সিলেট প্রতিনিধি
কর্তৃপক্ষ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণার পরও সিলেটে পাঁচ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের শাখা কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
এর আগে গত ২৫ জুলাই নগরীর কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের সুলেমান হলে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, লিডিং ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ও আরটিএম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির সমন্বয়ে সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সম্মেলন করে ছাত্রলীগ। ১ অক্টোবর সব মিলিয়ে ২৪ জনের কমিটি ঘোষণা করা হয়।
এ বিষয়ে সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহিদুল ইসলাম অদি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১০ সালে সংশোধিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের কোথাও বলা হয়নি যে ছাত্ররাজনীতি করা যাবে না। বলা হয়েছে, জঙ্গিবাদে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে নিরুৎসাহিত করার জন্য ছাত্ররাজনীতি করা যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আমরা সারা দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। দেশের ১০৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি আদায়ে সিলেটের এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ছাত্রলীগ কাজ করে যাবে।’
অন্যদিকে ৪ অক্টোবর মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নুসরাত মাহমুদ চৌধুরী, নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটির মো. শাহজাদা আল সাদিক ও লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রক্টর মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে ‘প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে রাজনীতিমুক্ত হওয়ায় অভ্যন্তরে বা বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ব্যবহার করে কোনো প্রকার রাজনৈতিক কার্যক্রম করা যাবে না’ বলে জানানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘টাকা খরচ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি রাজনীতি, ধূমপান, র্যাগিং নিষিদ্ধ বলে। এখন যদি এভাবে রাজনীতি শুরু হয়, তাহলে ধীরে ধীরে সবকিছুর আবির্ভাব ঘটবে। এখন ছাত্রলীগ কমিটি দিয়েছে, পরে দেবে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরসহ অনেক সংগঠন। পরে দেখা যাবে, প্রতি সেমিস্টারের টাকাগুলো বৃথা যাচ্ছে, আরও সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।’
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে সদ্য ঘোষিত ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক দেব প্রিয় দে শুভ বলেন, ‘সিলেটের সব প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় সবগুলোতে রাজনীতি নিষিদ্ধ বা কার্যকলাপ করা যাবে না বলে জানাইছে তারা। এখন আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করে যেভাবে সুন্দর সেটা করব।’
নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ছাত্রলীগের সভাপতি দ্বীপ রাজ দাস বলেন, ‘ভার্সিটির কাজ হলো শিক্ষা দেওয়া, আর আমার কাজ হলো রাজনীতি করা। এ ক্ষেত্রে রাজনীতি তার আপন গতিতে চলবে। যে রকম প্রোগ্রাম করা যায়, আমরা করব। নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি জায়ামাত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের লাগি হয়তোবা এ রকম কাজ করছে। আমরা ছাত্রলীগের রাজনীতি করি, ভার্সিটি নিষেধাজ্ঞা দিল কি না দিল এসবের তোয়াক্কা আমরা করি না।’
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশের কোনো আইনে নাই যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্ররাজনীতি থাকবে। ছাত্ররাজনীতি ছাত্রদের মৌলিক অধিকার। এখানে কেন রাজনীতি করা যাবে না? ছাত্ররা যদি রাজনীতি না করে, তাহলে মূর্খরা তো রাজনীতিতে থাকবে। এর আগে ছাত্রদলের কমিটি হইছে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে। তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ রকম করেনি। তাহলে ছাত্রলীগের বেলায় কেন? আমরা জেলা-মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের নিয়ে বসে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলোচনা করব।’
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) নুসরাত মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের ভার্সিটিতে রাজনীতি নিষিদ্ধ। যেহেতু আমাদের ভার্সিটি কর্তৃপক্ষ এই কমিটি করেনি, সেহেতু এখানে কোনো প্রভাব পড়বে না। যারা কমিটি করেছে, তারা ভার্সিটির মধ্যে কোনো কার্যক্রম করতে পারবে না বলে আমরা নোটিশ করেছি।’
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম বলেন, ‘আমরা নোটিশের মাধ্যমে অলরেডি জানিয়ে দিয়েছি, ক্যাম্পাসের মধ্যে কোনো কিছু (রাজনীতি) অ্যালাউ করব না। বাইরে কেউ কিছু করলে সেটা আমাদের কন্ট্রোলের বাইরে। ক্যাম্পাসের ভেতরে কেউ কিছু করলে আমাদের প্রক্টরিয়াল বডি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে।’
আরটিএম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার সৈয়দ জগলুল পাশা বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাসে আগে থেকেই রাজনীতি নিষিদ্ধ। আমরা ইন্টারনালভাবে ক্যাম্পাসের সবাইকে সেটা আবারও জানিয়ে দিয়েছি। কেউ কমিটি দিলে, দায়দায়িত্ব তাদের। আমাদের এখানে কোনো প্রকার কার্যক্রম করা যাবে না। এখানের শিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় ভালোভাবে মনোযোগ না দিলে কৃতকার্য হতে পারবে না। কারিগরিতে পড়ালেখা করে সবাই ইঞ্জিনিয়ার হবে, তারা অন্য ক্ষেত্রে ব্যয় করার মতো সময়ই পাবে না।’
কর্তৃপক্ষ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণার পরও সিলেটে পাঁচ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের শাখা কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
এর আগে গত ২৫ জুলাই নগরীর কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের সুলেমান হলে মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি, লিডিং ইউনিভার্সিটি, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ও আরটিএম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির সমন্বয়ে সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সম্মেলন করে ছাত্রলীগ। ১ অক্টোবর সব মিলিয়ে ২৪ জনের কমিটি ঘোষণা করা হয়।
এ বিষয়ে সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহিদুল ইসলাম অদি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১০ সালে সংশোধিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের কোথাও বলা হয়নি যে ছাত্ররাজনীতি করা যাবে না। বলা হয়েছে, জঙ্গিবাদে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে নিরুৎসাহিত করার জন্য ছাত্ররাজনীতি করা যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আমরা সারা দেশের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। দেশের ১০৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি আদায়ে সিলেটের এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ছাত্রলীগ কাজ করে যাবে।’
অন্যদিকে ৪ অক্টোবর মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নুসরাত মাহমুদ চৌধুরী, নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটির মো. শাহজাদা আল সাদিক ও লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রক্টর মো. মাহবুবুর রহমান স্বাক্ষরিত পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে ‘প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে রাজনীতিমুক্ত হওয়ায় অভ্যন্তরে বা বাইরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ব্যবহার করে কোনো প্রকার রাজনৈতিক কার্যক্রম করা যাবে না’ বলে জানানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘টাকা খরচ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি রাজনীতি, ধূমপান, র্যাগিং নিষিদ্ধ বলে। এখন যদি এভাবে রাজনীতি শুরু হয়, তাহলে ধীরে ধীরে সবকিছুর আবির্ভাব ঘটবে। এখন ছাত্রলীগ কমিটি দিয়েছে, পরে দেবে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরসহ অনেক সংগঠন। পরে দেখা যাবে, প্রতি সেমিস্টারের টাকাগুলো বৃথা যাচ্ছে, আরও সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।’
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটিতে সদ্য ঘোষিত ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক দেব প্রিয় দে শুভ বলেন, ‘সিলেটের সব প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় সবগুলোতে রাজনীতি নিষিদ্ধ বা কার্যকলাপ করা যাবে না বলে জানাইছে তারা। এখন আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে আলোচনা করে যেভাবে সুন্দর সেটা করব।’
নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি ছাত্রলীগের সভাপতি দ্বীপ রাজ দাস বলেন, ‘ভার্সিটির কাজ হলো শিক্ষা দেওয়া, আর আমার কাজ হলো রাজনীতি করা। এ ক্ষেত্রে রাজনীতি তার আপন গতিতে চলবে। যে রকম প্রোগ্রাম করা যায়, আমরা করব। নর্থ ইস্ট ইউনিভার্সিটি জায়ামাত-শিবিরের এজেন্ডা বাস্তবায়নের লাগি হয়তোবা এ রকম কাজ করছে। আমরা ছাত্রলীগের রাজনীতি করি, ভার্সিটি নিষেধাজ্ঞা দিল কি না দিল এসবের তোয়াক্কা আমরা করি না।’
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশের কোনো আইনে নাই যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাংলাদেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্ররাজনীতি থাকবে। ছাত্ররাজনীতি ছাত্রদের মৌলিক অধিকার। এখানে কেন রাজনীতি করা যাবে না? ছাত্ররা যদি রাজনীতি না করে, তাহলে মূর্খরা তো রাজনীতিতে থাকবে। এর আগে ছাত্রদলের কমিটি হইছে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে। তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ রকম করেনি। তাহলে ছাত্রলীগের বেলায় কেন? আমরা জেলা-মহানগর আওয়ামী লীগের নেতাদের নিয়ে বসে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আলোচনা করব।’
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) নুসরাত মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের ভার্সিটিতে রাজনীতি নিষিদ্ধ। যেহেতু আমাদের ভার্সিটি কর্তৃপক্ষ এই কমিটি করেনি, সেহেতু এখানে কোনো প্রভাব পড়বে না। যারা কমিটি করেছে, তারা ভার্সিটির মধ্যে কোনো কার্যক্রম করতে পারবে না বলে আমরা নোটিশ করেছি।’
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার তারেক ইসলাম বলেন, ‘আমরা নোটিশের মাধ্যমে অলরেডি জানিয়ে দিয়েছি, ক্যাম্পাসের মধ্যে কোনো কিছু (রাজনীতি) অ্যালাউ করব না। বাইরে কেউ কিছু করলে সেটা আমাদের কন্ট্রোলের বাইরে। ক্যাম্পাসের ভেতরে কেউ কিছু করলে আমাদের প্রক্টরিয়াল বডি বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে।’
আরটিএম আল কবির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার সৈয়দ জগলুল পাশা বলেন, ‘আমাদের ক্যাম্পাসে আগে থেকেই রাজনীতি নিষিদ্ধ। আমরা ইন্টারনালভাবে ক্যাম্পাসের সবাইকে সেটা আবারও জানিয়ে দিয়েছি। কেউ কমিটি দিলে, দায়দায়িত্ব তাদের। আমাদের এখানে কোনো প্রকার কার্যক্রম করা যাবে না। এখানের শিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় ভালোভাবে মনোযোগ না দিলে কৃতকার্য হতে পারবে না। কারিগরিতে পড়ালেখা করে সবাই ইঞ্জিনিয়ার হবে, তারা অন্য ক্ষেত্রে ব্যয় করার মতো সময়ই পাবে না।’
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৭ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৮ ঘণ্টা আগে