নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেকর্ড ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। টাকার অঙ্কে যা দুই লাখ ১০ হাজার ৬১০ কোটি টাকার ওপরে। দেশের ইতিহাসে এর আগে কোনো অর্থবছরে এত রেমিট্যান্স আসেনি।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, ২০২০-২০২১ অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ১৯৪ কোটি ডলার ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। যা পুরো অর্থবছরের কোনো মাসের সবচেয়ে বেশি আসা রেমিট্যান্স। এর আগের অর্থবছরে (২০১৯-২০২০) এক হাজার ৮২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছিলে। যা সে সময় পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছিল। আর তার আগের অর্থবছরে (২০১৮-২০১৯) দেশে রেমিট্যান্স এসেছিলে এক হাজার ৬৪২ কোটি ডলার।
দেশে বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স আহরণকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, সরকারের নগদ প্রণোদনার কারণে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেশি আসছে। পাশাপাশি আসন্ন কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে প্রবাসীরা পরিবারের জন্য বাড়তি অর্থ পাঠাচ্ছেন।
জানা গেছে, গত অর্থবছরে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা বেসরকারি ৩৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন এক হাজার ৮১৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার। আর রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬১০ কোটি ৬২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকে এসেছে ৪১ কোটি ৩০ লাখ ডলার এবং ৮ বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
২০২০-২০২১ অর্থবছরে একক ব্যাংক হিসাবে এবারও সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। এ ব্যাংকের মাধ্যমে ৭৪৫ কোটি ৭৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এরপরই রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংকের ২৮২ কোটি ৩২ লাখ ডলার এসেছে। ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৪৯ কোটি ডলার। আর সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ১৫৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।
অন্যদিকে গত ২৯ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ৪৬ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এ রিজার্ভ দিয়ে দিয়ে দেশের ১১ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ থাকতে হয়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেকর্ড ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। টাকার অঙ্কে যা দুই লাখ ১০ হাজার ৬১০ কোটি টাকার ওপরে। দেশের ইতিহাসে এর আগে কোনো অর্থবছরে এত রেমিট্যান্স আসেনি।
আজ সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, ২০২০-২০২১ অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ১৯৪ কোটি ডলার ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। যা পুরো অর্থবছরের কোনো মাসের সবচেয়ে বেশি আসা রেমিট্যান্স। এর আগের অর্থবছরে (২০১৯-২০২০) এক হাজার ৮২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছিলে। যা সে সময় পর্যন্ত সর্বোচ্চ ছিল। আর তার আগের অর্থবছরে (২০১৮-২০১৯) দেশে রেমিট্যান্স এসেছিলে এক হাজার ৬৪২ কোটি ডলার।
দেশে বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স আহরণকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্টরা। তাঁরা বলছেন, সরকারের নগদ প্রণোদনার কারণে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স বেশি আসছে। পাশাপাশি আসন্ন কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে প্রবাসীরা পরিবারের জন্য বাড়তি অর্থ পাঠাচ্ছেন।
জানা গেছে, গত অর্থবছরে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীরা বেসরকারি ৩৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন এক হাজার ৮১৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার। আর রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬১০ কোটি ৬২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকে এসেছে ৪১ কোটি ৩০ লাখ ডলার এবং ৮ বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
২০২০-২০২১ অর্থবছরে একক ব্যাংক হিসাবে এবারও সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। এ ব্যাংকের মাধ্যমে ৭৪৫ কোটি ৭৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এরপরই রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংকের ২৮২ কোটি ৩২ লাখ ডলার এসেছে। ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২৪৯ কোটি ডলার। আর সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ১৫৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।
অন্যদিকে গত ২৯ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ ৪৬ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এ রিজার্ভ দিয়ে দিয়ে দেশের ১১ মাসের বেশি সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ থাকতে হয়।
নেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
১৭ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
১ দিন আগে