শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে প্লাবিত হচ্ছে সিলেটের বিভিন্ন এলাকা। এরই মধ্যে শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) ক্যাম্পাস বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। আতঙ্কিত হয়ে হল ছাড়ছেন সেখানকার শিক্ষার্থীরা।
আজ শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্র হল থেকে বাসে শিক্ষার্থীদের কদমতলী বাস স্ট্যান্ডে যেতে দেখা যায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় বাসযোগে শিক্ষার্থীদের নিরাপদে ক্যাম্পাস থেকে বের করে আনা হয়।
এর আগে গতকাল শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আবাসিক ছাত্রী হল থেকে শিক্ষার্থীদের উদ্ধারে কাজ করেন বিজিবি কর্মকর্তারা। ছাত্রী হলের শিক্ষার্থীরা নিরাপদে হল ছাড়েন।
এছাড়া শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় গতকাল শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কাজ করতে দেখা যায়। আজও তারা তাঁদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মো. মোস্তাকিম বলেন, ‘বন্যার কারণে ক্যাম্পাসে বিদ্যুৎ না থাকায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে কদমতলী বাস স্ট্যান্ডে চলে যাচ্ছি। সেখান থেকে অন্য বাসে বাড়িতে চলে যাব।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে শিক্ষার্থীদের কোনো ধরনের সমস্যা না হয়। বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের বাড়ি যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। নিরাপদে হল ছাড়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস সার্ভিস চালু রয়েছে।’
উল্লেখ্য, বন্যার পানি বেড়ে যাওয়ায় গতকাল শুক্রবার সকাল ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় আগামী ২৫ জুন পর্যন্ত সকল ক্লাস পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাতে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে প্লাবিত হচ্ছে সিলেটের বিভিন্ন এলাকা। এরই মধ্যে শাহাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) ক্যাম্পাস বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। আতঙ্কিত হয়ে হল ছাড়ছেন সেখানকার শিক্ষার্থীরা।
আজ শনিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্র হল থেকে বাসে শিক্ষার্থীদের কদমতলী বাস স্ট্যান্ডে যেতে দেখা যায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহযোগিতায় বাসযোগে শিক্ষার্থীদের নিরাপদে ক্যাম্পাস থেকে বের করে আনা হয়।
এর আগে গতকাল শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আবাসিক ছাত্রী হল থেকে শিক্ষার্থীদের উদ্ধারে কাজ করেন বিজিবি কর্মকর্তারা। ছাত্রী হলের শিক্ষার্থীরা নিরাপদে হল ছাড়েন।
এছাড়া শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় গতকাল শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের কাজ করতে দেখা যায়। আজও তারা তাঁদের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মো. মোস্তাকিম বলেন, ‘বন্যার কারণে ক্যাম্পাসে বিদ্যুৎ না থাকায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে কদমতলী বাস স্ট্যান্ডে চলে যাচ্ছি। সেখান থেকে অন্য বাসে বাড়িতে চলে যাব।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি যাতে শিক্ষার্থীদের কোনো ধরনের সমস্যা না হয়। বন্যা পরিস্থিতি বিবেচনায় শিক্ষার্থীদের বাড়ি যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। নিরাপদে হল ছাড়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস সার্ভিস চালু রয়েছে।’
উল্লেখ্য, বন্যার পানি বেড়ে যাওয়ায় গতকাল শুক্রবার সকাল ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় আগামী ২৫ জুন পর্যন্ত সকল ক্লাস পরীক্ষা স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
শেরপুরে ছাত্র-জনতার তোপের মুখে পড়ে হাসপাতাল থেকে চলে যান শেরপুর সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. সেলিম মিঞা। আজ শনিবার সকালে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় ছাত্র-জনতা বিক্ষোভ শুরু করলে কার্যালয় ছেড়ে চলে যান তিনি।
২০ মিনিট আগেদেশের অন্যতম শীর্ষ চাল ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশ অটো মেজর অ্যান্ড হাসকিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৬ মিনিট আগেঢাকা-নারায়ণগঞ্জ রুটে নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫ থেকে কমিয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণসহ একাধিক দাবিতে আন্দোলন করে আসছিল যাত্রী অধিকার সংরক্ষণ ফোরাম। দাবি আদায় না হলে ১৭ নভেম্বর হরতাল পালনের ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। হরতালের ঘোষণায় শহরের প্রধান দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। তবে জেলা প্রশাসনের...
৩৭ মিনিট আগে‘বাবা মাইরো না, মাইরো না বাবা। আর করব না। আর করব না।’ আর্তচিৎকার করেও বাবা আহাদ মোল্লার হাত থেকে রক্ষা পায়নি তিন বছরের শিশু মুসা। এর আগে মুসার বড়ভাই সাত বছরের শিশু রোহানকেও গলা কেটে হত্যা করেন বাবা। দুই সন্তানকে হত্যার পর নিজের গলায়ও ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি
৪৪ মিনিট আগে