নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট নগরের কোর্ট পয়েন্টে আজ রোববার দুপুরে পুলিশ ও আন্দোলনকারীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার পর সংঘর্ষ হয়। এ ছাড়া নগরের আরও কিছু জায়গায় পুলিশ-ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছে। আন্দোলনকারীদের ইটপাটকেলের জবাবে পুলিশ রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ছে। এতে সাংবাদিকসহ বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বেলা ২টার দিকে বৃষ্টি শুরু হলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়।
দুপুরে নগরের কোর্ট পয়েন্টে অবস্থান নেয় আন্দোলনকারীরা। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। আন্দোলনকারীদের ইটপাটকেলের জবাবে পুলিশ গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর কোর্ট পয়েন্টে আরও কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়।
বেলা ১টা থেকে নগরের জিন্দাবাজার, চৌহাট্টা, বারুতখানা, জেলরোড, হাওয়াপাড়া, মিরবক্সটুলা, নয়াসড়ক ও আম্বরখানাসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীরা অবস্থান নেয়। সড়ক ব্যারিকেড দিয়ে তারা যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পুলিশ দেখামাত্র তারা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে।
জবাবে পুলিশ রাবার বুলেট, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে। পাশাপাশি নগরের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা সশস্ত্র অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীদের ধাওয়া করার খবর পাওয়া গেছে।
মুহুর্মুহু গুলির শব্দ ও সংঘর্ষের খবরে নগরজুড়ে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। আতঙ্কে নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের পার্শ্ববর্তী দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তাঘাট ফাঁকা রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বেলা ১১টার পর থেকে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় লোকজন নগরের কোর্ট পয়েন্টে জড়ো হতে শুরু করেন। এ সময় অনেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে মিছিলে অংশ নেন। দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ অতর্কিত সেখানে উদ্দেশে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এরপর উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বাঁধে। বেলা পৌনে তিন টার দিকে এই প্রতিবেদন লেখার সময় সেখানে থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছিল।
নগর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, পুরো শহরে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। বেশির ভাগ বিপণিবিতান ও দোকানপাট খোলেনি। অন্যদিকে নগরের জেলরোড, বারুদখানা, টিলাগড়, কালীবাড়িসহ বিভিন্ন এলাকায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের মহড়া দিতে দেখা গেছে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেলের পাশাপাশি শটগানের গুলিও নিক্ষেপ করে। এ ছাড়া নগরের বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ঠেকাতে সশস্ত্র মহড়া দিচ্ছে বলেও তাঁরা অভিযোগ করেছেন।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বেলা পৌনে ৩টায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা কোর্ট পয়েন্টে জড়ো হয়ে জনভোগান্তি তৈরির পাশাপাশি উচ্ছৃঙ্খলতা চালাচ্ছিল। এতে পুলিশ বাধা দিয়েছে। এখন বৃষ্টিতে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হচ্ছে। তবে নাইওরপুল পয়েন্টে থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছে।’
সিলেট নগরের কোর্ট পয়েন্টে আজ রোববার দুপুরে পুলিশ ও আন্দোলনকারীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার পর সংঘর্ষ হয়। এ ছাড়া নগরের আরও কিছু জায়গায় পুলিশ-ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ চলছে। আন্দোলনকারীদের ইটপাটকেলের জবাবে পুলিশ রাবার বুলেট, কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ছে। এতে সাংবাদিকসহ বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বেলা ২টার দিকে বৃষ্টি শুরু হলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়।
দুপুরে নগরের কোর্ট পয়েন্টে অবস্থান নেয় আন্দোলনকারীরা। এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। আন্দোলনকারীদের ইটপাটকেলের জবাবে পুলিশ গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর কোর্ট পয়েন্টে আরও কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়।
বেলা ১টা থেকে নগরের জিন্দাবাজার, চৌহাট্টা, বারুতখানা, জেলরোড, হাওয়াপাড়া, মিরবক্সটুলা, নয়াসড়ক ও আম্বরখানাসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনকারীরা অবস্থান নেয়। সড়ক ব্যারিকেড দিয়ে তারা যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। পুলিশ দেখামাত্র তারা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে।
জবাবে পুলিশ রাবার বুলেট, টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ছুড়ে। পাশাপাশি নগরের বিভিন্ন স্থানে আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা সশস্ত্র অবস্থান নিয়ে আন্দোলনকারীদের ধাওয়া করার খবর পাওয়া গেছে।
মুহুর্মুহু গুলির শব্দ ও সংঘর্ষের খবরে নগরজুড়ে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। আতঙ্কে নগরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের পার্শ্ববর্তী দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ হয়ে গেছে। রাস্তাঘাট ফাঁকা রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী বেলা ১১টার পর থেকে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় লোকজন নগরের কোর্ট পয়েন্টে জড়ো হতে শুরু করেন। এ সময় অনেকে লাঠিসোঁটা নিয়ে মিছিলে অংশ নেন। দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ অতর্কিত সেখানে উদ্দেশে কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এরপর উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বাঁধে। বেলা পৌনে তিন টার দিকে এই প্রতিবেদন লেখার সময় সেখানে থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছিল।
নগর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, পুরো শহরে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। বেশির ভাগ বিপণিবিতান ও দোকানপাট খোলেনি। অন্যদিকে নগরের জেলরোড, বারুদখানা, টিলাগড়, কালীবাড়িসহ বিভিন্ন এলাকায় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের মহড়া দিতে দেখা গেছে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেলের পাশাপাশি শটগানের গুলিও নিক্ষেপ করে। এ ছাড়া নগরের বিভিন্ন স্থানে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ঠেকাতে সশস্ত্র মহড়া দিচ্ছে বলেও তাঁরা অভিযোগ করেছেন।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বেলা পৌনে ৩টায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা কোর্ট পয়েন্টে জড়ো হয়ে জনভোগান্তি তৈরির পাশাপাশি উচ্ছৃঙ্খলতা চালাচ্ছিল। এতে পুলিশ বাধা দিয়েছে। এখন বৃষ্টিতে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হচ্ছে। তবে নাইওরপুল পয়েন্টে থেমে থেমে সংঘর্ষ চলছে।’
রাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
১ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেবেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসানকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। তাঁকে মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয় নেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ডিবির একটি টিম তাঁকে নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে
২ ঘণ্টা আগে