগ্রামের প্রবর্তক মোড়ে চারতলা বাণিজ্যিক ভবন বানিয়ে তা ভাড়া দিয়েছেন। দুটি ভবন থেকে বছরে অন্তত ৫ কোটি টাকা আয় করেন। অথচ তা রিটার্নে দেখাননি। এ ছাড়া চট্টগ্রামের লাঙ্গলমোড়ায় একটি বাংলো, চট্টগ্রামের তামাকুমন্ডীতে ছয়টি দোকান, রেয়াজউদ্দিন বাজারের ব্যবসায়ীদের মাঝে উচ্চসুদে লগ্নি করেছেন বিপুল অঙ্কের টাকা। তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের নামে অন্তত ২০টি অ্যাকাউন্টে বিপুল অঙ্কের টাকা জমা রয়েছে। এসবের কোনো তথ্য আয়কর রিটার্নে নেই বলেও উল্লেখ করেন অভিযোগকারীরা।
আরেকটি অভিযোগ হলো গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার দুলাল চন্দ্র সাহার নামে। এ অভিযোগ দিয়েছেন মাদারীপুরের পুরানবাজারের কসন্ত কুমার সাহা নামের আরেকজন। এতে বলা হয়, দুলাল চন্দ্র সাহা স্থানীয় একজন বড় ব্যবসায়ী। কাপড়সহ তিনি অন্তত ১০টি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এসব ব্যবসা থেকে বছরে তাঁর অন্তত কোটি টাকার কর দেওয়ার মতো আয় হয়। অথচ তাঁর কোনো আয়কর নথিই নেই। হুন্ডির ব্যবসায় অন্তত ২ কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। তাঁর দুটি ফ্ল্যাট, পাঁচটি গাড়ি এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বারাসাতে তাঁর আরও দুটি পাঁচতলা বাড়ি আছে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। মাদক ও সোনা চোরাচালানে তাঁর আরও ৩ কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে এবং তাঁর অবৈধ কাজের সঙ্গে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের সংশ্লিষ্টতা ছিল বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
এনবিআর সূত্র জানায়, এ রকম আরও অনেক অভিযোগ প্রতিদিনই এনবিআরে এসে জমা হচ্ছে। যাদের ব্যাপারে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে, আর যাঁরা অভিযোগ দিয়েছেন, তাঁদের অনেকেরই মোবাইল নম্বর বা যোগাযোগের কোনো নম্বর দেওয়ানি। তাই এসব অভিযোগের ব্যাপারে সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
এনবিআরের আয়কর প্রশাসনের সদস্য সৈয়দ মো. আবু দাউদ এ ব্যাপারে বলেন, ‘কর ফাঁকিবাজদের ব্যাপারে এনবিআর কাজ করছে। বড়দের পাশাপাশি সাধারণ করদাতাদের কর ফাঁকির বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সাধারণ কর ফাঁকিবাজদের ব্যাপারে যেসব অভিযোগ আসে, আমরা সেগুলো পর্যালোচনা করে দেখি। এসবের মধ্যে সবই সত্য—এমন না-ও হতে পারে। কোনো কোনোটির ব্যাপারে বস্তুনিষ্ঠতা পাওয়া গেলে আমরা অনুসন্ধান করব। এসব অভিযোগ আমরা সংশ্লিষ্ট কর অঞ্চলে পাঠিয়ে দেব। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
এস আলম সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪৫৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ইউনিয়ন ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক। মূলত যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে এস আলমের নিয়োগ দেওয়া ইউনিয়ন ব্যাংকের ২৬২ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ‘হুমকি বা ভয়ভীতি’ প্রদর্শনের অভিযানে নেমেছে অভিযোগ করে এই শিল্পগোষ্ঠীর কর্ণধার বলেছেন, এর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ চুক্তি ও সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব ঢাল হিসেবে কাজ করবে। এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা এক চিঠিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান মনসুরকে এবিষয়ে
১০ ঘণ্টা আগেবাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার লক্ষ্যে ভোজ্যতেলের ওপর বর্তমানে প্রযোজ্য আমদানি পর্যায়ের মূল্য সংযোজন কর আরও ৫ শতাংশ কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
১১ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আলমগীর কবিরকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। একই ঘটনায় আরও দুই ব্যক্তি ও এক প্রতিষ্ঠানকে ৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়
১১ ঘণ্টা আগে