নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ৬ ক্যাটাগরিতে বেসরকারি খাতের ১৯টি শিল্প প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার। ২০১৯ সালের জন্য ১৯ প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দেবে শিল্প মন্ত্রণালয়। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দেওয়া হবে। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিত থাকবেন।
বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এসব তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের শিল্পায়ন একসূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালীন সময় থেকেই দেশে শিল্পায়ন বেগবান করার লক্ষ্যে 'পূর্ব পাকিস্তান ক্ষুদ্র শিল্প করপোরেশন (ইপসিক) ' প্রতিষ্ঠা করেন। স্বাধীনতার পর যা ‘বিসিক’ নামে দেশের তৃণমূল পর্যায়ে শিল্পায়ন প্রক্রিয়া জোরদারে কাজ করে যাচ্ছে। বিসিকের প্রচেষ্টায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাপক হারে শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে।
জানা গেছে, শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রেণি অনুযায়ী ছয় ক্যাটাগরিতে ৩টি করে মোট ১৮টি শিল্প প্রতিষ্ঠানকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এ বছর দুটি ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে দুটি করে প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় এবং ১টি ক্যাটাগরিতে ২টি প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় মোট ১৯টি শিল্প প্রতিষ্ঠান ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০১৯ ’। বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ৪টি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ৪টি, ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি, কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে ২টি এবং হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি প্রতিষ্ঠান এ পুরস্কার পাচ্ছে। পুরস্কার প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি ক্রেস্ট এবং সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে।
এবার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে যেসব প্রতিষ্ঠান পুরস্কার পাচ্ছে সেগুলো হলো-
বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরি, প্রথম পুরস্কার যৌথভাবে পাচ্ছে বিআরবি কেবল ইন্ডাস্ট্রিজ এবং বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। একই ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় পুরস্কার পাচ্ছে মীর সিরামিক লিমিটেড এবং তৃতীয় জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকস লিমিটেড।
মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরি, প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে বেঙ্গল পলিমার ওয়্যারস লিমিটেড, দ্বিতীয় নোমান টেরি টাওয়েল মিলস এবং যৌথভাবে তৃতীয় পুরস্কার পাবে আকো-টেক্স লিমিটেড এবং ক্রীমসন রোসেলা সি ফুড।
ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরি, প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে প্রমি অ্যাগ্রো ফুডস, দ্বিতীয় পুরস্কার মাধবদী ডাইং ফিনিশিং মিলস এবং এপিএস হোল্ডিংস পাচ্ছে তৃতীয় পুরস্কার।
মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরি, প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে মসকো ডেইরি এন্টারপ্রাইজ, দ্বিতীয় পুরস্কার খান বেকেলাইট প্রোডাক্টস এবং তৃতীয় যার্ভেন অ্যাগ্রো কেমিক্যালস লিমিটেড।
কুটির শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার–কোর দি জুট ওয়ার্কস এবং দ্বিতীয় সামসুন্নাহার টেক্সটাইল মিলস।
হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরি: ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালটেন্টস লিমিটেড এবং সামিট কমিউনিকেশনস লিমিটেড এ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পাচ্ছে।
শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দেশে বর্তমানে প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার ক্ষুদ্র এবং প্রায় সাড়ে ৮ লাখ কুটির শিল্প রয়েছে। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প খাতে দেশের প্রায় ৩৮ লাখ মানুষ কর্মরত। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন খাতে বর্তমানে প্রায় ১০ লাখ এসএমই প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এসব এসএমই শিল্প প্রতিষ্ঠান মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ২৩ শতাংশ এবং মোট শিল্প কর্মসংস্থানে ৮০ শতাংশ অবদান রাখছে।
শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় ৬ ক্যাটাগরিতে বেসরকারি খাতের ১৯টি শিল্প প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার। ২০১৯ সালের জন্য ১৯ প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দেবে শিল্প মন্ত্রণালয়। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এসব প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কার দেওয়া হবে। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিত থাকবেন।
বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এসব তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশের শিল্পায়ন একসূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৭ সাল পর্যন্ত তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকাকালীন সময় থেকেই দেশে শিল্পায়ন বেগবান করার লক্ষ্যে 'পূর্ব পাকিস্তান ক্ষুদ্র শিল্প করপোরেশন (ইপসিক) ' প্রতিষ্ঠা করেন। স্বাধীনতার পর যা ‘বিসিক’ নামে দেশের তৃণমূল পর্যায়ে শিল্পায়ন প্রক্রিয়া জোরদারে কাজ করে যাচ্ছে। বিসিকের প্রচেষ্টায় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ব্যাপক হারে শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে।
জানা গেছে, শিল্প প্রতিষ্ঠানের শ্রেণি অনুযায়ী ছয় ক্যাটাগরিতে ৩টি করে মোট ১৮টি শিল্প প্রতিষ্ঠানকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। এ বছর দুটি ক্যাটাগরিতে যৌথভাবে দুটি করে প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় এবং ১টি ক্যাটাগরিতে ২টি প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হওয়ায় মোট ১৯টি শিল্প প্রতিষ্ঠান ‘রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার-২০১৯ ’। বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ৪টি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ৪টি, ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি, কুটির শিল্প ক্যাটাগরিতে ২টি এবং হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি প্রতিষ্ঠান এ পুরস্কার পাচ্ছে। পুরস্কার প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি ক্রেস্ট এবং সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে।
এবার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে যেসব প্রতিষ্ঠান পুরস্কার পাচ্ছে সেগুলো হলো-
বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরি, প্রথম পুরস্কার যৌথভাবে পাচ্ছে বিআরবি কেবল ইন্ডাস্ট্রিজ এবং বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড। একই ক্যাটাগরিতে দ্বিতীয় পুরস্কার পাচ্ছে মীর সিরামিক লিমিটেড এবং তৃতীয় জাবের অ্যান্ড জোবায়ের ফেব্রিকস লিমিটেড।
মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরি, প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে বেঙ্গল পলিমার ওয়্যারস লিমিটেড, দ্বিতীয় নোমান টেরি টাওয়েল মিলস এবং যৌথভাবে তৃতীয় পুরস্কার পাবে আকো-টেক্স লিমিটেড এবং ক্রীমসন রোসেলা সি ফুড।
ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরি, প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে প্রমি অ্যাগ্রো ফুডস, দ্বিতীয় পুরস্কার মাধবদী ডাইং ফিনিশিং মিলস এবং এপিএস হোল্ডিংস পাচ্ছে তৃতীয় পুরস্কার।
মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরি, প্রথম পুরস্কার পাচ্ছে মসকো ডেইরি এন্টারপ্রাইজ, দ্বিতীয় পুরস্কার খান বেকেলাইট প্রোডাক্টস এবং তৃতীয় যার্ভেন অ্যাগ্রো কেমিক্যালস লিমিটেড।
কুটির শিল্প ক্যাটাগরি: প্রথম পুরস্কার–কোর দি জুট ওয়ার্কস এবং দ্বিতীয় সামসুন্নাহার টেক্সটাইল মিলস।
হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরি: ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালটেন্টস লিমিটেড এবং সামিট কমিউনিকেশনস লিমিটেড এ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পাচ্ছে।
শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দেশে বর্তমানে প্রায় ১ লাখ ২৫ হাজার ক্ষুদ্র এবং প্রায় সাড়ে ৮ লাখ কুটির শিল্প রয়েছে। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প খাতে দেশের প্রায় ৩৮ লাখ মানুষ কর্মরত। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন খাতে বর্তমানে প্রায় ১০ লাখ এসএমই প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। এসব এসএমই শিল্প প্রতিষ্ঠান মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ২৩ শতাংশ এবং মোট শিল্প কর্মসংস্থানে ৮০ শতাংশ অবদান রাখছে।
অনুমতি ছাড়াই চার বছর কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারালেন আসমা উল হুসনা নামের এক সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা। সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী পলায়নের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে অপসারণ করা হয়েছে। তিনি কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, ঢাকার (দক্ষিণ) কর্মকর্তা ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেইস্পাহানির পৃষ্ঠপোষকতা ও সহযোগিতায় আয়োজিত ‘আনোয়ারা মান্নান বেগ আন্তজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট-মলি’-এর পর্দা নামল। আটটি দলের অংশগ্রহণে প্রায় এক মাসব্যাপী প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এই ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে যশোরের শামস-উল-হুদা ফুটবল একাডেমি।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের সেরা ২৫ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছে মেটলাইফ। ২০২৪ সালের কাজের জন্য আন্তর্জাতিক ফরচুন ম্যাগাজিন থেকে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে১০০ দিনে অর্থনীতি সবল অবস্থানে এসেছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা জানান
৬ ঘণ্টা আগে