রানীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম থেকে অবশেষে পৌরসভার ইজারা দেওয়া সেই সাপ্তাহিক বাঁশের হাট সরালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির। আজ বুধবার সাপ্তাহিক বাঁশের হাটটি স্টেডিয়াম মাঠ থেকে সরে পার্শ্ববর্তী জেলখানা মাঠে বসতে দেখা গেছে।
প্রতি সপ্তাহে বুধবার বাঁশের হাট বসায় স্টেডিয়াম মাঠে বাঁশের ছোট টুকরা ও কঞ্চিতে ভরে থাকত। এতে খেলাধুলা করতে গিয়ে শিশুসহ একাধিক তরুণ, যুবক আহত হয়েছে। মাঠে এক প্রকার খেলাধুলা বন্ধ হয়ে পড়েছিল। এর পর থেকেই স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল খেলাধুলার মাঠ থেকে বাঁশের হাটটি সরানোর। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ সেদিকে কর্ণপাত না করে সাপ্তাহিক হাট ইজারার মাধ্যমে পরিচালনা করে আসছিল।
এ নিয়ে গত ৯ এপ্রিল ‘মিনি স্টেডিয়ামে বাঁশের হাট, খেলাধুলা ব্যাহত’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ ছাপা হয়। সংবাদ প্রকাশের পর এ প্রতিবেদককে ইউএনও জানিয়েছিলেন, স্টেডিয়াম থেকে বাঁশের হাট সরাতে পৌর কর্তৃপক্ষকে প্রাথমিকভাবে বলা হয়েছে, না সরালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে ইউএনওর মৌখিক নির্দেশ উপেক্ষা করে গত ২০ এপ্রিল আবারও হাট বসায় পৌরসভার নিয়োগকৃত ইজারাদার। খবর পেয়ে ইউএনও সরেজমিনে ওই দিন স্টেডিয়াম মাঠে গিয়ে বাঁশের হাট বসানোর কার্যক্রম স্থগিত রাখতে বলেন। তবে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ও ইজারাদার আইয়ুব আলী মিলে ইউএনওর কাছে আগামী সপ্তাহে হাটটি অন্যত্র বসানো হবে বলে অঙ্গীকার করে সেদিনকার মতো হাট পরিচালনা করেন। এরপর আজ বুধবারের সাপ্তাহিক হাটটি স্টেডিয়াম থেকে সরিয়ে পার্শ্ববর্তী জেলখানা মাঠে বসিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
ইউএনও জুলকার নাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিনি স্টেডিয়াম থাকবে খেলাধুলার জন্য উন্মুক্ত। সেখানে কেন বাঁশের হাট বসবে। বিষয়টি আমার নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি।’
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম থেকে অবশেষে পৌরসভার ইজারা দেওয়া সেই সাপ্তাহিক বাঁশের হাট সরালেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির। আজ বুধবার সাপ্তাহিক বাঁশের হাটটি স্টেডিয়াম মাঠ থেকে সরে পার্শ্ববর্তী জেলখানা মাঠে বসতে দেখা গেছে।
প্রতি সপ্তাহে বুধবার বাঁশের হাট বসায় স্টেডিয়াম মাঠে বাঁশের ছোট টুকরা ও কঞ্চিতে ভরে থাকত। এতে খেলাধুলা করতে গিয়ে শিশুসহ একাধিক তরুণ, যুবক আহত হয়েছে। মাঠে এক প্রকার খেলাধুলা বন্ধ হয়ে পড়েছিল। এর পর থেকেই স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল খেলাধুলার মাঠ থেকে বাঁশের হাটটি সরানোর। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ সেদিকে কর্ণপাত না করে সাপ্তাহিক হাট ইজারার মাধ্যমে পরিচালনা করে আসছিল।
এ নিয়ে গত ৯ এপ্রিল ‘মিনি স্টেডিয়ামে বাঁশের হাট, খেলাধুলা ব্যাহত’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ ছাপা হয়। সংবাদ প্রকাশের পর এ প্রতিবেদককে ইউএনও জানিয়েছিলেন, স্টেডিয়াম থেকে বাঁশের হাট সরাতে পৌর কর্তৃপক্ষকে প্রাথমিকভাবে বলা হয়েছে, না সরালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে ইউএনওর মৌখিক নির্দেশ উপেক্ষা করে গত ২০ এপ্রিল আবারও হাট বসায় পৌরসভার নিয়োগকৃত ইজারাদার। খবর পেয়ে ইউএনও সরেজমিনে ওই দিন স্টেডিয়াম মাঠে গিয়ে বাঁশের হাট বসানোর কার্যক্রম স্থগিত রাখতে বলেন। তবে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ও ইজারাদার আইয়ুব আলী মিলে ইউএনওর কাছে আগামী সপ্তাহে হাটটি অন্যত্র বসানো হবে বলে অঙ্গীকার করে সেদিনকার মতো হাট পরিচালনা করেন। এরপর আজ বুধবারের সাপ্তাহিক হাটটি স্টেডিয়াম থেকে সরিয়ে পার্শ্ববর্তী জেলখানা মাঠে বসিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
ইউএনও জুলকার নাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মিনি স্টেডিয়াম থাকবে খেলাধুলার জন্য উন্মুক্ত। সেখানে কেন বাঁশের হাট বসবে। বিষয়টি আমার নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছি।’
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের ছেলে রাকিবুজ্জামান আহমেদের রেলের জমিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা ব্যক্তিগত পার্ক গুঁড়িয়ে দিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারী ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা (ডিইও) আব্দুর রাজ্জাকের নেতৃত্বে পরিচালিত উচ্ছেদ টিম পার্কটি গুঁড়িয়ে দেয়
৭ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন দুই সাংবাদিক বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁদেরকে প্রায় দুই ঘণ্টা জিম্মি করে রাখা হয়। পরে সাংবাদিক নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের সহযোগিতায় জিম্মিদশা থেকে তাঁদের উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে জেলার মধুখালী পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মহিষাপুর এলাকায় এ ঘটনা
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, সংস্কারের জন্য তিন মাসের বেশি সময় দরকার হওয়ার কথা না। জনগণ দ্রুত নির্বাচন চায়। তাই আগামী মার্চ-এপ্রিল মাসে নির্বাচন দিতে হবে।
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বিমান পরিবহন, পর্যটন ও ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, সংস্কার দোকান থেকে কেনার বিষয় না। এটি চলমান প্রক্রিয়া। কমিশনগুলো গণ মতামত নিচ্ছে। তার ভিত্তিতেই সংস্কার হবে। সংস্কার হবে কোনো গোষ্ঠীর জন্য নয় সমগ্র দেশের মানুষের জন্য।
৯ ঘণ্টা আগে