জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
দেশের বাজারে মার্কিন ডলারের সংকট তীব্র হওয়ায় টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বেড়েই চলেছে। খোলাবাজারে ডলারপ্রতি বেশি দিতে হচ্ছে প্রায় চার টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকও এখন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ৮৫ টাকা ৬৫ পয়সা দরে ডলার বিক্রি করছে, যা মাত্র এক সপ্তাহ আগে ছিল ৮৩ টাকা ৯০ পয়সা। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিসহ আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ডলার সংকট বাড়ছে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
অর্থনীতির সার্বিক কার্যক্রম সচল হয়েছে। বেড়েছে আমদানি। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হচ্ছে। আর বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামও অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে চলেছে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের বিদেশ ভ্রমণ ও শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার জন্য দেশের বাইরে যাওয়া বেড়ে যাওয়ায় ডলারের ওপর চাপ পড়েছে। তাই অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন ডলারের চাহিদা বেড়েছে। ফলে খোলা বাজারে এখন ডলার বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ৮৯ টাকা ৬০ পয়সা দরে, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের তুলনায় ৩ টাকা ৯৫ পয়সা বেশি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সোনালী ব্যাংকের এক গ্রাহক দাবি করেন, ব্যাংকগুলোর কাছে সংরক্ষিত ডলারের তুলনায় আমদানি এলসি বেশি খোলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক যে পরিমাণ ডলার বিক্রি করছে, সেটি চাহিদার তুলনায় যথেষ্ট নয়।
কৌশিক নামের এক বিদেশগামী যাত্রী অভিযোগ করে জানালেন, গ্রাহকদের কাছ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত হারের তুলনায় বাড়তি মূল্য আদায় করছে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ীরা। এক ডলার কিনতে হচ্ছে ৮৯ টাকা ৬০ পয়সায়, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের তুলনায় ৩ টাকা ৯৫ পয়সা বেশি।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাড়তি চাহিদার কারণে ধারাবাহিকভাবে সংকট বাড়ার ফলেই মূলত ডলারের দাম বাড়ছে। রপ্তানির তুলনায় আমদানি বেশি, ডলারের সরবরাহের তুলনায় চাহিদা বেশি এবং করোনা পরিস্থিতির উন্নতির ফলে বিদেশ গমন বৃদ্ধি প্রভৃতি ডলারের চাহিদা ও দাম বৃদ্ধির প্রধান কারণ।’
এ বিষয়ে মানি এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘খোলাবাজারে ভালো রেট পাওয়ার কারণে বৈধ পথে আগ্রহ কম প্রবাসীদের। তাই তাঁরা দুই শতাংশ প্রণোদনার আশা না করে বিকল্প উপায়ে ডলার লেনদেন করছেন বলেও এর সংকট বাড়ছে।’
শিগগির ডলারের দাম কমে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মেট্রোরেলসহ নানা প্রকল্পের কাজের জন্য মেশিনারিজ আমদানি, তেলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে ডলারের চাহিদার তুলনায় সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি দেখা দিয়েছে।’
দেশের বাজারে মার্কিন ডলারের সংকট তীব্র হওয়ায় টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বেড়েই চলেছে। খোলাবাজারে ডলারপ্রতি বেশি দিতে হচ্ছে প্রায় চার টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকও এখন বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে ৮৫ টাকা ৬৫ পয়সা দরে ডলার বিক্রি করছে, যা মাত্র এক সপ্তাহ আগে ছিল ৮৩ টাকা ৯০ পয়সা। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিসহ আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় ডলার সংকট বাড়ছে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
অর্থনীতির সার্বিক কার্যক্রম সচল হয়েছে। বেড়েছে আমদানি। বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হচ্ছে। আর বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামও অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে চলেছে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের বিদেশ ভ্রমণ ও শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার জন্য দেশের বাইরে যাওয়া বেড়ে যাওয়ায় ডলারের ওপর চাপ পড়েছে। তাই অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন ডলারের চাহিদা বেড়েছে। ফলে খোলা বাজারে এখন ডলার বিক্রি হচ্ছে সর্বোচ্চ ৮৯ টাকা ৬০ পয়সা দরে, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের তুলনায় ৩ টাকা ৯৫ পয়সা বেশি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সোনালী ব্যাংকের এক গ্রাহক দাবি করেন, ব্যাংকগুলোর কাছে সংরক্ষিত ডলারের তুলনায় আমদানি এলসি বেশি খোলা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক যে পরিমাণ ডলার বিক্রি করছে, সেটি চাহিদার তুলনায় যথেষ্ট নয়।
কৌশিক নামের এক বিদেশগামী যাত্রী অভিযোগ করে জানালেন, গ্রাহকদের কাছ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত হারের তুলনায় বাড়তি মূল্য আদায় করছে বাণিজ্যিক ব্যাংক ও মানি এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ীরা। এক ডলার কিনতে হচ্ছে ৮৯ টাকা ৬০ পয়সায়, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের তুলনায় ৩ টাকা ৯৫ পয়সা বেশি।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাড়তি চাহিদার কারণে ধারাবাহিকভাবে সংকট বাড়ার ফলেই মূলত ডলারের দাম বাড়ছে। রপ্তানির তুলনায় আমদানি বেশি, ডলারের সরবরাহের তুলনায় চাহিদা বেশি এবং করোনা পরিস্থিতির উন্নতির ফলে বিদেশ গমন বৃদ্ধি প্রভৃতি ডলারের চাহিদা ও দাম বৃদ্ধির প্রধান কারণ।’
এ বিষয়ে মানি এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘খোলাবাজারে ভালো রেট পাওয়ার কারণে বৈধ পথে আগ্রহ কম প্রবাসীদের। তাই তাঁরা দুই শতাংশ প্রণোদনার আশা না করে বিকল্প উপায়ে ডলার লেনদেন করছেন বলেও এর সংকট বাড়ছে।’
শিগগির ডলারের দাম কমে আসবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মেট্রোরেলসহ নানা প্রকল্পের কাজের জন্য মেশিনারিজ আমদানি, তেলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে ডলারের চাহিদার তুলনায় সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি দেখা দিয়েছে।’
দেশের পোলট্রি খাতে সংকট যেন লেগেই আছে। ডিম ও মুরগির দামে চলমান অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে সরকারনির্ধারিত মূল্য কার্যকরের উদ্যোগ নেওয়ার পর এবার নতুন করে দেখা দিয়েছে এক দিনের মুরগির বাচ্চা সরবরাহ সংকট। প্রান্তিক খামারিদের অভিযোগ, করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো...
৩ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় আশাবাদী হয়ে উঠেছে ভারতীয় তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা মনে করছেন, নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর নতুন আমলে চীনের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর পরিকল্পনা করেছেন। এই বিষয়টি ভারতের জন্য মার্কিন রপ্তানি বাজারে বড় একটি অংশ...
৫ ঘণ্টা আগেএস আলম সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪৫৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ইউনিয়ন ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক। মূলত যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে এস আলমের নিয়োগ দেওয়া ইউনিয়ন ব্যাংকের ২৬২ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংক এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ‘হুমকি বা ভয়ভীতি’ প্রদর্শনের অভিযানে নেমেছে অভিযোগ করে এই শিল্পগোষ্ঠীর কর্ণধার বলেছেন, এর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ চুক্তি ও সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব ঢাল হিসেবে কাজ করবে। এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা এক চিঠিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আহসান মনসুরকে এবিষয়ে
১৬ ঘণ্টা আগে