জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
ঢাকা থেকে ট্রেনে চেপে চাচা–চাচির সঙ্গে নীলফামারী যাচ্ছিলেন কলেজছাত্রী সুমনা আকতার (১৮)। ট্রেনটি কমলাপুর স্টেশন ছাড়ার পরেই তাঁর কোমরে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হয়। বমির সঙ্গে বারবার মূর্ছা যাচ্ছিলেন ওই যাত্রী। বিষয়টি ট্রেনের টিকিট কালেক্টর আব্দুল আলিম বিশ্বাস মিঠুর নজরে পড়ে। তাঁর দীর্ঘ দুই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় সুমনা সুস্থ হয়ে ওঠেন। আর এ ঘটনায় প্রশংসায় ভাসছেন ওই ট্রেনসংশ্লিষ্টরা। ঘটনাটি ঘটে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকা-সৈয়দপুরগামী ‘চিলাহাটি এক্সপ্রেস’ ট্রেনে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাজীপুরের মৌচাক স্টেশন পার হওয়ার পর ‘জ’ কোচের মধ্যবর্তী অংশে টিকিট চেক করছিলেন টিটিই আব্দুল আলিম বিশ্বাস। এ সময় মধ্যবয়স্ক এক যাত্রী তাঁর ভাতিজির অসুস্থতার কথা জানিয়ে সহযোগিতা চান। তিনি তৎক্ষণাৎ ছুটে গিয়ে দেখতে পান মেয়েটির পেটে এবং কোমরে প্রচণ্ড ব্যথা। বমি করছে ও হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যন্ত্রণার পাশাপাশি পা অবশ হয়ে মূর্ছা যাচ্ছেন।
টিটিই আব্দুল আলিম বিশ্বাস বলেন, ‘ওই যাত্রীর চাচা নাম উল্লেখ করে ব্যথার ওষুধ চাইলেন। যেটা আমাদের ট্রেন পরিচালকের কাছে নাই। তৎক্ষণাৎ কীভাবে ওষুধের ব্যবস্থা করা যায় সে চেষ্টা শুরু হয়। সামনে টাঙ্গাইল স্টেশনের স্টেশন মাস্টারকে মোবাইলে ফোনে ওষুধের ব্যবস্থা করার কথা জানালে তিনি জানান, ওষুধের দোকান স্টেশন থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে। তাই সম্ভব নয়। ব্যর্থ হলাম। অন্যদিকে রোগীর অবস্থা ক্রমেই খারাপ হতে থাকায় তাঁর চাচি ভয় পাচ্ছেন এবং ওষুধের ব্যবস্থা করতে বললেন।’
এ সময় আমি (আব্দুল আলিম মিঠু) তৎক্ষণাৎ ট্রেনের পিএ অপারেটর ব্যবহার করে ১২টি কোচের মধ্যে কোনো চিকিৎসক যাত্রী আছেন কি না জানতে চেষ্টা করি। কিন্তু বিধিবাম পিএ অপারেটরে যান্ত্রিক সমস্যা। একপর্যায়ে এসি কোচে গিয়ে উচ্চ স্বরে ট্রেনের পরিচালক বিশ্বজিৎ রায় মুখেই ঘোষণা দেন বিষয়টি। বলা হয় ‘জ’ কোচে একজন মেয়ে যাত্রী ভীষণ অসুস্থ। আপনাদের মধ্যে কেউ যদি ডাক্তার থেকে থাকেন, তবে আপনার মানবিক সাহায্য কামনা করছি। প্রথম এসি কোচে না পেলেও পরবর্তী এসি কোচে বলামাত্রই একজন যাত্রী (চিকিৎসক) পরিচয় দিয়ে উঠে দাঁড়ান এবং রোগীকে দেখতে চান। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে চারটি কোচ অতিক্রম করে রোগীর কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি রোগীর চাচি এবং রোগীর সঙ্গে কথা বলে তাঁর সমস্যা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন। তারপর চিকিৎসা শুরু করেন।
এর মধ্যে পিএ সিস্টেম ব্যবস্থা চালু হওয়ায় ঘোষণা দিলে আরও দুজন চিকিৎসক এবং একজন নার্স চলে আসেন। চিকিৎসকেরা হলেন সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মো. নাজমুল হুদা ও ডা. মো. শামসুল ইসলাম এবং রূপপুর পাওয়ার প্ল্যান্টে কর্মরত ডা. মো. ফাহিম উদ্দিন।
এবার তিন চিকিৎসক মিলে মেয়েটির চিকিৎসা শুরু করেন। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেষে তাঁরা রোগীকে নিকটবর্তী কোনো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে বলেন। কিন্তু রোগী যাবেন না, অথচ প্রচণ্ড কষ্ট পাচ্ছেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে কিছু ওষুধের চাহিদা দিলেন। বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশনে ওষুধের ব্যাপারে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু রাত গভীর হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে সব ওষুধের দোকান।
ট্রেনের পরিচালক বিশ্বজিৎ রায় বলেন, ‘ওষুধ পাওয়া সম্ভব না হওয়ায় ট্রেনের ভেতরেই কোনো যাত্রীর কাছে কাঙ্ক্ষিত ওষুধ আছে কি না এ ব্যাপারে সহযোগিতা চেয়ে পিএ সিস্টেমে ঘোষণা দেওয়া হয়। ঘোষণা শুনে একেকজন যাত্রী যার কাছে যে ওষুধ ছিল তা নিয়ে হাজির। প্রেশার মাপার যন্ত্রের ব্যাপারে ঘোষণা দিলে সেটা নিয়েও একজন হাজির। প্রেশার মাপা হলো। প্রেশারের ওষুধেরও প্রয়োজন হলো। কেউ নিয়ে এলেন ব্যথার ওষুধ, কেউ প্রেশারের। ব্যথার ওষুধ খাওয়ানো হলেও রোগী কিছুতেই যেন স্বস্তি পাচ্ছেন না, ক্রমেই মূর্ছা যাচ্ছেন। তারপর চিকিৎসকেরা ব্যথানাশক সাপোজিটরির ব্যবস্থা করতে বললেন।’
তিনি বলেন, ‘রোগীর অভিভাবকের বড়ালব্রিজ স্টেশন এলাকায় পরিচিতজন আছেন। তিনি তাঁকে ওষুধের কথা জানালেন। যদিও চিলাহাটি এক্সপ্রেস বড়ালব্রিজ স্টেশনে স্টপেজ নাই, তবে একটু ধীর গতিতে এনে কাঙ্ক্ষিত ওষুধ মিলল। ট্রেনটি ঈশ্বরদী বাইপাস স্টেশন আসার আগেই আরোগ্য লাভ করলেন সুমনা। চিকিৎসকগণ চলে গেলেন নিজ নিজ আসনে। তখন রোগীর মুখে ছিল প্রশান্তির হাসি এবং কৃতজ্ঞতা।
সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মো. নাজমুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভাগ্যক্রমে যাত্রী ও রেলের কর্মকর্তাদের সহায়তায় ওষুধগুলো পাওয়া গেছে, নতুবা কোনো অঘটন ঘটে যেতে পারত। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, একটি ট্রেনে দেড় হাজারের বেশি যাত্রী থাকে। অথচ সেখানে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের যাত্রীসেবায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসার কোনো সুব্যবস্থা নেই।
ঢাকা থেকে ট্রেনে চেপে চাচা–চাচির সঙ্গে নীলফামারী যাচ্ছিলেন কলেজছাত্রী সুমনা আকতার (১৮)। ট্রেনটি কমলাপুর স্টেশন ছাড়ার পরেই তাঁর কোমরে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হয়। বমির সঙ্গে বারবার মূর্ছা যাচ্ছিলেন ওই যাত্রী। বিষয়টি ট্রেনের টিকিট কালেক্টর আব্দুল আলিম বিশ্বাস মিঠুর নজরে পড়ে। তাঁর দীর্ঘ দুই ঘণ্টার প্রচেষ্টায় সুমনা সুস্থ হয়ে ওঠেন। আর এ ঘটনায় প্রশংসায় ভাসছেন ওই ট্রেনসংশ্লিষ্টরা। ঘটনাটি ঘটে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ঢাকা-সৈয়দপুরগামী ‘চিলাহাটি এক্সপ্রেস’ ট্রেনে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গাজীপুরের মৌচাক স্টেশন পার হওয়ার পর ‘জ’ কোচের মধ্যবর্তী অংশে টিকিট চেক করছিলেন টিটিই আব্দুল আলিম বিশ্বাস। এ সময় মধ্যবয়স্ক এক যাত্রী তাঁর ভাতিজির অসুস্থতার কথা জানিয়ে সহযোগিতা চান। তিনি তৎক্ষণাৎ ছুটে গিয়ে দেখতে পান মেয়েটির পেটে এবং কোমরে প্রচণ্ড ব্যথা। বমি করছে ও হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যন্ত্রণার পাশাপাশি পা অবশ হয়ে মূর্ছা যাচ্ছেন।
টিটিই আব্দুল আলিম বিশ্বাস বলেন, ‘ওই যাত্রীর চাচা নাম উল্লেখ করে ব্যথার ওষুধ চাইলেন। যেটা আমাদের ট্রেন পরিচালকের কাছে নাই। তৎক্ষণাৎ কীভাবে ওষুধের ব্যবস্থা করা যায় সে চেষ্টা শুরু হয়। সামনে টাঙ্গাইল স্টেশনের স্টেশন মাস্টারকে মোবাইলে ফোনে ওষুধের ব্যবস্থা করার কথা জানালে তিনি জানান, ওষুধের দোকান স্টেশন থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে। তাই সম্ভব নয়। ব্যর্থ হলাম। অন্যদিকে রোগীর অবস্থা ক্রমেই খারাপ হতে থাকায় তাঁর চাচি ভয় পাচ্ছেন এবং ওষুধের ব্যবস্থা করতে বললেন।’
এ সময় আমি (আব্দুল আলিম মিঠু) তৎক্ষণাৎ ট্রেনের পিএ অপারেটর ব্যবহার করে ১২টি কোচের মধ্যে কোনো চিকিৎসক যাত্রী আছেন কি না জানতে চেষ্টা করি। কিন্তু বিধিবাম পিএ অপারেটরে যান্ত্রিক সমস্যা। একপর্যায়ে এসি কোচে গিয়ে উচ্চ স্বরে ট্রেনের পরিচালক বিশ্বজিৎ রায় মুখেই ঘোষণা দেন বিষয়টি। বলা হয় ‘জ’ কোচে একজন মেয়ে যাত্রী ভীষণ অসুস্থ। আপনাদের মধ্যে কেউ যদি ডাক্তার থেকে থাকেন, তবে আপনার মানবিক সাহায্য কামনা করছি। প্রথম এসি কোচে না পেলেও পরবর্তী এসি কোচে বলামাত্রই একজন যাত্রী (চিকিৎসক) পরিচয় দিয়ে উঠে দাঁড়ান এবং রোগীকে দেখতে চান। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে চারটি কোচ অতিক্রম করে রোগীর কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি রোগীর চাচি এবং রোগীর সঙ্গে কথা বলে তাঁর সমস্যা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন। তারপর চিকিৎসা শুরু করেন।
এর মধ্যে পিএ সিস্টেম ব্যবস্থা চালু হওয়ায় ঘোষণা দিলে আরও দুজন চিকিৎসক এবং একজন নার্স চলে আসেন। চিকিৎসকেরা হলেন সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মো. নাজমুল হুদা ও ডা. মো. শামসুল ইসলাম এবং রূপপুর পাওয়ার প্ল্যান্টে কর্মরত ডা. মো. ফাহিম উদ্দিন।
এবার তিন চিকিৎসক মিলে মেয়েটির চিকিৎসা শুরু করেন। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ শেষে তাঁরা রোগীকে নিকটবর্তী কোনো স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিতে বলেন। কিন্তু রোগী যাবেন না, অথচ প্রচণ্ড কষ্ট পাচ্ছেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে কিছু ওষুধের চাহিদা দিলেন। বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব রেলস্টেশনে ওষুধের ব্যাপারে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু রাত গভীর হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে সব ওষুধের দোকান।
ট্রেনের পরিচালক বিশ্বজিৎ রায় বলেন, ‘ওষুধ পাওয়া সম্ভব না হওয়ায় ট্রেনের ভেতরেই কোনো যাত্রীর কাছে কাঙ্ক্ষিত ওষুধ আছে কি না এ ব্যাপারে সহযোগিতা চেয়ে পিএ সিস্টেমে ঘোষণা দেওয়া হয়। ঘোষণা শুনে একেকজন যাত্রী যার কাছে যে ওষুধ ছিল তা নিয়ে হাজির। প্রেশার মাপার যন্ত্রের ব্যাপারে ঘোষণা দিলে সেটা নিয়েও একজন হাজির। প্রেশার মাপা হলো। প্রেশারের ওষুধেরও প্রয়োজন হলো। কেউ নিয়ে এলেন ব্যথার ওষুধ, কেউ প্রেশারের। ব্যথার ওষুধ খাওয়ানো হলেও রোগী কিছুতেই যেন স্বস্তি পাচ্ছেন না, ক্রমেই মূর্ছা যাচ্ছেন। তারপর চিকিৎসকেরা ব্যথানাশক সাপোজিটরির ব্যবস্থা করতে বললেন।’
তিনি বলেন, ‘রোগীর অভিভাবকের বড়ালব্রিজ স্টেশন এলাকায় পরিচিতজন আছেন। তিনি তাঁকে ওষুধের কথা জানালেন। যদিও চিলাহাটি এক্সপ্রেস বড়ালব্রিজ স্টেশনে স্টপেজ নাই, তবে একটু ধীর গতিতে এনে কাঙ্ক্ষিত ওষুধ মিলল। ট্রেনটি ঈশ্বরদী বাইপাস স্টেশন আসার আগেই আরোগ্য লাভ করলেন সুমনা। চিকিৎসকগণ চলে গেলেন নিজ নিজ আসনে। তখন রোগীর মুখে ছিল প্রশান্তির হাসি এবং কৃতজ্ঞতা।
সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মো. নাজমুল হুদা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভাগ্যক্রমে যাত্রী ও রেলের কর্মকর্তাদের সহায়তায় ওষুধগুলো পাওয়া গেছে, নতুবা কোনো অঘটন ঘটে যেতে পারত। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, একটি ট্রেনে দেড় হাজারের বেশি যাত্রী থাকে। অথচ সেখানে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের যাত্রীসেবায় তাৎক্ষণিক চিকিৎসার কোনো সুব্যবস্থা নেই।
কেঁদে কেঁদে বাবার কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছিল তিন বছরের শিশু মুসা; কিন্তু বাবা আহাদ মোল্লা থামেননি। গলা কেটে তিনি হত্যা করেন মুসাকে। এর আগে বড় ছেলে সাত বছরের রোহানকে একইভাবে হত্যা করেন আহাদ। তারপর নিজের গলায় ছুরি চালিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। এই ভয়াবহ ও মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে গতকাল শনিবার সকালে রাজধানী
১৬ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় ‘চোর পেটানোকে’ কেন্দ্র করে এলাকাবাসী ও সাপ্পরো ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। এ সময় কলেজ হোস্টেলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরের ৭ /সি নম্বর সড়কের হোস্টেল এলাকায় শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টা থেকে সোয়া ১০টা পর্যন্ত সংঘর্ষ
৮ ঘণ্টা আগেপালানোর সময় বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আরিফ হাসান। শনিবার (১৬ নভেম্বর) রাতে ইমিগ্রেশন পুলিশ তাঁকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৮ ঘণ্টা আগেজধানীর হাজারীবাগে সাইকেল চোর ধরতে গিয়ে খুন হয় কিশোর সাহাদাৎ হোসেন শান্ত। হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে হাজারীবাগ থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন মো. শুকুর আলী (২২), মো. সিয়াম (২০) ও মো. শাকিল হোসেন (২৩)। তাঁদের কাছ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো একটি চাকু উদ্ধার করা হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগে