সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
ভারতের মেঘালয় ও চেরাপুঞ্জিতে আবারও বৃষ্টিপাতের ফলে সুনামগঞ্জে সুরমা নদীসহ সকল শাখা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে চলতি বন্যার পানি কিছুটা কমে গেলেও আবারও নিম্নাঞ্চলসহ সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নতুন পাড়া, হাজিপাড়া, কাজিরপয়েন্ট, নবীনগরসহ বেশ কয়েকটি আবাসিক এলাকায় পানি প্রবেশ করছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন জেলাবাসী। দেখা দিয়েছে বন্যার আশঙ্কা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জে ১৮৫ মি. মি. বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ সে. মি. পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পাউবো সূত্র আরও জানায় ভারতের মেঘালয়ে বৃষ্টিপাতের ফলে সুনামগঞ্জের নদনদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে জেলার ছাতকের সুরমা নদীর পানি বিপদ সীমার ৯৯ সে. মি. ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। উজানের ঢলের ফলে জেলার ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার কিছু এলাকায় আবারও পানি বাড়ছে। নদ নদীর পানি বৃদ্ধি ও মুষলধারে বৃষ্টিপাত হওয়ায় সুনামগঞ্জের মানুষ উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় দিন রাত কাটাচ্ছে।
প্রবল বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে গেল গত ১৬ জুন সুনামগঞ্জের বেশির ভাগ এলাকা বন্যা কবলিত হয়। আজ বৃহস্পতিবার ভোর তিনটায় কিছুক্ষণের মধ্যেই ডুবে যায় জেলার ৯২ ভাগেরও বেশি এলাকা। গুরুত্বপূর্ণ অফিস ও ব্যক্তি মালিকানাধীন ভবনের তালা ভেঙে জীবন বাঁচিয়েছেন লাখো মানুষ। ভয়াবহ বন্যায় ঘরে থাকা ধানচাল, গৃহপালিত পশু, জমিতে থাকা সবজি, পুকুরের মাছ সবই ভেসে গেছে। এখনো হাজারো মানুষের ঘরে খাবার নেই, বাইরে কাজ নেই, উঁচু এলাকা থেকে পানি কমলেও নিচু এলাকা বন্যা কবলিত।
আবারও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শঙ্কায় জেলাবাসী। সুনামগঞ্জ পৌর শহরের হাসনবাহার এলাকার বাসিন্দা বিল্লাল আহমদ বলেন, গত দুদিনের বৃষ্টিতে আবারও আমাদের এলাকার রাস্তা ডুবে গেছে। আমরা খুব বেশি চিন্তিত, আবারও যদি বন্যা হয়ে যায়। বর্তমান বন্যার ক্ষতিই এখনো সামাল দিয়ে উঠতে পারিনি।
নতুন পাড়ার বসিন্দা আবু সুফিয়ান বলেন, অনেক বৃষ্টি হচ্ছে। পানিও বাড়ছে। হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে অবিরত। আবারও কি তলিয়ে সব।
পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জহুরুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় উজানের ভারতের মেঘালয় চেরাপুঞ্জিতে ২০০ মিলিমিটার এবং আমাদের সুনামগঞ্জের ছাতকে ১৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হওয়ায় নদীর পানি বেড়েছে। তিনি বলেন মেঘালয়ে যদি বৃষ্টি অব্যাহত থাকে তাহলে বন্যার আবারও হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
ভারতের মেঘালয় ও চেরাপুঞ্জিতে আবারও বৃষ্টিপাতের ফলে সুনামগঞ্জে সুরমা নদীসহ সকল শাখা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে চলতি বন্যার পানি কিছুটা কমে গেলেও আবারও নিম্নাঞ্চলসহ সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নতুন পাড়া, হাজিপাড়া, কাজিরপয়েন্ট, নবীনগরসহ বেশ কয়েকটি আবাসিক এলাকায় পানি প্রবেশ করছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন জেলাবাসী। দেখা দিয়েছে বন্যার আশঙ্কা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জে ১৮৫ মি. মি. বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। সুনামগঞ্জের সুরমা নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ সে. মি. পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পাউবো সূত্র আরও জানায় ভারতের মেঘালয়ে বৃষ্টিপাতের ফলে সুনামগঞ্জের নদনদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে জেলার ছাতকের সুরমা নদীর পানি বিপদ সীমার ৯৯ সে. মি. ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। উজানের ঢলের ফলে জেলার ছাতক ও দোয়ারাবাজার উপজেলার কিছু এলাকায় আবারও পানি বাড়ছে। নদ নদীর পানি বৃদ্ধি ও মুষলধারে বৃষ্টিপাত হওয়ায় সুনামগঞ্জের মানুষ উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় দিন রাত কাটাচ্ছে।
প্রবল বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে গেল গত ১৬ জুন সুনামগঞ্জের বেশির ভাগ এলাকা বন্যা কবলিত হয়। আজ বৃহস্পতিবার ভোর তিনটায় কিছুক্ষণের মধ্যেই ডুবে যায় জেলার ৯২ ভাগেরও বেশি এলাকা। গুরুত্বপূর্ণ অফিস ও ব্যক্তি মালিকানাধীন ভবনের তালা ভেঙে জীবন বাঁচিয়েছেন লাখো মানুষ। ভয়াবহ বন্যায় ঘরে থাকা ধানচাল, গৃহপালিত পশু, জমিতে থাকা সবজি, পুকুরের মাছ সবই ভেসে গেছে। এখনো হাজারো মানুষের ঘরে খাবার নেই, বাইরে কাজ নেই, উঁচু এলাকা থেকে পানি কমলেও নিচু এলাকা বন্যা কবলিত।
আবারও পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শঙ্কায় জেলাবাসী। সুনামগঞ্জ পৌর শহরের হাসনবাহার এলাকার বাসিন্দা বিল্লাল আহমদ বলেন, গত দুদিনের বৃষ্টিতে আবারও আমাদের এলাকার রাস্তা ডুবে গেছে। আমরা খুব বেশি চিন্তিত, আবারও যদি বন্যা হয়ে যায়। বর্তমান বন্যার ক্ষতিই এখনো সামাল দিয়ে উঠতে পারিনি।
নতুন পাড়ার বসিন্দা আবু সুফিয়ান বলেন, অনেক বৃষ্টি হচ্ছে। পানিও বাড়ছে। হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে অবিরত। আবারও কি তলিয়ে সব।
পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জহুরুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় উজানের ভারতের মেঘালয় চেরাপুঞ্জিতে ২০০ মিলিমিটার এবং আমাদের সুনামগঞ্জের ছাতকে ১৮৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হওয়ায় নদীর পানি বেড়েছে। তিনি বলেন মেঘালয়ে যদি বৃষ্টি অব্যাহত থাকে তাহলে বন্যার আবারও হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
বগুড়ার শিবগঞ্জের কাঁচাবাজারগুলোতে উঠতে শুরু করেছে আগাম জাতের আলু। মৌসুমের শুরুতে বাজারে আলু ওঠায় আকার ও প্রকারভেদে ৩৮০-৪২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, আমদানির তুলনায় চাহিদা বেশি হওয়ায় দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে।
৪ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য নির্ধারিত পোষ্য কোটা সাত দিনের মধ্যে বাতিল চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন মো. নাজিমউদ্দিন নাজিম মৃধা নামের একজন আইনজীবী। রাবির আইন বিভাগের সাবেক এই শিক্ষার্থী এখন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।
১২ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে বাবলু মিয়া (৩৫) নামে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার ভোরে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিভাগ, কক্সবাজার জেলা, টেকনাফ, গুলি, জেলার খবর
২০ মিনিট আগে